তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কুমিল্লা বোর্ড ২০২৩
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
ফ্লোচার্টটি লক্ষ কর ও প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
উত্তরঃ
দশমিক যুক্ত সংখ্যা রাখার জন্য যে যেটা টাইপ ব্যবহার করা হয় সেটাই float ডেটা টাইপ। # 1
উত্তরঃ
সি ল্যাঙ্গুয়েজ এর লেখা সব প্রোগ্রাম রান করলে কোডের ভেতরে main() ফাংশন থেকে প্রোগ্রামটি চলা শুরু হয়। main() তাহলে কম্পাইলার ধরে নেয় যে ফাংশনটি যখন এক্সিকিউশন শেষ হবে তখন সে একটি ইন্টিজার রিটার্ন করতে হবে। → #1
তাই ফাংশনের শেষে কোন একটি ইন্টিজার রিটার্ন হবে। প্রচলিত নিয়মে সি ভাষায় return 0; ব্যবহার করা হয়, প্রোগ্রামটি ঠিকভাবে কোন সমস্যা ছাড়াই চলছে কিনা সেটা বুঝানোর জন্য। → #2
উত্তরঃ
উদ্দীপকে প্রবাহচিত্রটির অ্যালগরিদম নিম্নরূপ।:
ধাপ-১: শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে ফারেনহাইট তাপমাত্রা F এর মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: c=(5*(F-32))/9 ব্যবহার করে c এর মান নির্ণয় করি।
ধাপ-৪: c এর মান প্রদর্শন।
ধাপ-৫: শেষ করি।
এখানে,
ধাপ-১,ধাপ-২ লিখলে →#1
ধাপ-৩ লিখলে →#2
ধাপ-৪,ধাপ-৫ লিখলে →#3
উত্তরঃ
উদ্দীপকের প্রবাহ চিত্রটির সি ভাষায় কোড নিম্নরূপ:
#include
int main()
{
double C,F;
printf(“Enter the Farenheit temperature:”);
scanf(“%If”,&F);
c=((F-32)*5)/9;
printf(“Celsius temperature=%If\n”,C);
return 0;
}
এখানে,
#include
int main() কোড লিখলে →#1
double C,F;
printf(“Enter the Farenheit temperature:”);
scanf(“%If”,&F);
variable declare করলে →#2
c=((F-32)*5)/9; কোড লিখলে →#3
printf(“Celsius temperature=%If\n”,C);
return 0; কোড লিখলে →#4
Question 2
মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত স্ট্যান্ডার্ডগুলো হলো-
i. UMTS (Universal Mobile Telecommunication System)
ii. LTE (Long Term Evolution)
iii. MIMO (Multiple Input Multiple Output)
উত্তরঃ
দুই বা ততোধিক নেটওয়ার্কের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য স্থাপিত কার্ডকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড (NIC) বা ল্যান কার্ড বা নেটওয়ার্ক এডাপ্টার বলে।
উত্তরঃ
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর উদ্দেশ্য সমূহ নিচে ব্যাখ্যা করা হলো-
১. ইন্টারনেটে বিভিন্ন তথ্য দেখা বা ওয়েব সার্চের মাধ্যমে তথ্য খোঁজার মাধ্যমে ইনফরমেশন রিসোর্স শেয়ার করা।#1
২. নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ার করা।
৩. কম্পিউটারের সাথে যুক্ত অন্যান্য যন্ত্রপাতি যেমন- প্রিন্টার, মডেম,স্ক্যানার, ইত্যাদি অন্য কম্পিউটার থেকে ব্যবহার করে হার্ডওয়ারে শেয়ার করা। এতে করে খরচ বেঁচে যায়।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লেখিত (i)নং স্ট্যান্ডারটি অর্থাৎ UMTS তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত হয়।#1
তৃতীয় প্রজন্মের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হল।
তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনে সার্কিট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশনের পরিবর্তে প্যাকেট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয়েছে। সার্কিট সুইচিং পদ্ধতিতে নেটওয়ার্কিং রিসোর্স বা ব্যান্ডউইথ বিভিন্ন অংশে বা পার্টে বিভক্ত হয়ে একটি সুনির্দিষ্ট পথে গন্তব্যে পৌঁছে, যার ফলে এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা কম। প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে নেটওয়ার্ক রিসোর্স বা ব্যান্ডউইথ বিভিন্ন প্যাকেটে বিভক্ত হয়ে ভিন্ন ভিন্ন পথে গন্তব্যে পৌঁছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার সুদৃঢ়।এতে অবশ্যই উপস্থিত পদ্ধতি চলে#2।
পূর্বের তুলনায় উৎসব ব্যান্ডের সিগন্যাল ফ্রিকুয়েন্সির ব্যবহার শুরু হয় (ডাটা ট্রান্সফার রেট 2 mbps এর বেশি)। ভিডিও কল, ইন্টারনেট, ই কমার্স, মোবাইল ব্যাংকিং, FOMA ইত্যাদি সুবিধা নিয়ে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন চালু হয়। তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের মূলত চারটি স্ট্যান্ডার্ড চালু হয়। এগুলো হলো-
১. HSPA (High Speed Package Access)
২. WCDMA (White Band Code Division Multiple Access)
৩. 3GPP (Third Gen Partnership Project)
৪. UMTS (Universal Mobile telecommunication system)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লেখিত(ii) (iii) স্ট্যান্ডার্ড গুলো চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত হয়।#1 প্রজন্ম দুটির মধ্যে তুলনামূলক বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হল-
১. চতুর্থ প্রজন্মের সময়কাল ২০০৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত। পক্ষান্তরে পঞ্চম প্রজন্মের সময়কাল ২০২০ সাল থেকে শুরু হয়ে চলমান আছে।
২. চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট প্রটোকল ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়েছে। পক্ষান্তরে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম গুলোর নেটওয়ার্ক হলো #2
৩. চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনে LTE স্ট্যান্ডার্ড কাজ করে। পক্ষান্তরে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনে MIMO, 5GNR, RAT স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহৃত হয়।
৪. চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ 1gbps। পক্ষান্তরে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সফার রেট 20 GBp।#3
৫. পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের পারফরম্যান্স চতুর্থ প্রজন্মের তুলনায় অনেক গুণ বেশি।
৬. MIMO প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে চতুর্থ প্রজন্মের তুলনায় পঞ্চম প্রজন্মে প্রায় 10 গুণ বেশি কর্মদক্ষতা প্রদানের সক্ষম।
Question 3
উত্তরঃ
রেজিস্টার হলো মাইক্রোপ্রসেসর এর অভ্যন্তরে অবস্থিত উচ্চ গতিসম্পন্ন মেমোরি।
উত্তরঃ
সত্যক সারণির মাধ্যমে ডি মরগ্যানের উপপাদ্য নিচে প্রমাণ করা হলো:
উত্তরঃ
উদ্দীপকের দৃশ্যকল্প-১ এর সত্যক সারণি নিচে অঙ্কন করা হলো:
উত্তরঃ
দৃশ্যকল্প-২ NOR গেটকে নির্দেশ করে। NOR গেট দিয়ে দৃশ্যকল্প-১ এর সরলীকৃত সমীকরণ বাস্তবায়ন সম্ভব। নিচে তা ব্যাখ্যা বাসস্তায়ন করা হলো:
Question 4
রাহবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলো। সে তার এক বিদেশি বন্ধুর কাছ থেকে জানতে পারল যে, সেদেশে কিছু গাড়ি রয়েছে যেগুলো চলাচলে চালকের প্রয়োজন হয় না এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাস্তায় চলাচলে সক্ষম। রাহবার তার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সময় : আঙুলের ছাপ দিয়ে ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ করে দেখল যে, ক্যাম্পাসের একটি নির্দিষ্ট কক্ষে একদল শিক্ষার্থী ক্যান্সারের উপর গবেষণা করছে।
উত্তরঃ
ক্রায়োসার্জারি চিকিৎসায় টিউমারের ধরন অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট শীতলতায় পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের গ্যাস, যেমন- তরল, নাইট্রোজেন, আর্গন, অক্সিজেন বা কার্বন-ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করা হয়। এই তরল গ্যাস গুলোকে ক্রায়োজেনিক এজেন্ট বলে। (#1)
উত্তরঃ
সিমুলেটর ও মডেলিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রযুক্তিটি হল ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। (#1). ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে সিমুলেটর ও মডেলিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে যানবাহন চালানো ও বিমান পরিচালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বাস্তবমুখী ব্যবহার হয়ে থাকে ফ্লাইট সিমুলেটরে যেখানে বৈমানিকরা বাস্তববে আসল বিমান উন্নয়নের পূর্বেই বিমান পরিচালনায় বাস্তব জগতে অনুধাবন করে থাকেন। এছাড়াও মোটর গাড়ি, জাহাজ ইত্যাদি চালানোর প্রশিক্ষণের সংশ্লিষ্ট সিমুলেটর ও মডেলিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্ট কৃত্রিম পরিবেশ তৈরি করে বাস্তবের ন্যায় প্রশিক্ষণ দেওয়া থাকে। (#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লেখিত চালকবিহীন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি তৈরির প্রযুক্তিতে হলো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।(#1)
এ ধরনের গাড়ির সামনের ড্রাইভার এর আসল খালি থাকে। গাড়ির স্টিয়ারিং হুইল একা একা ঘুরতে থাকে। গাড়ির ক্যামেরা, লেজার রশ্মির রিডার সিস্টেম, এবং রিডার থেকে পাওয়া ডাটা ব্যবহার করে গাড়িটি চলায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলতে বস্তুতপক্ষে যন্ত্রের বুদ্ধিমত্তাকে বোঝায়। (#2)
অর্থাৎ কোন ঘটনা বা পরিস্থিতির স্বপক্ষে কোন যন্ত্র কি ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে তার সক্ষমতা পরিমাপন পদ্ধতি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। অর্থাৎ মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা শক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে। বুদ্ধিমত্তা কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা। যেখানে, কতগুলো সমষ্টিগত গুন মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা শক্তিকে কম্পিউটার দ্বারা অনুসরণকৃত করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য কম্পিউটারে বিশেষ প্রোগ্রাম ও ডেটা ঢুকানো হয় ।সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটারের মেমোরিতে সঞ্চিত তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করে কম্পিউটারের জটিল সমস্যার সমাধান করা হয়ে থাকে।(#3)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হল বায়োমেট্রিক্স এবং গবেষণার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হল বায়ো ইনফরমেটিক। (#1)এই দুই প্রযুক্তির তুলনামূলক বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হল-
১. বায়োমেট্রিক্স হল বায়োজিক্যাল ভিটা মাপা ও বিশ্লেষণ করার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। অন্যদিকে বায়ো ইনফরমেটিকস হল ফলিত গণিত, তথ্য বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমতা ও রসায়ন ব্যবহার করে জীববিজ্ঞানের সমস্যা গুলোর ব্যবহার করে সমাধান করার প্রযুক্তি। (#2)
২. বায়োমেট্রিক প্রযুক্তি মানুষের দেহের বৈশিষ্ট্য যেমন: ডিএনএ, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, চোখের রেটিনা, কণ্ঠস্বর ও হাতের ছাপ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে বৈধতা নির্ণয় করে। অন্যদিকে বায়ো ইনফরমেটিকস বায়োটিক্যাল ডাটা এনালাইসিস করার জন্য কম্পিউটার প্রযুক্তির, ইনফরমেশন থিওরি এবং গাণিতিক জ্ঞানকে ব্যবহার করে।
৩. কম্পিউটার পদ্ধতির নিখুঁত নিরাপত্তার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। অন্যদিকে মলিকুলার জেনেটিক্স এর ভিজুয়্যালাইজেশনকে সম্ভব করে তুলতে বায়োইনফরমেটিকস পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। (#3)
৪. বায়োমেট্রিক প্রযুক্তিতে মানুষের বায়োটিক্যাল যেটা কম্পিউটার ডেটাবেসের সংরক্ষিত করে, পরবর্তীতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মিলিয়ে বৈধতা বিবেচনা করে। অন্যদিকে বায়োইনফরমেটিকস বিপুল পরিমাণে পুনরাবৃত্তিমূলক এবং A- পুনটাবৃত্তি মূলক তথ্যসমূহ কে সংরক্ষণের সহায়তা করে। প্যাটার্ন রিকগনিশন এবং এলগরিদম ডেটা মাইনিং করা হয়।
৫. বায়োমেট্রিক্স প্রযুক্তিতে তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল প্রযুক্তি। অন্যদিকে বায়োইনফরমেটিকস অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রযুক্তি। (#4)
Question 5
10+16+22+……… +70
উত্তরঃ
সি ভাষায় মেমোরিতে ডাটা সংরক্ষণ করতে যে নাম ব্যবহৃত হয় তাকে বলা হয় চলক। #1
উত্তরঃ
Scanf(“%d”,&a;) স্টেটমেন্টটি ইমপোর্ট এর মান গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রোগ্রামটি রান করলে কিবোর্ড থেকে ইনপুট এর মান সংগ্রহ করে। #1 এখানে, “%d” হল Integer ডেটা টাইপের format specification এবং &a হল address of a যা integer টাইপের a ভেরিয়েবল এর মেমোরি লোকেশন। যেখানে ডাটা সংরক্ষিত হয়। #2
উত্তরঃ
10+16+22+……..+70 ধারাটির যোগফল প্রদর্শনের জন্য অ্যালগরিদম নিম্নরূপ-
ধাপ-১: শুরু করি
ধাপ-২: n =70 মান ইনপুট করি।#1
ধাপ-৩: যোগ ফলের জন্য s=0 এবং i= 10 ব্যবহার করা হয়েছে।
ধাপ-৪: যদি i<=n হয় তাহলে ৫ নং ও ৬ নং ধাপে গমন করি। অন্যথায় ৭ নং ধাপে গমন করে।
ধাপ-৫: s=s+1 #2
ধাপ-৬: i=i+6 এবং পুনরায় ৪ নং ধাপে যাই।
ধাপ-৭: যোগফল প্রিন্ট করি
ধাপ-৮: শেষ করি। #3
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ধারাটির যোগফল প্রদর্শনের জন্য সি ভাষায় প্রোগ্রাম নিচে দেওয়া হল-
#include<stdio.h>
int main()
{
int i,s=0,n=70;
for(i=10;i<=n;i=i+6);
{
s=s+i;
}
printf(“The sum of the series:%d”,s);
return 0;
}
Question 6
উত্তরঃ
ডায়নামিক ওয়েবসাইট হলো এমন এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ইনপুট দেন আর সেই ইনপুট অনুসারে বিভিন্ন আউটপুট তৈরি করা হয়। (#1)
উত্তরঃ
ওয়েবসাইট পাবলিশিং বলতে তৈরীকৃত ওয়েবসাইটের কোন ওয়েব হোস্টিং সেবার মাধ্যমে ইন্টারনেটের প্রকাশ করা বোঝায়।(#1)
অর্থাৎ ওয়েবপেজ তৈরির পর ওয়েব সার্ভারে হোস্টিং প্রক্রিয়াকে ওয়েবসাইট পাবলিশিং বলা হয়। দ্রুততম সময়ে মানুষের কাছে তথ্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে কার্যকর মাধ্যমটি হচ্ছে ওয়েবসাইট। ওয়েবসাইট পাবলিশিং এর মাধ্যমে যেকোনো ওয়েব পেজে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হয়। (#2)
উত্তরঃ
দৃশ্যকল্প-১ কে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শনের জন্য এইচটিএমএল কোড নিচে লিখা হলো:
< ! DOCTYPE html >
< html >
< body >
< ol type = ” A ” start=” 3 “>
< li > Coffee < / li >
< li > tea < / li >
< ul type = ” disc ” >
< li > Black < / li >
< li > Green < / li >
< / ul >
< li > Milk < / li >
< / ol >
< / body >
< / html >
উত্তরঃ
দৃশ্যকল্প-২ এর জন্য এইচটিএমএল কোড এবং ব্যবহৃত ট্যাগসমূহের বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<table border = ” 1 ” cellspacing = ” 0 ” width = ” 20% “>
<tr>
<td colspan= ” 3 ” align=” center “> Result </td>
</tr>
<tr>
<td rowspan=” 2 ” align = ” center “> <u> ICT </ u> </ td>
<td> CQ </ td>
<td> MCQ </ td>
</tr>
<tr>
<td align=” center ” > 45 </ td>
<td align=”center”> 25 </ td>
</tr>
<tr>
<td align=” center “> <u> English </ u> </ td>
<td colspan=” 2 ” align=” center “> 95 </td>
</ tr>
</ table>
</ body>
</ html>
উল্লেখিত ট্যাগ গুলোর ব্যাখ্যা:
< html >: এইচটিএমএল এর শুরুর ট্যাগ।
< body >: ডকুমেন্টের সবকিছু এই ট্যাগের অন্তর্ভুক্ত থাকে।
< table >: টেবিল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
< tr >: টেবিলের সারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
< u >: আন্ডারলাইন করতে ব্যবহার করা হয়
< td >: টেবিলের সেল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
Question 7
নিচের উদ্দীপকটি লক্ষ কর-
উত্তরঃ
বাইনারি অংকের সংক্ষিপ্ত রূপ হলো বিট। বিট হলো 0 ও 1। (#1)
উত্তরঃ
ইউনিকোড হচ্ছে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষায় লেখালেখিকে একটি পদ্ধতিতে সমন্বিত করার কোড।(#1) ২০২০ সালে ইউনিকোডের 13 টি সংস্করণে 154টি ভাষা স্থান পেয়েছে। সর্বশেষ ইউনিকোডের স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী যেখানে প্রত্যেকটা বর্ণের জন্য (0000)16 থেকে শুরু করে (10FFFF)16 এর ভেতরে একটি সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।(#1)
ইউনিকোডে প্রতিটি ভাষার জন্য 65,536 টি স্থানে সংরক্ষণ করা আছে। সেজন্য আগে সে সমস্ত ভাষা কয় হাজার চিত্রকল্প দিয়ে লিখা হতো বলে কম্পিউটারের প্রক্রিয়া করা কঠিন ছিল, সেগুলো এখন ইউনিকোডে সংকলন করা হয়ে গেছে।
(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ৫ম সংখ্যাটি হলো 101010 । নিচে সংখ্যাটিকে অক্টাল, দশমিক ও হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে রূপান্তর করে দেখানো হলো-
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ৪র্থ সংখ্যাটি হলো 101000।(#1) ২ এর পরিপূরক পদ্ধতি ব্যবহার করে ৪র্থ সংখ্যা থেকে ২য় সংখ্যার পার্থক্য নিচে দেওয়া হলো:
২য় সংখ্যাটি হলো: (100100)2 = (36)10
৪র্থ সংখ্যাটি হলো: (101000)2 = (40)10
যোগফলের নবম বিটে 1 অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে চলে এসেছে। তাই সেটি বিবেচনা করা হয় না।
অর্থাৎ ৪র্থ সংখ্যা থেকে ২য় সংখ্যার পার্থক্য ২ এর পরিপূরক পদ্ধতিতে (4)10 বা (100)2।
Question 8
আফনান ও সাফনান দুই ভাই। আফনান তথ্য আদান-প্রদানের জন্য এক ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে যার মধ্যে ৪টি কমন রঙের (সাদা) তার রয়েছে এবং সাফনান তথ্য স্থানান্তরে বিশেষভাবে তৈরি পরিশুদ্ধ কাচের অত্যন্ত সূক্ষ্ম তন্তুবিশিষ্ট ক্যাবল ব্যবহার করে। অন্যদিকে আফনানের বন্ধু রাফসান তথ্য আদান-প্রদানের জন্য এমন এক ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে যা ডিজিটাল ও এনালগ উভয় ধরনের ডেটা আদান-প্রদানে সক্ষম এবং ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ
যে ব্যবস্থাপনায় দুটি ডিভাইসের মধ্যে উভয়ের দিকে ডাটা প্রবাহ করা হয় কিন্তু একই সময়ে সম্ভব নয় তাকে হাফ ডুপ্লেক্স মোড বলে। যেমন- ওয়াকিটকি, ফ্যাক্স, এসএমএস প্রেরণ ইত্যাদি হাফ ডুপ্লেক্স মোডে চলে। #1
উত্তরঃ
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সার্ভিস মডেল নিচে বর্ণনা করা হলো-
১. অবকাঠামগত সেবা: এ মডেলের এককাঠামো ভাড়া দেওয়া হয়।
২. প্ল্যাটফর্ম ভিত্তিক সেবা: এই মডেলের ভার্চুয়াল মেশিন ভাড়া না দিয়ে ভাড়া দেওয়া হয় কমপ্লিটিং প্ল্যাটফর্ম।
৩. সফটওয়্যার জনিত সেবা: এই মডেলের ব্যবহারকারীরা সার্ভিস দাতা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন করা সফটওয়্যার ও ডেটাবেজ এক্সেস এবং ব্যবহারের সুযোগ পায়।
৪. নেটওয়ার্ক ভিত্তিক সেবা: এটি এমন একটি মডেল, যেখানে গ্রাহকরা তাদের নিজস্ব অবকাঠামো স্থাপনের পরিবর্তে ক্লাউড বিক্রেতাদের কাছে নেটওয়ার্ক পরিষেবা গুলো ভাড়া দিয়ে থাকেন।
উত্তরঃ
আদান-প্রদানে আফনানের ব্যবহৃত ক্যাবলটি হলো টুইস্টেড পেয়ার কেবল। → #1
নিচে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের ব্যাখ্যা করা হলো:
দুটি পরিবাহী তারকে পরস্পর সুষমভাবে পেঁচিয়ে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল তৈরি করা হয়। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দু ধরনের হয়ে থাকে, আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল এবং শিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল। → #2
সাধারণত কপার নির্মিত এসব ক্যাবলের মোট চার জোড়া তার প্রতিটি পৃথক অপরিবাহী পদার্থের আবরণে আবৃত থাকে। অতি জোড়া তারে একটি কমন রঙের (সাদা) আরেকটি ভিন্ন রঙের (যেমন: নীল, সবুজ, কমলা বা বাদামি) তারের সাথে পেঁচানো থাকে। প্রতি জোড়া তার পৃথক অপরিবাহী আবরণে আবৃত থাকে। এ ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে ১০০ মিটারের বেশি দূরত্বে কোন ডেটা প্রেরণ করা যায় না। ক্যাটাগরির ভিত্তিতে এর ব্যান্ডউইথ ১০ এমবিপিএস থেকে ১ এমবিপিএস পর্যন্ত হতে পারে, তবে দূরত্ব বাড়তে থাকলে ডেটা ট্রান্সফার রেট কমতে থাকে।
বাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ব্যবহৃত হয়। → #3
উত্তরঃ
তথ্য স্থানান্তরে সাফনান ও রাফসান এর ব্যবহৃত ক্যাবলগুলো হল অপটিক্যাল ফাইবার ও কো এক্সিয়াল ক্যাবল।
নিচে ক্যাবল দুটির তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা হলো-
১. কো এক্সিয়াল ক্যাবলের ব্যান্ডউইথ 10 mbps।পক্ষান্তরে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলের ব্যান্ড উইথ 10mbps- 10gbps
২. কোক্সিয়াল ক্যাবলের সর্বোচ্চ তারের দৈর্ঘ্য 200-500 মিটার। পক্ষান্তরে অপটিক্যাল ফাইবারের সর্বোচ্চ তারের দৈর্ঘ্য 2-100 কিলোমিটার।
৩. কো এক্সজিয়াল ক্যাবল তামা বা কপার নির্মিত। পক্ষান্তরে অপটিক্যাল ফাইবার বিশেষভাবে পরিশুদ্ধ কাচের তৈরি অত্যন্ত সুক্ষ তন্তু।
৫. কো এক্সিয়াল কেবল ইনস্টল করা সহজ। প্রধান তোরে অপটিক্যাল ফাইবার ইনস্টল পদ্ধতি অন্যান্য ক্যাবলের চেয়ে জটিল।
৬. কো এক্সিয়াল ক্যাবলের দাম সস্তা। পক্ষান্তরে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল অত্যন্ত দামী।