তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি রাজশাহী বোর্ড ২০১৯
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
বাংলাদেশের রাজধানীর অদূরে তথ্য প্রযুক্তি প্রয়োগে একটি বিশ্বমানের শিল্প কারখানা স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে, যেখানে অ্যাকচুয়েটর এর সাহায্যে দক্ষ হাতে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি তৈরি করার মাধ্যমে দেশকে উন্নত ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করবে। উক্ত প্রতিষ্ঠানের দক্ষ প্রোগ্রামারগণ সিমুলেটেড পরিবেশ স্থাপন করে ঘরে বসে দর্শনার্থীদের শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান দেখার ব্যবস্থা করবেন।
উত্তরঃ
সাধারণত অনুমতি ব্যতীত কোনো কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে কম্পিউটার ব্যবহার করা অথবা কোনো কম্পিউটারকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেওয়াই হ্যাকিং।(#1)
উত্তরঃ
“বিশ্বগ্রাম” বা “Global Village” ধারণাটি প্রথম প্রচলিত করেছিলেন কানাডিয়ান মিডিয়া থিওরিস্ট মার্শাল ম্যাকলুহান। তিনি বলেছিলেন যে, উন্নত যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে সমগ্র বিশ্ব একটি ছোট গ্রামে পরিণত হবে যেখানে প্রত্যেকের সাথে সহজে এবং দ্রুত যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে। (#1)তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব আজ হাতের মুঠোয়। তাই বর্তমান সময়কে বলা হয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ বা বিশ্বায়নের যুগ। এ যুগের প্রধান চালিকাশক্তি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সমন্বয়। আর এ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে সারা বিশ্ব আজ পরিণত হয়েছে বিশ্বগ্রামে। তাই তথ্য ও যোগাযোগ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে সারা বিশ্ব যেন একটি গ্রাম যেখানে সবাই একসাথে নিবিড় সম্পর্কের বন্ধনে বসবাস করছে।(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত প্রযুক্তি হল রোবট। যে প্রোগ্রাম সমৃদ্ধ মেশিন বা কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধারাবাহিক জটিল কার্যক্রম সমূহের নির্দেশকে বাস্তবায়ন করতে পারে তাই রোবট। (#1)
রোবট হতে পারে পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয়, আধা স্বয়ংক্রিয়, রি-প্রোগ্রামেবল অথবা মানব নিয়ন্ত্রিত রোবট। রোবট তার স্বয়ংক্রিয় প্রোগ্রাম অনুসারে কাজ করে থাকে। শিল্প কারখানায় ভারী বস্তু নড়াচড়া করানো, প্যাকিং, সংযোজন, পরিবহন ইত্যাদি শ্রমসাধ্য কাজ ছাড়াও কম্পিউটার এইডেড এ রোবটিক্স এর ব্যবহার আছে। নিত্য-নতুন প্রয়োজনে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন ডিজাইন করে বিভিন্নধরনের রোবট তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিটি কাজের জন্য পৃথক পৃথকভাবে নির্দেশনা রোবটের মেমোরিতে পূর্ব থেকে ঠিক করে দেয়া হয়। প্রতিটি রোবট তাকে দেওয়া নির্দেশিত কাজটি
শুধু করতে সক্ষম। (#2)
রোবট অত্যন্ত দ্রুত, ক্লান্তিহীন এবং নিখুঁত কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় আধুনিক যন্ত্র। রোবট অতি ক্ষুদ্র মাইক্রোসার্কিটের উপাদান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ও অবিশ্বাস্যভাবে পরীক্ষা করতে পারে যা মানুষের পক্ষে কঠিন ও অসম্ভব। শিল্প ক্ষেত্রে
রোবটের ব্যবহার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় বিজ্ঞানীরা শ্রমিক রোবট তৈরির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠছে। শিল্প কারখানায় উৎপাদন প্রক্রিয়ায় ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে সিমুলেশন করা হয়। ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরুর পূর্বেই উৎপাদন সংক্রান্ত ঝুকি মোকাবেলা করা সহজ হচ্ছে। (#3)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের বর্ণনা অনুযায়ী প্রোগ্রামারদের তৈরি প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। (#1)
ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষায় ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নিম্নরূপে ভূমিকা পালন করে- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) বা VR হচ্ছে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম যাতে মডেলিং (Modelling) ও অনুকরণবিদ্যার (Simulation) প্রয়োগের মাধ্যমে
মানুষ কৃত্রিম ত্রিমাত্রিক ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য পরিবেশের সাথে সংযোগ স্থাপন বা উপলব্ধি করতে পারে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে অনুকরণকৃত পরিবেশ হুবহু বাস্তব পৃথিবীর মত হতে পারে।(#2)
VR প্রযুক্তির মাধ্যমে ঐতিহাসিক স্থান, প্রাচীন সভ্যতা, এবং জাদুঘরগুলোকে ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করা যায়। যেমন, প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলো ডিজিটালভাবে স্ক্যান করে থ্রিডি মডেল তৈরি করা হয়, যা ভবিষ্যতে গবেষণা এবং শিক্ষার জন্য
গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মিশরের পিরামিড, রোমের কলোসিয়াম, এবং বিভিন্ন প্রাচীন স্থাপত্যের VR মডেল তৈরি করা হচ্ছে। VR প্রযুক্তি শিক্ষার্থীদের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে ইন্টারেক্টিভভাবে শেখার সুযোগ প্রদান করে। ভার্চুয়াল ট্যুরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা প্রাচীন সভ্যতা, যুদ্ধ, এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোকে বাস্তবসম্মতভাবে অনুভব করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিহাসের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করে।(#3)
VR প্রযুক্তি ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোকে পুনঃনির্মাণ করতে ব্যবহার করা হয়। এই পুনঃনির্মাণগুলো দর্শকদের সেই সময়ের পরিবেশ এবং পরিস্থিতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। যেমন, বিভিন্ন ঐতিহাসিক যুদ্ধ, মহামারী, এবং গুরুত্বপূর্ণ সভা-সম্মেলনের VR রূপান্তর দর্শকদের সেই ঘটনাগুলোকে সরাসরি উপলব্ধি করতে সাহায্য করে।ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং প্রচারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এটি শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে, সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে, এবং ঐতিহাসিক ঘটনাগুলোর পুনঃনির্মাণের মাধ্যমে আমাদের অতীতকে বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য জীবন্ত করে তুলছে। যদিও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে, সঠিক প্রয়োগ এবং উন্নয়নের মাধ্যমে VR প্রযুক্তি ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষায় অব্যাহতভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।(#4)
Question 2
দোলনচাঁপা ও তার বাবা ভিন্ন ভিন্ন প্রজন্মের মোবাইল ফোন নিয়ে আলাপ করছেন। দোলনচাঁপার বারা পূর্বে যে মোবাইলটি ব্যবহার করতেন সেটি আকারে একটু বড় হলেও ঐ মোবাইল ফোন দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যেতো। দোলনচাঁপা বলল, বর্তমানে আমরা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী কিছু সুবিধা বা পরিসেবা গ্রহণ করতে পারি ।
উত্তরঃ
ব্লুটুথ হলো স্বল্প দূরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত একটি ওপেন ওয়্যারলেস প্রটোকল।
উত্তরঃ
যে টপোলজিতে সবগুলো কম্পিউটারের সাথে সবগুলো কম্পিউটার যুক্ত থাকে তা হলো রিং টপোলজি। এ টপোলজিতে কোনো শুরু বা শেষ প্রান্তসীমা খুঁজে পাওয়া যায় না। রিং টপোলজির প্রতিটি কম্পিউটারের গুরুত্ব সমান। এ পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি কম্পিউটার স্বাধীন হিসেবে কাজ করে এবং কোনো কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা সার্ভারের প্রয়োজন হয় না। নতুন কম্পিউটারের সংযোগ দেওয়ার প্রয়োজন হলে পূর্বের সিস্টেম ভেঙে নতুনভাবে তোর করতে হয়।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে দোলনচাঁপার বাবার মোবাইল ফোনটি ছিল ২য় প্রজন্মের। দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য হলো :
১. টেলিফোন নেটওয়ার্ক GSM ও CDMA স্ট্যান্ডার্ড।
২. ওয়্যারলেস টেলিফোন প্রযুক্তির ব্যবহার।
৩. চ্যানেল অ্যাকসেস পদ্ধতি TDMA, FDMA ও CDMA
৪. উন্নতমানের অডিও-র জন্য ডিজিটাল মডুলেশন ব্যবহার।
৫. নেটওয়ার্কে রেডিও সিগন্যাল ডিজিটাল
৬. উচ্চগতির সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সি।
৭. ডেটা নিরাপত্তার জন্য এনক্রিপশন ব্যবস্থা।
৮. এসএমএস এর প্রচলন।
উত্তরঃ
দোলনচাঁপা বিশ্বব্যাপী সুবিধা গ্রহণ করার জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং পরিসেবা গ্রহণ করেন। ‘ক্লাউড’ হলো দূরবর্তী কোনো সার্ভার বা শক্তিশালী কম্পিউটার, ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বে যে কোনো প্রান্ত থেকে এটির পরিসেবা গ্রহণ করা যায়। ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেটভিত্তিক কম্পিউটিং ব্যবস্থা, যা ইন্টারনেট ও একটি কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারের মাধ্যমে ডেটা রক্ষণাবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ক্লাউড কম্পিউটিং একটি সমন্বিত প্রয়াস। ঐ প্রযুক্তি থেকে দোলনচাঁপা নিম্নলিখিত পরিসেবা গ্রহণ করতে পারে । যেমন—
1. এটি সব সময় ব্যবহার করা যায়।
2. নিজস্ব কোনো হার্ডওয়্যার প্রয়োজন হয় না।
3. স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট হয়।
4. এটি অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুতগতিসম্পন্ন ।
5. অধিক নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ।
6. বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার শেয়ার করতে পারে।
7. অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস সঠিক কম্পিউটারকে আওতাভুক্ত করে।
8. এটি নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা সহজে করতে পারে।
Question 3
উত্তরঃ
রিলেশন করা ডেটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত ডেটাবেজকে RDBMS বলা হয়।
উত্তরঃ
দুই বা ততোধিক ডেটাবেজের টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে দুটি শর্ত হলো-
১. দুটি টেবিল একসাথে খোলা থাকতে হবে। রিলেশন ডেটা টেবিলগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে এবং প্রাইমারি কী ফিল্ড ও ফরেন কী ফিল্ড হিসেবে নির্বাচিত ফিল্ডের তথ্য অবশ্যই অদ্বিতীয় বা ইউনিক হতে হবে।
২. কমন ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি একই হতে হবে এবং একই সময় টেবিল দুটি খোলা থাকতে হবে।
উত্তরঃ
উপরোক্ত টেবিল-২ এ Room No ও Rent Tk. ফিল্ডের মাঝে নতুন একটি ফিল্ড হিসেবে Date সংযোজনের প্রক্রিয়া নিচে ব্যাখ্যা করা হলো-
১. View মেনুর অধীনে Design View সিলেক্ট করলে Design View উইন্ডো আসবে। এ উইন্ডোতে বর্তমানে ফিল্ডগুলোর নাম দেখা যাবে।
২. Room No ফিল্ডের নিচের ফিল্ডে ক্লিক করে ইনসার্শন পয়েন্টার বসাতে হবে।
৩. রিবনে Insert Row আইকনে ক্লিক করলে ইনসার্শন পয়েন্টারবিশিষ্ট ফিল্ডের উপর একটি শূন্য ফিল্ড যুক্ত হবে।
৪. ফিল্ডের নাম Date টাইপ করতে হবে। ডেটাশিট উইন্ডোতে ফিরে আসলে দেখা যাবে Room No ফিল্ডের পরে Date এবং পরে Rent Tk. ফিল্ড রয়েছে এবং সর্বোপরি ফিন্ডটি পূরণ করতে হবে।
উত্তরঃ
ডেটা সর্টিং-এর জন্য বিভিন্ন ধরনের কমান্ড ব্যবহার করা হয়। SQL Statement এ Order By দ্বারা এক বা একাধিক ফিল্ডের উপর সর্টিং করা যায়। নিম্নে তা দেখানো হলো- সর্টিং করার জন্য SQL Statement এ Order By এর ব্যবহার: ডেটা সর্টিং-এ ছোট থেকে বড় সাজানোর ক্ষেত্রে Ascending এবং বড় থেকে ছোট সাজানোর ক্ষেত্রে Descending ব্যবহার করা হয়।
উদ্দীপকে টেবিল-১ নামে একটি টেবিল আছে। এবার, SELECT * From Table-1 Order By Date of Birth Asc; কমান্ড দিলে নিম্নের মতো পাওয়া যাবে।
Customer ID | Zilla | Date of Birth |
1225 | Khulna | 05/09/1995 |
1025 | Dhaka | 15/10/1996 |
1324 | Bhola | 20/12/1997 |
এছাড়া Microsoft Office Access 2010 প্রোগ্রাম ব্যবহার করে অতি সহজেই সর্টিং-এর কাজ করা যায়। প্রথমে টেবিলের যে ফিল্ডটির উপর সর্টিং করতে হবে তা সিলেক্ট করতে হবে। অতঃপর Home রিবনের অধীনে Sort & Filter আইকনের অধীনে Ascending অথবা * Descending অর্ডারে সাজানো যাবে।
Question 4
উত্তরঃ
রেজিস্টার হলো মাইক্রোপ্রসেসরের অভ্যন্তরে অবস্থিত উচ্চ গতি সম্পন্ন মেমোরি।
উত্তরঃ
F=A’B+BC
= A’B+AC+BC(A+A’)
=A’B+AC+ABC+A’BC
=A’B+A’BC+AC+ABC
=A’B(1+C)+AC(1+B)
=A’B+AC
উত্তরঃ
উদ্দীপকে Y এর সরলকৃত মান নিচে নির্ণয় করা হলো:
Question 5
উত্তরঃ
একই ডোমেইনের অধীনে একাধিক ওয়েব পেইজের সমষ্টিই হলো ওয়েবসাইট।(#1)
উত্তরঃ
আইপি অ্যাড্রেসকে সহজে ব্যবহার করার জন্য ইংরেজি অক্ষরের কোনো একটি নাম ব্যবহার করা হয়। ক্যারেক্টার ফর্মে দেওয়া কম্পিউটারে এরূপ নামই ডোমেইন নেইম। #1
প্রতিটি ডোমেন নেম ইউনিক এবং এর সাথে একটি ইউনিক আইপি অ্যাড্রেস বরাদ্দ করা হয়। একটি ডোমেইনের সার্ভারে রেজিস্ট্রেশন করলে তা সারা বিশ্বে অদ্বিতীয় নামে চিহ্নিত হয় এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঐ অ্যাড্রেসটি আর অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারে না। তাই ডোমেইন নেম অদ্বিতীয়।(#2)
উত্তরঃ
((body পর্যন্ত লিখলে #১
হেডিং ঠিকমত ইউজ এ #২
সম্পূর্ণ শেষ করলে #৩))
উত্তরঃ
(body পর্যন্ত লিখলে #১
টেবিল শেষ করলে #২
সম্পূর্ণ শেষ করলে #৪)
Question 6
রহিম সাহেব তাঁর ছয় বছরের ছেলের জন্য একটি খেলনা উড়োজাহাজ কিনে আনেন। তিনি রিমোট ব্যবহার করে উড়োজাহাজটির উড্ডয়ন দেখালেন। অন্য দিকে তাঁর বড় ছেলে ল্যাপটপের সাথে ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। রহিম সাহেব তাঁর স্মার্টফোনে রাউটারের সাহায্যে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন ।
উত্তরঃ
দুটি ডিভাইসের মধ্যে তথ্য বা ডেটা ট্রবাহের দিক নির্দেশকে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলে।→#1
উত্তরঃ
স্যাটেলাইটে ব্যবহৃত ওয়েভটি হলো স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ। →#1
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মাইক্রোওয়েভে সিগন্যাল আদান-প্রদান শুরু হয়। একটি স্যাটেলাইট ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৪০০০ কি.মি. উর্ধাংশে স্থাপন করা হলর সেটি জিওস্টেশনারি হয়, অর্থাৎ পৃথিবীর অক্ষে ঘূর্ণনের সমান গতিতে এই স্যাটেলাইট পৃথিবীকে অতিক্রম করে। পৃথিবী থেকে তখন এই স্যাটেলাইটকে আকাশের নির্দিষ্ট বিন্দুতে স্থির মনে হয়। সেজন্য ভূমিতে স্থাপিত VSAT (Very Small Apeture Terminal) কে একটি নির্দিষ্ট দিকে আকাশমূখী করে স্থাপন করা হয়।→#2
উত্তরঃ
উদ্দীপকের উড়োজাহাজটি উড্ডয়নের প্রযুক্তি হলো ইনফ্রারেড।→#1
ডিভাইস থেকে ডিভাইসে তথ্য পাঠানোর জনপ্রিয় প্রযুক্তি হলো ইনফ্রারেড। এ প্রযুক্তিতে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের মাধ্যনে তড়িচ্চুম্বকীয় পদ্ধতিতে তথ্য পাঠানো হয়ে থাকে। ইনফ্রারেড এর ফ্রিকোয়েন্সি 300GHz – 430 THz. এটি সাধারণত 0.7μm−300μm0.7μm−300μm দুরত্বের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। ইনফ্রারেডের ডেটা পারাপারের গতি ক্যাবল মাধ্যমের তুলনায় কম। তরে এটি স্বল্প বিদ্যুৎ খরচে যেকোনো ডিভাইসের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করতে পারে। এটি এক কক্ষ থেকে অন্য কক্ষে দেয়াল ভেদ করে চলাচল করতে পারে না। →#2
সূর্যালোক,কুয়াশা, বৃষ্টি, খারাপ আবহাওয়াতে ইনফ্রারেড প্রযুক্তিতে ডেটা প্রেরণে সমস্যা দেখা দেয়। এটি যেকোনো ডিভাইলের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করতে পারে। রাস্তায় ট্রাফিক সংকেতে, গৃহসামগ্রী ও বিভিন্ন ধরণের খেলনায় এর ব্যবহার রয়েছে।→#3
উত্তরঃ
রহিম সাহেব স্মার্টফোনে রাউটারের সাহায্যে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। অন্যদিকে তার বড় ছেলে ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। রহিম সাহেব ও তার বড় ছেলের ইন্টারনেট ব্যবহারের কৌশলগত পদ্ধতি বিশ্লষণ করা হলো:
তার মাধ্যম | তারবিহীন মাধ্যম |
১. ডেটা পারপারে উচ্চ গতি সম্পন্ন। | ১. তার মাধ্যমের তুলনায় নিম্ন গতিসম্পন্ন। |
২. ট্রান্সমিশন মাধ্যম হিসেবে কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল
| ২. ট্রান্সমিশন মাধ্যম হিসেবে বেতার |
৩. খরচ কম। | ৩. ব্যায়বহুল |
৪. উচ্চ ব্যান্ডউইথ ফ্রিকোয়েন্সি | ৪. ব্যান্ডউইথ নিম্নগতির। |
৫. হাব এং সুইচ ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক | ৫. পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত একাধিক |
এখানে,
1.১টি পার্থক্য লিখলে →#1
2.2টি পার্থক্য লিখলে →#2
3.4টি পার্থক্য লিখলে →#3
4.5টি পার্থক্য লিখলে →#4
Question 7
কৃষ্টি,পিয়াল ও মুক্তি সহপাঠীর বিবাহ উপলক্ষ্যে যথাক্রমে (5D7)16, (750)8ও (999)10টাকা দিয়ে উপহার সামগ্রী ক্রয় করল।
উত্তরঃ
ASCII হচ্ছে একটি আলফানিউমেরিক কোড যার পূর্ণরূপ- American Standard Code for Information Interchange.(#1)
উত্তরঃ
সাধারণত কম্পিউটারের মাধ্যমে যোগ ও বিয়োগের কাজ করতে হলে যোগের জন্য Adder Circuit এবং বিয়োগের জন্য Subtractor Circuit পৃথক পৃথকভাবে ব্যবহার করতে হয়।(#1)
এতে করে ডিজিটাল বর্তনীর জটিলতা বাড়ে এবং সর্বপরি মূল্যও বৃদ্ধি পায়। এ সকল অসুবিধা সমূহ দূর করার জন্য ২’এর পরিপূরক ব্যবহার করা হয়। ফলে ডিজিটাল বর্তনীটি সরল হয় ।(#2)
উত্তরঃ
কৃষ্টির উপহার
সামগ্রীর মূল্য
= (5D7)16
মুক্তির উপহার সামগ্রীর মূল্য= (999)10
(999)10=(?)
(999) 10 এর বাইনারি সংখ্যা : 1111100111
কৃষ্টি ও মুক্তির উপহার সামগ্রীর বাইনারিতে ক্রয়মূল্য =
10111010111+1111100111=100110111110
(মার্ক নীতিমালা :
১ম অংশ সংখ্যা রূপান্তর #1
২য় অংশ সংখ্যা রূপান্তর #2
সর্বশেষ ব্যাখ্যা বা প্রমান #3)
উত্তরঃ
) পিয়ালের উপহার ক্রয়ের মূল্য= (750)8=(?)16
এবং
কৃষ্টির উপহার ক্রয়ের মূল্য= (5D7)16=(?)10
এখন, (750)8=(?)16
পিয়ালের উপহার ক্রয়ের মূল্য হেক্সাডেসিমেলে (1E8) 16
আবার,
(5D7)16=(?)10
=5×162+D(13)×161+7×160
=5×256+13×16+7×1
=1280+208+7
=(1495)10
কৃষ্টির উপহার ক্রয়ের মূল্য ডেসিমেলে =(1495)10
(মার্ক নীতিমালা :
প্রত্যেকের ক্রয়মুল্য উপস্থাপন #1
১ম অংশ সংখ্যা রূপান্তর #2
২য় অংশ সংখ্যা রূপান্তর #3
সর্বশেষ ব্যাখ্যা বা প্রমান #4)
Question 8
#include<stdio.h>
# include<conio.h>
main ()
{
int a, s;
s = 0;
for (a=1; a<=30; a+=2)
{
s=s+a;
}
printf(“sum=%d”,s);
getch( );
}
উত্তরঃ
প্রত্যেক প্রোগ্রামিং ভাষার কতকগুলো শব্দ আছে যা ঐ প্রোগ্রামিং এ কাজ করার সময় ব্যবহার করা হয়। এই সকল নির্ধারিত শব্দগুলোকে সংরক্ষিত শব্দ বলা হয়।(#1)
উত্তরঃ
K++ : K++ এর ক্ষেত্রে কম্পাইলার প্রথমে প্রোগ্রামে K এর পুরাতন মান ব্যবহার করে। অতঃপর ভেরিয়েবলের মানের সাথে যথাক্রমে এক যোগ করে। এই নতুন মান পরবর্তী স্টেটমেন্ট ধাপ থেকে কার্যক্রম হয়।(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকটি একটি ধারার যোগফল নির্ণয়ের প্রোগ্রাম। ধারার যোগফল নির্ণয়ের জন্য যে কোন একটি লুপ স্টেটমেন্ট for, while, do- while, if-goto ব্যবহার করা যায় এবং এর ফলাফল একই আসবে। সুতরাং উদ্দীপকের প্রোগ্রামটি while লুপ ব্যবহার করে তৈরি করা সম্ভব। নিচে প্রোগ্রামটিতে for লুপের পরিবর্তে while লুপ স্টেমেন্ট ব্যবহার করে দেখানো হলো:
# include< stdio.h >
main ( )
s=0;
a=1;
while(a<=30)
{
s=s+a;
a+=2 }
printf (“sum = % d”, s);
}