তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি যশোর বোর্ড ২০১৭
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
জনাব শিহাব একজন বৈমানিক। তিনি কম্পিউটার মেলা থেকে টেরাবাইটের একটি হার্ডডিস্ক কিনলেন । এটির আকার বেশ ছোট দেখে তিনি অবাক হলেন । প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় বিভিন্ন ডিভাইসের আকার ছোট হয়ে আসছে। বিমান চালনা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাতেও পরিবর্তন এসেছে এখন সত্যিকারের বিমান ব্যবহার না করে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রি পরিবেশে বিমান পরিচালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ।
উত্তরঃ
বিশ্বগ্রাম হচ্ছে এমন একটি পরিবেশ যেখানে পৃথিবীর সকল মানুষই একটি একক সমাজে বসবাস করে এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে একে অপরকে সেবা প্রদান করে থাকে।
উত্তরঃ
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যেমন উপকারী দিক রয়েছে ঠিক তেমনি সমাজ ও জনগণের ওপর এর কিছু ক্ষতিকর প্রভাবও রয়েছে। অনেকেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে অসৎ উপায়ে বা অবৈধভাবে ব্যবহার করে তথ্য চুরি বা বিকৃত করে অথবা সেগুলো পাচার করে। এগুলো সবই নীতি বিরুদ্ধ কাজ যা তথ্য ব্যবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এসব নীতিবিরুদ্ধ কাজ পরিহার করে সঠিক নীতি ও আদর্শ অনুসরণ করে ‘কম্পিউটার ইথিকস ইনস্টিটিউট’ এর দশটি নির্দেশনার সঠিক অনুসরণই হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের নৈতিকতা। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নৈতিকতা যেকোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের সম্ভাব্য ক্ষতি ও ঝুঁকি মূল্যায়নের সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে ছোট আকারের হার্ডডিস্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে যে প্রযুক্ত ব্যবহার করা হচ্ছে সে প্রযুক্তিটি হলো ন্যানোটেকনোলজি। ন্যানোটেকনোলজি হলো এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ন্যানো মিটার স্কেলে একটি বস্তুকে সুনিপুণভাবে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ এর পরিবর্তন, পরিবর্ধন, ধ্বংস বা সৃষ্টি করা যায়। সাধারণত ন্যানো প্রযুক্তি এমন সব কাঠামো নিয়ে কাজ করে যা অন্তত একটি মাত্রায় 100 ন্যানোমিটার থেকে ছোট। ন্যানো প্রযুক্তি বহুমাত্রিক, এর সীমানা প্রচলিত সেমিকন্ডাক্টর পদার্থবিদ্যা থেকে অত্যাধুনিক আণবিক স্বয়ং-সংশ্লেষণ প্রযুক্তি পর্যন্ত; আণবিক কাঠামোর নিয়ন্ত্রণ থেকে নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ন্যানো পদার্থের উদ্ভাবন পর্যন্ত বিস্তৃত। ন্যানোটেকনোলজির ক্ষেত্রে দুটি প্রক্রিয়া আছে। একটি হলো উপর থেকে নিচে (Top-wown) ও অপরটি হলো নিচ থেকে উপর (Bottom-up)। টপ-ডাউন পদ্ধতিতে কোনো জিনিসকে কেটে ছোট করে তাকে নির্দিষ্ট আকার দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্র সাধারণত Etching প্রক্রিয়াটি সম্পর্কিত। আর বটম-আপ হলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকারের ছোট জিনিস দিয়ে বড় কোনো জিনিস তৈরি করা। আমাদের বর্তমান ইলেকট্রনিক্স হলো, টপ-ডাউন প্রযুক্তি। আর ন্যানোটেকনোলজি হলো, বটম-আপ প্রযুক্তি। ন্যানোটেকনোলজিতে ন্যানোমিটার স্কেলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বস্তুর উপাদান দিয়ে তৈরি করা হবে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বস্তু।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত বিমান চালনা প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত বর্তমান প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। এটি মূলত কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিম্যুলেশন তত্ত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত। এর মাধ্যমে ত্রিমাত্রিক ইমেজ তৈরি করে অতি অসম্ভব কাজও করা সম্ভব।
নগর পরিকল্পনার ক্ষেত্রেও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে একটি সুন্দর ও আধুনিক নগর গড়ে তোলা সম্ভব। নগর পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে- নগর উন্নয়ন রূপরেখা প্রণয়ন, নগর যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ ও আকর্ষণীয় করে তোলা, স্থাপত্য ও নির্মাণ শিল্প ইত্যাদি। ত্রি- মাত্রিক ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এর প্রয়োগ ঘটিয়ে এসব উন্নয়ন রূপরেখার পরিকল্পনা সহজেই প্রয়োগ করা যায়।
নগর পরিকল্পনায় কোনো ভবন, শপিং কমপ্লেক্স, ফ্লাইওভার, ব্রীজ ইত্যাদি অবকাঠামো তৈরির পূর্বেই তার সিম্যুলেটেড সফট্ওয়্যার তৈরি করে বাস্তবের অবস্থা দেখা সম্ভব। এতে করে পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন অনেক সহজ হয়। মোটকথা ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে সহজেই একটি পরিকল্পিত নগর গড়ে তোলা সম্ভব।
Question 2
তারেকের বাসার ডেস্কটপ কম্পিউটারটি টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে সংযুক্ত। মোবাইল কোম্পানিগুলোর ইন্টারনেট ডেটা চার্জ বেশি হওয়ায় সে তার মোবাইল, ট্যাব এবং ল্যাপটপকে বাসার একই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে সংযুক্ত করতে চায়, যাতে সে তার মোবাইলের মাধ্যমেই বিদেশে অবস্থানরত পিতার সাথে ভিডিও কল করতে পারে ।
উত্তরঃ
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো এমন এক প্রকার সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক পরিসেবা বা সার্ভিস, যা নেটওয়ার্ক স্টোরেজ স্পেস এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দ্রুত ও সুবিধাজনক ব্যবহার নিশ্চিত করে।
উত্তরঃ
মোবাইল ফোনের ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হলো ফুল-ডুপ্লেক্স। এ পদ্ধতিতে ডেটা একই সাথে উভয় দিকে আদান-প্রদান করা যায়। অর্থাৎ প্রেরক ও প্রাপক উভয়ই এক সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে। বর্তমানে আমরা স্বাচ্ছন্দ্যে কথা বলার জন্য যেসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোর প্রায় সবগুলোই ফুল-ডুপ্লেক্স ডিভাইস। এসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রেরক ও গ্রাহক একই সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত তারেকের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি চতুর্থ প্রজন্মের। চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল ফোনের দুইটি বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো-
১. এ প্রজন্মে প্যাকেট-সুইচিং বা সার্কিট সুইচিং-এর পরিবর্তে ইন্টারনেট প্রটোকল নির্ভর নেটওয়ার্ক ব্যবহার হয়।
২. উচ্চগতির ফ্রিকুয়েন্সি এবং ত্রি-মাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা আছে।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত তারেকের সকল ডিভাইসের একই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করতে গৃহীত ব্যবস্থাটি হচ্ছে ওয়াই-ফাই Wi-fi (Wireless fidelity)।
কম্পিউটার/ডিজিটাল বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিগুলোকে তারবিহীন উপায়ে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার প্রযুক্তিটি হলো ওয়াই-ফাই। ওয়াই-ফাই হলো জনপ্রিয় একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যেটি তারবিহীন উচ্চগতির ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক সংযোগে বেতার তরঙ্গকে ব্যবহার করে থাকে। এটি একটি ওয়্যারলেস বা তারবিহীন LAN স্ট্যান্ডার্ড যা প্রযুক্তিগতভাবে IEEE802.11 নামে পরিচিত। ওয়াই-ফাই অ্যানাবন্ড ডিভাইস যেমন- ল্যাপটপ, ভিডিও গেম কনসোল, স্মার্টফোন কিংবা ডিজিটাল অডিও প্লেয়ার প্রভৃতি একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক অ্যাকসেস পয়েন্টের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হতে পারে। ইন্টারনেট অ্যাকসেসের জন্য Wi-Fi নেটওয়ার্কভুক্ত এলাকাকে Hotspot বলা হয়। ওয়াই-ফাই এর সাহায্যে একই সাথে তারবিহীন এবং তারযুক্ত উভয় ডিভাইসে ইন্টারনেট অ্যাকসেস শেয়ার করা যায়। যা রাউটার এর সাথে তারের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয় এবং এর ফলে ঐ রাউটারের সাথে অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইসকে তারবিহীন উপায়ে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করা হয়। ফলে ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের ইন্টারনেট সংযোগ ওয়াই-ফাই এর মাধ্যমে অন্যান্য সকল ডিভাইসগুলোকে ওয়াই- ফাই নেটওয়ার্কের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।
Question 3
শফিক, শিফা এবং তনয় তিন জনের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে প্রাপ্ত নম্বর যথাক্রমে (1001000)2,(531)8এবং (4A)16।
উত্তরঃ
বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন বা মৌলিক চিহ্ন বা অঙ্ক ব্যবহার করে সংখ্যা লেখা ও প্রকাশ করার পদ্ধতিই সংখ্যা পদ্ধতি।
উত্তরঃ
পজিশনাল পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা যে প্রতীকগুলো দিয়ে প্রকাশ করা হয় সেই প্রতীকগুলোর সংখ্যার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে সংখ্যার মান কম বেশি হতে পারে। একটি সংখ্যার মান বের করার জন্য প্রয়োজন সংখ্যাটিতে ব্যবহৃত অঙ্কগুলোর নিজস্ব মান। সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি এবং অঙ্কগুলোর অবস্থান বা স্থানীয় মান। এখানে (11)10 সংখ্যাটি দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। এর ভিত্তি হচ্ছে 10। এ পদ্ধতিতে 0 থেকে 9 পর্যন্ত মোট 10 টি মৌলিক অঙ্ক এর মধ্যে রয়েছে। এজন্য (11)10 সংখ্যাটিকে পজিশনাল সংখ্যা বলা হয়।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত তনয় এর প্রাপ্ত নম্বর (4A)16 কে দশমিক পদ্ধতিতে রূপান্তর করতে হবে।
∴ (4A)16 =4×161+A×160
=4×16+10×1
=64+10
=(74)10
:: তনয় এর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দশমিক পদ্ধতির সংখ্যায় প্রাপ্ত নম্বর হবে (74)10
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত শিফার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে প্রাপ্ত নম্বর (531)8 দেওয়া আছে (1100011)2
এখন,
(531)8 = (?)10
(531)8 =5×82+3 ×81+1×80
=5×64+3×8+1×1
=320+24 +1
=(345)10
(1100011)2 =(?)
∴ (1100011)2 = 1×26+1×25+0×24+0×23+0×22+1×21+1×20
=64+32+0+0+0+2+1
=(99)10
শিফার প্রাপ্ত নম্বর হতে কম আছে =(345)10−(99)10
=(246)10
Question 4
উত্তরঃ
Mathematics of logic নামক যন্ত্রে যে যুক্তির ধারণা পাওয়া যায় তার উপর ভিত্তি করে নতুন অ্যালজেবরা উদ্ভাবিত হয়। জর্জ বুলের নামানুসারে ঐ অ্যালজেবরার নামকরণ করা হয় বুলিয়ান অ্যালজেবরা।
উত্তরঃ
কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যাল উপযোগী কারণ ডিজিটাল সিগন্যালে ব্যবহৃত অঙ্কগুলো সহজেই ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে প্রকাশ করা যায়। কম্পিউটার ডিজাইনে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল যন্ত্রাংশ বাইনারি মোডে কাজ করে। ডিজিটাল সিগন্যালে একটি সুইচ অন, অফ হতে পারে অথবা সিগনাল উপস্থিত, অনুপস্থিত থাকতে পারে। এগুলোর সাথে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মিল রয়েছে। তাই কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যাল উপযোগী।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত চিত্র-২ এর গেইট হচ্ছে NAND gate এবং চিত্র-৩ এর গেইট হচ্ছে XOR gate।
.’. শুধু চিত্র-২ অর্থাৎ (NAND gate) দ্বারা চিত্র-৩ এর গেইট (XOR gate) বাস্তবায়ন সম্ভব। যদি A এবং B ইনপুট হয় তাহলে চিত্র-৩ এর গেইট:
Question 5
XYZ College, Dhaka
Available honor’s subject
- Bangla
- English
- Mathematics
- Accounting
উত্তরঃ
ওয়েব পেইজ হলো এক ধরনের ওয়েব ডকুমেন্ট যা ইন্টারনেট। ব্যবহারকারীদের দেখার জন্য বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা হয়।
উত্তরঃ
প্রতিটি ওয়েবসাইটের যে স্বতন্ত্র নাম থাকে তাকে ডোমেইন নেম বলা হয়। ডোমেইন নেম হবে এক এবং অদ্বিতীয়। ডোমেইন নেম্বরে। কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যাতে করে একই নাম অন্য কেউ না। পায়। DNS পদ্ধতিতে ডোমেইন নেমকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এখানে www.microsoft.com. ডোমেইন নেম এ দুটি অংশ দেখা যাচ্ছে। ডোমেইন নেমের ডট পরের অংশটিকে টপ লেভেল ডোমেইন বলে। এটি দেখে সহজেই বুঝা যায় প্রতিষ্ঠানটি কোন ধরনের। এজন্য যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন নেম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উত্তরঃ
উদ্দীপকটি আমার কলেজের ওয়েবসাইটের হোম পেজে প্রদর্শনের জন্য HTML কোড নিম্নরূপ:
< !DOCTYPE html >
< html >
< body >
< h1 > XYZ College,Dhaka < /h1 >
< h4 > Available Honor’s Subject < /h4 >
< ol >
< li>Bangla < /li >
< li > English < /li >
< li > Mathematics < /li >
< li > Accounting < /li >
< /ol >
< /body >
< /html >
উত্তরঃ
উদ্দীপকের উল্লিখিত সম্মান বিষয়ের নামের তালিকা নিয়ে Serial No এবং Subject Name এ দুটি টেবিল হেডিং দিয়ে দুই কলামের একটি (বর্ডারসহ) টেবিল তৈরির HTML কোড নিম্নরূপ:
Available Honor’s Subject
SERIAL NO | SUBJECT NAME |
1 | Bangla |
2 | English |
3 | Mathematics |
4 | Accounting |
HTML কোড নিম্নরূপ:
< !DOCTYPE html >
< html >
< body >
< table border=”1″ >
< caption > Available Honor’s Subject< /caption >
< tr >
< th align=”center” > Serial No < /th >
< th align=”center” > Subject Name < /th >
< /tr >
< tr >
< td align=”center” > 1 < /td >
< td align=”center” > Bangla < /td >
< /tr > < tr >
< td align=”center” > 2 < /td >
< td align=”center” > English < /td >
< /tr >
< tr >
< td align=”center” > 3 < /td >
< td align=”center” > Mathematics < /td >
< /tr >
< tr >
< td align=”center” >4 < /td >
< td align=”center” > Accounting < /td >
< /tr >
< /table >
< /body >
< /html >
Question 6
32+72+112+……. +n2
উত্তরঃ
মেমোরি অ্যাড্রেস সরাসরি ব্যবহার না করে একটি নাম দিয়ে ১ নামের অধীনে ডেটা রাখা হয়। ঐ নামই চলক।
উত্তরঃ
অ্যাসেম্বলি ভাষা মেশিন ভাষার চেয়ে উন্নততর। কারণ আপোর্ট। ভাষার সাহায্যে অতি সংক্ষিপ্ত আকারে প্রোগ্রাম লেখা যায় যা মেশি ভাষায় কষ্টসাধ্য। মেশিন ভাষার তুলনায় অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম পরিবর্তন করা সহজ এবং মেমরিতে জায়গা কম লাগে। মেশিন ভাষার তুলনায় অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম রচনা করতে ।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ধারাটির যোগফল নির্ণয়ের অ্যালগরিদম :
ধাপ-১: প্রোগ্রাম শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে n এর মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: s = 0, i = 3 ধরি।
ধাপ-৪: s=s+i* i, i=i+4 নির্ণয় করি।
ধাপ-৫ : যদি i <= n হয় তবে ৪ নং ধাপে যাই।
ধাপ-৬ : s এর মান ছাপাই।
ধাপ-৭ : প্রোগ্রাম শেষ করি।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ধারাটির ৩০টি পদের যোগফল নির্ণয়ের জন্য C ভাষায় for loop ব্যবহার করে প্রোগ্রাম:
#include <stdio.h>
int main ()
{
int i,s=0;
for (i=3;i<=30;i=i+4)
{
s=s+i*i
}
printf(“The sum is=%d,s);
return 0;
}
Question 7
ধাপ-১: প্রোগ্রাম শুরু
ধাপ-২ : তিনটি সংখ্যা a, b, c এর মান গ্রহণ কর।
ধাপ-৩: a কি b ও c এর চেয়ে বড়?
ক. হ্যাঁ
ফলাফল ছাপাও: a বড় এবং ৬ নং ধাপে যাও।
খ. না
ধাপ-৪: b কি c এর চেয়ে বড়?
ক. হ্যাঁ
ফলাফল ছাপাও: b বড় এবং ৬নং ধাপে যাও
খ. না
ধাপ-৫: ফলাফল ছাপাও: c বড়
ধাপ-৬: প্রোগ্রাম শেষ কর।
উত্তরঃ
কম্পাইলার হলো এক ধরনের অনুবাদক যা হাইলেভেল ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে মেশিন ভাষায় রূপান্তর করে।
উত্তরঃ
সি প্রোগ্রাম main() ফাংশনকে ঘিরে আবর্তিত হয়। এর দুটি অংশ রয়েছে। ঘোষণা অংশ (Declarative part), যেখানে বিভিন্ন টাইপের ভেরিয়েবল, অ্যারে, পয়েন্টার ফাইল ইত্যাদি ঘোষণা করা কমপক্ষে ১টি স্টেটমেন্ট থাকতে হয় এবং এর উভয় অংশের প্রত্যেক স্টেটমেন্টের শেষে সেমিকোলন (:) থাকতে হবে। এ ফাংশনের সম্পূর্ণ অংশে দ্বিতীয় বন্ধনী বা {} দ্বারা।
উত্তরঃ
উদীপকে উল্লিখিত সমস্যাটির প্রবাহ চিত্রের মাধ্যমে নিচে দেখানো হলো :
উত্তরঃ
তিনটি সংখ্যার গড় নির্ণয়ের জন্য উদ্দীপকে উল্লিখিত অ্যালগরিদমটির পরিবর্তন অবশ্যই আরশ্যক। নিচে তা দেওয়া হলো: অ্যালগরিদম :
ধাপ-১: প্রোগ্রাম শুরু করি।
ধাপ-২: ইনপুট হিসেবে a, b এবং c এর মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩: avg = (a + b + c)/3 সূত্র ব্যবহার করে avg এর মান নির্ণয় করি।
ধাপ-৪: avg এর মান ছাপাই।
ধাপ-৫ : প্রোগ্রাম শেষ করি।
Question 8
উত্তরঃ
ডেটার নিরাপত্তার জন্য ডেটাকে বিশেষভাবে পরিবর্তন করে অন্য ফরম্যাটে উপস্থাপন করার পদ্ধতিকে ডেটা এনক্রিপশন বলে।
উত্তরঃ
ডেটাবেজ থেকে ব্যবহারকারী কোনো ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি খুঁজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে সাজিয়ে রাখা হয়। ডেটাবেজের টেবিলের রেকর্ডসমূহকে এরূপ কোনো লজিক্যাল অর্ডারে সাজিয়ে রাখাকেই ইনডেক্স বলে। ইনডেক্স ফাইল মূল ডেটাবেজ ফাইলের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে সংখ্যামূলক বা বর্ণভিত্তিক এবং আরোহী বা অবরোহী অনুসারে ক্রমানুযায়ী বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। ইনডেক্স করার পরে ডেটাবেজ ফাইলে নতুন কোনো রেকর্ড ইনপুট করা হলেও ইনডেক্স ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। এতে মূল ফাইলের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত টেবিল-২ এর ১ম, ২য় এবং ৪র্থ ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপের নাম নিম্নরূপ:
FIELD NAME | DATA TYPE |
Roll | Number |
Father’s | Text |
DOB | Date/Time |
নিচে ডেটা টাইপের বর্ণনা দেওয়া হলো:
Number : সংখ্যা ডেটার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ জাতীয় ফিল্ডের ডেটার উপর বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক অপারেশন করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির উপর ভিত্তি করে Number ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যেমন- বাইট, ইন্টেজার, লং ইন্টেজার সিংঙ্গেল ইন্টেজার, ডাবল ইন্টেজার ইত্যাদি। Text : Text ডেটা টাইপ বিশিষ্ট ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫ টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে এবং সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়।
Date/Time: ডেটাবেজে শুধুমাত্র Date/Time সম্পর্কিত ডেটা এন্ট্রি করা বা সংরক্ষণ করার জন্য Date/Time নির্বাচন করতে হয়। Date/Time টাইপ ফিল্ডে তারিখ অথবা সময় বা তারিখ ও সময় উভয়ই এন্ট্রি করা যায়। 100 থেকে 9999 বছরের তারিখ ও সময়ের জন্য এ ফিল্ড ব্যবহৃত হয়। এ ফিল্ডের জন্য ৪ byte জায়গার প্রয়োজন হয়।