তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অধ্যায় -৬
Question 1- [ঢাকা বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃ
অনেক ক্ষেত্রে কোন প্রাইমারি কী নাও থাকতে পারে। তখন দুই বা ততোধিক এট্রিবিউট বা কী সমষ্টি সম্মিলিতভাবে কোন এনটিটি সেটকে সনাক্ত করতে পারলে তবে তাদেরকে বলা হবে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলা হয়।
উত্তরঃ
এনক্রিপশন হলো মেসেজ বা তথ্যকে এনকোড করার এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া যাতে অনুমোদনহীন কেউ পড়তে বা বুঝতে না পারে।(encryption is the process of encoding messages or information in such a way that only authorized parties can read it.) কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের পাবলিক পথ দ্বারা যে সকল গোপনীয় ডেটা স্থানান্তরিত হয় তাদেরকে সাধারণত বিশেষ কোডের মাধ্যমে এনক্রিপ্ট (Encrypt) করে প্রেরণ করা হয়। অর্থাৎ ডেটার গোপনীয়তা রক্ষা বা সিকিউরিটির জন্য ডেটাকে এনক্রিপ্ট করা হয়। ফলে ঐ ডেটাকে অন্য কোন অনির্দিষ্ট (Unauthorized) ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারে না। উৎস বা প্রেরক ডেটাকে এনক্রিপ্ট করলে প্রাপক বা গন্তব্য ঐ এনক্রিপ্টেড ডেটা ব্যবহারের পূর্বে ডিক্রিপ্ট করে। প্রেরককে এনক্রিপ্ট করার নিয়ম এবং প্রাপককে ডিক্রিপ্ট করার নিয়ম জানতে হয়। এনক্রিপ্টেড ডেটাকে একই পদ্ধতি অ্যালগোরিদম ব্যবহার করে ডিক্রিপ্ট করে অরিজিনাল ম্যাসেজে পরিবর্তন করা হয়।
উত্তরঃনিচের টেবিলে উদ্দীপকের টেবিল—১ এর ফিল্ডগুলোর ডেটাটাইপ বর্ণনা করা হলো:নিচে এ তিন ধরনের ডেটা টাইপের বর্ণনা দেওয়া হল—
• Number: এ ডেটা টাইপ সাধারণত সিরিজ জাতীয় ডেটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন -SI.No, ID No, Roll No ইত্যাদি। এ ডেটা টাইপের সুবিধা হচ্ছে এই ফিল্ডে ডেটা এন্ট্রি করতে হয় না, স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধারাবাহিক ডেটা এন্ট্রি হয়ে যায়।
• Text: সাধারণত বর্ণভিত্তিক ডেটার ক্ষেত্রে এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডে বর্ণের সাথে সাথে সংখ্যাও লিখা যায়। এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫টি বর্ণ লেখা যায়। যেমন – Name, Father’s name, Designation, Address ইত্যাদি।
• Date/Time: তারিখ ও সময় জাতীয় ডেটার ক্ষেত্রে এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। যেমন-Date of Birth, Joining Date, Admission Date ইত্যাদি।
উত্তরঃ
Question 2- [রাজশাহী বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃ ডেটাবেজে একাধিক টেবিলের একটি নির্দিষ্ট ফিল্ডের (প্রাইমারি কী ও ফরেন কী) উপর ভিত্তি করে সম্পর্ক স্থাপন করাই হলো রিলেশন। রিলেশন করা ডেটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত ডেটাবেজকে রিলেশনাল ডেটাবেজ বলা হয়। সংশ্লিষ্ট ডেটাবেজ সফটওয়্যার হলো রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS)।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
উত্তরঃউদ্দীপকের টেবিল—১ এর তৃতীয় ফিল্ডকে ঊর্ধ্বক্রম অনুসারে সাজানোর ধাপ সমূহ নিম্নরূপ:
Database management software (উদাহরণস্বরূপ Microsoft access) এ SQL ব্যবহার করে database টেবিল তৈরি করতে হবে। প্রথমে টেবিলটি ড়ঢ়বহ করে যে ফিল্ডের (Date of birth) উপর সর্টিং করতে হবে সেই ফিল্ডের উপর কার্সর রাখতে হবে। এবার Home রিবনের Ascending এর উপর ক্লিক করতে হবে। তাহলে Date of birth ফিল্ড সর্টিং হবে ঊর্ধ্বক্রমানুসারে।
টেবিল—১
Question 3- [কুমিল্লা বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃ DBMS: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS) হচ্ছে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত তথ্য একসেস, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামের সমষ্টি।
উত্তরঃকোনো ফাইলের যে ফিল্ডের প্রতিটি ডেটা অদ্বিতীয় (unique) অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন এবং যার মাধ্যমে এক বা একাধিক ফাইলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে সম্পর্কযুক্ত ডাটাবেজ তৈরি করা যায় তাকে প্রাইমারী কি বলে। ডেটাবেজ রিলেশন তৈরির পর যদি প্রাইমারি কি পরিবর্তন করা হয় তাহলে রিলেশন আর অক্ষুন্ন থাকে না। কারণ রিলেশনাল ডেটা টেবিল গুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে। যদি প্রাইমারী কি পরিবর্তন করা হয় তবে দুটি টেবিলের কমন ফিল্ডের মধ্যে সামঞ্জস্য থাকে না। এতে রিলেশন ব্যহত হয়।
উত্তরঃ Table—১ এ ব্যবহৃত ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপ নিম্নরূপ:বর্ণনা:
১। টেক্সট/ক্যারেক্টার: টেক্সট/ক্যারেক্টার ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। সাধারণত এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫টি বর্ণ/অঙ্ক/ চিহ্ন এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে এ ডেটা নিয়ে কোনো গাণিতিক অপারেশন এর কাজ করা যায় না।
২। নাম্বার/নিউমেরিক: নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডে যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন সহ ছাড়া পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশ মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ) করা যায়। ডেটার মানের প্রাপ্তির ওপর ভিত্তি করে নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যথা: ১। বাইট , ২। ইন্টিজার , ৩। লং ইন্টিজার , ৪। সিঙ্গেল , ৫। ডাবল , ৬। রেপি—কেশন আইডি ইত্যাদি।
৩। Date/Time: এ ফিল্ডটি শুধুমাত্র তারিখ ও সময়ের জন্য তবে বিভিন্ন ফরমেটে উপস্থাপন করা যায়। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন।
উত্তরঃ উদ্দীপকের টেবিল দুটিতে One to One Relation তৈরি করা যায়। যদি দুটি টেবিলের মধ্যে এমনভাবে রিলেশন করা হয় যে, কোনো ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to One Relation বলে।কোনো বেসিক ডেটাকে যখন ভেঙ্গে আলাদা আলাদা টেবিলে সংরক্ষণ করা হয় তখন One to One Relation প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন হয়।
Question 4- [যশোর বোর্ড—২০১৯]
উত্তরঃ ডেটাবেজ টেবিল তৈরির সময় বিভিন্ন ধরনের ডেটা নিয়ে কাজ করা হয় এবং এই ব্যবহৃত ডেটার ধরনকে ডেটা টাইপ বলা হয়।
উত্তরঃ কোন বৃহৎ এন্টারপ্রাইজ বা করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ বা অনুবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের ডেটা নিয়ে তৈরি হয় করপোরেট ডেটাবেজ। নিচে করপোরেট ডেটাবেজের সম্ভাব্য বিভিন্ন বিভাগ বা অনুবিভাগের নাম উল্লেখ করা হলো। এই সকল বিভাগ বা. অনুবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রচুর ডেটা থাকে যা ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন স্তরে সিদ্ধান্ত গ্রহনের কাজে কিংবা গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। কাজেই করপোরেট প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুসারে নিচের যে কোন এক বা একাধিক বা সবগুলো বিষয়ের জন্য ডেটাবেজ তৈরি করতে পারে। যেমন—কাস্টমার সার্ভিসের জন্য কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (Customer Relationship Management-CRM) ডেটাবেজ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য এইচআরএম বা হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডেটাবেজ (Human Resource Managment-HRM), অর্থ ব্যবস্থাপনা ও হিসাবের জন্য একাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম (Accounting information System-AIS) ডেটাবেজ ইত্যাদি।
উত্তরঃ উদ্দীপকে Stu-Result টেবিল এর ফিল্ড গুলোর ডেটা টাইপ বর্ণনা করা হল—
১। টেক্সট/ক্যারেক্টার: টেক্সট/ক্যারেক্টার ফিল্ডেন্ড অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। সাধারণত এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে এ ডেটা নিয়ে কোনো গাণিতিক অপারেশন এর কাজ করা যায় না।
২। নাম্বার/নিউমেরিক: নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডে যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন সহ/ছাড়া পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশ মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ) করা যায়। ডেটার মানের প্রাপ্তির (জধহমব) ওপর ভিত্তি করে নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যথা: ১। বাইট , ২। ইন্টিজার, ৩। লং ইন্টিজার , ৪। সিঙ্গেল , ৫। ডাবল , ৬। রেপি—কেশন আইডি ইত্যাদি।
৩। অটো নাম্বার/নিউমেরিক: এটি একটি নাম্বার ডেটা টাইপ। এই ডেটা সাধারণত ধারাবাহিক বা সিরিজ জাতীয় ডেটার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ যে সকল ডেটা টেবিলের মধ্যে রিলেশন স্থাপন করতে হবে উহাতে অন্তত একটি কমন ফিল্ড থাকতে হবে। এই কমন ফিল্ডের উপর ভিত্তি করেই রিলেশন প্রতিষ্ঠিত হবে। ইচ্ছা করলেই ডেটা রিলেশনশিপ সৃষ্টি করা যায় না। এজন্য কতিপয় অনুমিত শর্ত মানতে হয় বা পূরণ করতে হয়। যেমন—
১। টেবিলদ্বয়ে একটি কমন ফিল্ড থাকতে হবে। যে ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি হুবহু একই হবে।
২। ডেটা টেবিলের একটি ফিল্ডকে Primary key শবু হিসাবে চিহ্নিত করতে হবে।
দু’টি ফাইলের মধ্যে রিলেশন স্থাপন করার জন্য ফাইল দু’টিকে একই সময় খোলা রাখতে হয়।
Question 5- [চট্টগ্রাম বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃএনক্রিপ্ট করার পরের মেসেজ যা মানুষের পাঠযোগ্য রূপে থাকে না তাকে সাইফার টেক্সট বলে।
উত্তরঃকোনো ফাইলের যে ফিল্ডের প্রতিটি ডেটা অদ্বিতীয় (Unique) অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন এবং যার মাধ্যমে এক বা একাধিক ফাইলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে সম্পর্কযুক্ত ডেটাবেজ তৈরি করা যায় তাকে প্রাইমারি কি বলা হয়।
রিলেশনাল টেবিলের ক্ষেত্রে কোনো একটি টেবিলের প্রাইমারি কি যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয় তখন ঐ কি—কে প্রথম টেবিলের সাপেক্ষে দ্বিতীয় টেবিলের ফরেন কি বলে। অতএব প্রাইমারী কি ও ফরেইন কি এক নয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকের Admission table টির ফিল্ডের ডেটাটাইপ নিম্নরূপ: • Date/Time: : এক্ষেত্রে Date Date/Time: ডেটাটাইপের এ ফিল্ডটি শুধুমাত্র তারিখ ও সময়ের জন্য তবে বিভিন্ন ফরমেটে উপস্থাপন করা যায়। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন। অপরদিকে Roll No, Fee, GPA Number Data type এর।
• Number/Numeric: নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডে যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন সহ/ছাড়া পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশ মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ) করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির (Range) ওপর ভিত্তি করে নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যথা: ১। বাইট , ২। ইন্টিজারা, ৩। লং ইন্টিজান , ৪। সিঙ্গেল , ৫। ডাবল ৬। রিপ্লিকেশন আইডি ইত্যাদি।
• Text/Character: টেক্সট/ক্যারেক্টার ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। সাধারণত এ ফিন্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে এ ডেটা নিয়ে কোনো গাণিতিক অপারেশন এর কাজ করা যায় না।
• ক্কারেন্সি (Currency): শুধুমাত্র মুদ্রা বা টাকা সংক্রান্ত ডেটা এন্ট্রি করার জন্য ঈঁৎৎবহপু টাইপ সিলেক্ট করতে হয়। এই ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন সম্পূর্ণ প্রযোজ্য। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন।
উত্তরঃ উদ্দীপকের Admission Table এর ১ম ফিল্ড Roll No প্রাইমারি key ও ২য় table এর Roll No, Foreign Key এক্ষেত্রে Roll No.1 এর ৩টিPhone. NO Roll No. 2 এর ২টি Phone রয়েছে। এবং Roll No.3 এর ৩টি Phone Number রয়েছে। যদি কোনো ডেটাবেজের কোনো একটি টেবিলের একটি রেকর্ড অন্য এক বা একাধিক ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে সম্পর্কিত থাকে তবে তাদের মধ্যে যে রিরেশনশিপ স্থাপন করা হয় তাকে বলা হয় One to many রিলেশন। এখানে উল্লেখ্য যে, Primary Key এর সাথে, Foreign Key এর সম্পর্ক স্থাপন হলে One to many Relation তৈরি হবে।
Question 6- [বরিশাল বোর্ড—২০১৯]

একটি কোম্পানির ডাটাবেসে নিম্নরূপ দুটি টেবিল রয়েছে:
কোম্পানির মালিক Product টেবিল থেকে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য ১ ফিল্ডের ভিত্তিতে ডাটা এমন পদ্ধতিতে সাজালেন যাতে পরবর্তীতে নতুন পণ্য সংযোজন করলেও পুনরায় সাজাতে না হয়।
উত্তরঃ কর্পোরেট ডেটাবেজ: কোন বৃহৎ এন্টারপ্রাইজ বা করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ বা অনুবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের ডেটা নিয়ে তৈরি হয় করপোরেট ডেটাবেজ।
উত্তরঃ OLE Object ডেটা টাইপ ব্যবহার করে RDBMS এ ছবি ইনসার্ট করা যায়। কোনো ফিল্ডে বিভিন্ন প্রোগ্রামের অবজেক্ট (যেমন— MS-Word, MS-Excel, MS Power Point, Photoshop ইত্যাদি) থেকে শব্দ, ছবি, টেক্সট, গ্রাফ ইত্যাদি সংযোজনের জন্য এটির ফিল্ড টাইপ OLE (Object Linking Embeding) Object নির্বাচন করতে হয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকের টেবিলদ্বয়ের মধ্যে One to many রিলেশন সম্ভব। যদি ডেটাবেজের কোন ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অপর ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের মধ্যে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to many Realation বলে। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত রিলেশন পদ্ধতি।
উপরের Database দুটির মধ্যে একটি Prod-id এর বিপরীতে একাধিক লেনদেন সংরক্ষিত হয়। ৫০০০১ এর বিপরীতে দুটি ংধষব এবং ৫০০০৫ এর বিপরীতেও দুটি sale হয়েছে।
উত্তরঃ মালিকের ব্যবহৃত রেকর্ড সাজানো পদ্ধতি হলো ইনডেক্সিং। ইনডেক্সিং এর সুবিধা নিম্নরূপঃ
1. ইনডেক্সিং এর বড় সুবিধা হলো ডেটাবেজের অনেক ডেটা থেকে সহজে কাঙ্খিত ডেটা খোঁজ করা যায়।
2. ইনডেক্স করার পরে ডেটা টেবিলে নতুন কোনো রেকর্ড ইনসার্ট, আপডেট, ডিলিট করলে তৈরিকৃত ইনডেক্স ফাইলগুলোও স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। এতে করে বার বার ইনডেক্স পরিবর্তন করতে হয় না।
3. কুয়েরির ক্ষেত্রে দ্রুত কাজ করে।
4. ডেটাবেজের বিভিন্ন অপারেশনের (সার্চিং, সর্টিং, রিপোর্টিং এবং কুয়েরি) দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
5. মূল ডেটা ফাইল বা টেবিল অপরিবর্তিত রেখে ভিন্ন ভিন্ন অ্যাট্রিবিউট/ফিল্ড এর উপর প্রয়োজন অনুযায়ী ইনডেক্স তৈরি করা সম্ভব।
ক্স ইনডেক্সিং এর ফলে প্রসেসরকে হার্ডডিস্কে অল্প সংখ্যকবার অ্যাক্সেস করতে হয়। ফলে খুবই সময় সাপেক্ষ ডিস্ক অপারেশন থেকে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনকে রক্ষা করে।
Question 7- [সিলেট বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃ যে নন—প্রাইম টেবিলের প্রাইমারি কি কলামে সবই ফরেন কি থাকে তাকে জাংশন টেবিল বলে।
উত্তরঃ Lookup Wizard বিশেষ ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে যেখানে সরাসরি ডেটা এন্ট্রি না করে কোনো লিস্ট বা টেবিল থেকে সুবিধামতো ডেটা নিয়ে এসে সংযোজন করা যায়। তবে Lookup Wizard এর ডেটা টাইপ Lookup field এর ডেটা টাইপের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ সরাসরি ডেটা এন্ট্রি না করলেও এতে ডেটা অবশ্যই সুনির্দিষ্ট হতে হয়।
উত্তরঃ Student Table এর ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপ নিম্নরূপ:
. টেক্সট/ক্যারেক্টার (Text/Character): টেক্সট/ক্যারেক্টার ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। সাধারণত এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২২৫টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে এ ডেটা নিয়ে কোনো গাণিতিক অপারেশন এর কাজ করা যায় না।
. নাম্বার/নিউমেরিক (Number/Numeric): নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডে যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন সহ/ছাড়া পূর্ণসংখ্যা ও ভগ্নাংশ মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যা ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন (যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ) করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির ওপর ভিত্তি করে নাম্বার/নিউমেরিক ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যথা: ১। বাইট , ২। ইন্টিজার , ৩। লং ইন্টিজার , ৪। সিঙ্গেল , ৫। ডাবল , ৬। রেপিকেশন আইডি ইত্যাদি।
. মেমো : সাধারণত বিবরণমূলক লেখা বা বর্ণনার জন্য এ ফিল্ড ব্যবহার করা হয়। সাধারণত এ ফিল্ডে অক্ষর, নম্বর ও বিভিন্ন চিহ্ন মিলে ৬৫,৫৩৬ টি ক্যারেক্টার লেখা যায়। তবে কোনো গাণিতিক অপারেশনের কাজ করা যায় না।
উত্তরঃ
Student Table এর রেকর্ডগুলো অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করার জন্য Composite Primary key ব্যবহৃত হবে।
প্রদত্ত টেবিলে Roll ডেটা ফিল্ডকে প্রাইমারি কি করা যাবে না। কারণ Roll ফিল্ড অদ্বিতীয় নয়। ভিন্ন Class এর Roll একই হতে পারে। এক্ষেত্রে Roll ও Class এই দুটি ফিল্ডের সমন্বয়ে প্রাইমারি কি গঠন করতে হবে।
Question 8- [দিনাজপুর বোর্ড—২০১৯]

উত্তরঃ ডেটা (Data) শব্দের অর্থ হচ্ছে উপাত্ত এবং বেজ (Base) শব্দের অর্থ হচ্ছে ঘাঁটি বা সমাবেশ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ডেটা টেবিল বা ফাইলের সমষ্টি হচ্ছে ডেটাবেজ।
উত্তরঃ ইনডেক্সিং করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইনডেক্স ফাইল আপডেট হয়। একটি ফিল্ডের উপর ইনডেক্সিং করলে তথ্য খুঁজে পেতে অল্প সময় লাগে। তাছাড়া ডেটাসমূহ ইনডেক্স করলে কাজের গতি বৃদ্ধি পায়। ডাটা টেবিলে রেকর্ডসমূহ searching, sorting, reporting, query ইত্যাদি দ্রুত হয়।
উত্তরঃ টেবিলটির শেষের তিনটি কলামের ডেটা টাইপ নিম্নরূপ
• তারিখ ও সময় (Date/Time): এ ফিল্ডটি শুধুমাত্র তারিখ ও সময়ের জন্য তবে বিভিন্ন ফরমেটে উপস্থাপন করা যায়। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রয়োজন।
• OLE Object: কোনো ফিল্ডে বিভিন্ন প্রোগ্রামের অবজেক্ট (যেমন— MS-Word, MS-Excel, MS Power Point, Photoshop ইত্যাদি) থেকে শব্দ, ছবি, টেক্সট, গ্রাফ ইত্যাদি সংযোজনের জন্য এটির ফিল্ড টাইপ OLE (Object Linking Embeding) Object নির্বাচন করতে হয়।
• Currency:: শুধুমাত্র মুদ্রা বা টাকা সংক্রান্ত ডেটা এন্ট্রি করার জন্য Currency টাইপ সিলেক্ট করতে হয়। এই ফিল্ডের ডেটার ওপর গাণিতিক অপারেশন সম্পূর্ণ প্রযোজ্য। এ ফিল্ডের জন্য মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা প্রায়োজন।
উত্তরঃ উদ্দীপকে টেবিলটি তৈরির জন্য SQL কমান্ড নিম্নরূপ:
ধরা যাক, টেবিলের নাম
employee
CREATE TABLE employee
(
ID NUMBER(5) NOT NULL,
Salary CURRENCY (standard),
J-date DATE,
photo OLE,
) ;
Question 9- [ঢাকা, যশোর, সিলেট ও দিনাজপুর বোর্ড ২০১৮]
উত্তরঃ এনক্রিপ্ট করার পরের ডেটা যা সাধারণের পাঠযোগ্যরূপে থাকে না তাই সাইফার টেক্সট।
উত্তরঃ Select Roll, Name
FROM students;
কুয়েরি কমান্ডটি লিখলে নিম্নরূপ ফলাফল পাওয়া যাবে—
Roll Name
অর্থাৎ উপরোক্ত কুয়েরি লিখলে student টেবিলের Roll Nameব ফিল্ডটি প্রদর্শিত হবে।
উত্তরঃ Teacher’s Table এর ফিল্ডের নাম ও ডেটা টাইপ হলো—
Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড।
উত্তরঃ উদ্দীপকের টেবিলদ্বয়ের মধ্যে One to Many রিলেশন স্থাপন করা সম্ভব। নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো—
যদি ডেটাবেজের কোন ডেটা টেবিলের একটি রো এর সাথে অপর ডেটা টেবিলের একাধিক রো এর মধ্যে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to Many রিলেশনশিপ বলা হয়। উদ্দীপকে Teacher’s Table এর TID এর রো এর Routine Table এর TID এর একাধিক রো এর সাথে সম্পর্ক রয়েছে। নিচে Teacher’s Table ও Routine Table এর মধ্যে One to Many রিলেশনশিপ দেখানো হলো—
Question 10- [রাজশাহী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বোর্ড ২০১৮]

উত্তরঃ যে ল্যাঙ্গুয়েজের সাহায্যে ডেটাবেজ থেকে শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট ডেটাকে খুঁজে বের করে Insert, Delete, Modify ইত্যাদি করা যায় সে ল্যাঙ্গুয়েজকে কুয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়।
উত্তরঃ ডেটা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেই ক্ষেত্রে অনধিকারী ব্যক্তি কর্তৃক গোপনীয় ডেটার ব্যবহার অনুমোদিত হওয়া উচিত নয়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে গোপনীয় বার্তা অথবা লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য পাঠানোর সময় অনধিকার প্রবেশকারী এসব বার্তা বা — তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা সংযোজনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। এসব সমস্যা প্রতিরোধের জন্য গোপনীয়তা — ডেটা নিরাপত্তার প্রধান হাতিয়ার।
উত্তরঃ
উত্তরঃ উদ্দীপকে টেবিলদ্বয়ের মধ্যে One to One Relation সম্ভব। কারণ টেবিলের ফাইল দুটির মধ্যে একটি রো এর সম্পর্ক রয়েছে। যদি কোনো ডেটাবেজের কোনো একটি ফাইলের একটি রো অপর — এক বা একাধিক ফাইলের একটি রো এর সাথে সম্পর্কিত থাকে তবে তাকে One to One Relationship বলা হয়। এখানে ROLL কে প্রাইমারি কী ধরে দুটি টেবিলের মধ্যে One to One Relation দেখানো হলো—
Question 11- [মাদ্রাসা বোর্ড ২০১৮]
শফিকwww.hotel.bd নামে সাইটের জন্য সিলেটের হোটেলগুলোর তথ্য সংবলিত একটি ডেটাবেজ তৈরির পরিকল্পনা করল। এই ডেটাবেজটিতে থাকবে বিভিন্ন হোটেলের নাম, ঠিকানা, রুমের সংখ্যা, সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ভাড়া, ফোন নম্বর ইত্যাদি
উত্তরঃ বড় কোনো প্রোগ্রামকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করার পদ্ধতিকে ফাংশন বলে। ফাংশন একটি নির্দিষ্ট নামে লাইব্রেরিতে জমা থাকে এবং প্রয়োজনে সেই ফাংশনের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো করা যায়।
উত্তরঃ প্রোগ্রামে ডিবাগিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রোগ্রাম তৈরির সময় কিছু না কিছু ভুল হতেই পারে। প্রোগ্রামের ভুল—ত্রুটি খুঁজে বের করে তা দূর করাকে ডিবাগিং বলে। সব ভুল ত্রুটি দূর না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রোগ্রামই ব্যবহার করা যায় না। প্রোগ্রামে তিন ধরনের ভুল হতে পারে।
উত্তরঃ বেশ কয়েকটি (মাইক্রোসফট এক্সেস, SQLite) পদ্ধতিতে ডেটাবেজ টেবিল তৈরি করা যায়। এদের মধ্যে SQLite ব্যবহার করে ডেটাবেজ টেবিল তৈরি করা সহজ। তাই SQLite ব্যবহার করে শফিকের পরিকল্পনার মতো একটি ডেটাবেজ টেবিল তৈরির কমান্ড নিচে দেওয়া হলো—
Create table Hotel
(
Hotelname Text,
Address Text,
Roomnumber, Integer,
Maximum Fare Real,
Minimum_fare Real,
Phone Integer
);
উত্তরঃ উদ্দীপকের ডেটাবেজটি হবে ওয়েব এনাবেল ডেটাবেজ যা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। ডেটাবেজটি তৈরি হলে শফিক হোটেল সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য যেমন— হোটেলের নাম, ঠিকানা, রুমের সংখ্যা, সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ভাড়া, ফোন নাম্বার ইত্যাদি তাৎক্ষণিক প্রকাশ করতে পারে। সেই কারণে পর্যটকরা ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য যে কেউ যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় দেখতে পারে। তাই ডেটাবেজ তৈরি হলে পর্যটকরা যেসব সুবিধা পাবে তা নিম্নরূপ:
১. ডেটাবেজে হোটেলের নাম ও ঠিকানা থাকার কারণে পর্যটকদের চাহিদা মতো নির্দিষ্ট স্থানের নির্দিষ্ট হোটেলে সরাসরি না গিয়েও ঘরে বসেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পছন্দ করতে পারবে।
২. ডেটাবেজে সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ভাড়া থাকার কারণে পর্যটকেরা তাদের চাহিদা ও সামর্থ্য মোতাবেক রুম পছন্দ করতে পারবে এবং যেকোনো সংখ্যক রুম ঘরে বসেই রুমের বুকিং দিতে পারবে।
৩. হোটেল কর্তৃপক্ষের ফোন নম্বর থাকায় তাদের প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্য যেমন— কী ধরনের সার্ভিসে কী পরিমাণ চার্জ তা জেনে নিতে পারবে।
ফলে পর্যটকেরা সময়, শ্রম এবং অর্থনৈতিকভাবে সাশ্রয়ী হবে।
Question 12- [ঢাকা বোর্ড ২০১৭]
কলেজিয়েট গার্লস স্কুল ও উইমেন্স কলেজের প্রিন্সিপ্যাল স্যার ছাত্রীদের ডেটাবেজ তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করলেন। ছাত্রীর নাম, রোল নম্বর, পিতার মোবাইল নম্বর, ভর্তির তারিখ ফিল্ডগুলোর সাহায্যে ডেটাবেজ তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেন।
উত্তরঃ ইনডেক্সিং হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়।
উত্তরঃ যে ব্যক্তি কোনো প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি ব্যবস্থাপনামূলক কাজ করে তাকে ডেটাবেজ অ্যাডমিনেস্ট্রেটর বলে। ডেটাবেজে সর্বময় কর্তারা সর্বোচ্চস্তরের ব্যবহারকারী যারা ডেটাবেজের সাথে অধিক পরিচিত এবং যারা ডেটাবেজ তৈরি, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ডেটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের প্রশাসনিক ও কারিগরি দক্ষতার উপর ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার সার্বিক সাফল্য নির্ভর করে। তিনি ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্টের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার জন্য যারতীয় দায়িত্ব পালন করেন। যেমন— ডেটারেজ কাঠামো ডিজাইন পরিবর্তন ও সংশোধন করা, ব্যবহারকারীদের ডেটা সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের সমন্বয় সাধন করা ডেটাবেজ স্টোরেজ ব্যবস্থাপনা, ব্যাকআপ ও রিকভারী করা ডেটাবেজ খোলা এবং বন্ধ করা ইত্যাদি।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত ফিল্ডগুলো নিয়ে Student নামের একটি ডেটাবেজ টেবিল তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো:
১. DB Browser for SQLite প্রোগ্রাম OPEN করে উপরের বামপাশে থাকা New Database Option এ ক্লিক করে ডেটা বেজের নাম এবং এক্সটেনশন লিখতে হবে। যেমন— Student.db
২. ডেটাবেজের নাম লিখে ঝধাব বাটনে ক্লিক করলে Edit table definition নামে একটি উইন্ডো তৈরি হবে, যেখানে টেবিলের নাম লিখে Add field Optionএ ক্লিক করে Roll_no, Father’s_Name, Mobile_no. Admission_date ইত্যাদি ফিল্ডগুলোর নাম, ডেটাটাইপ, NULL ভ্যালু কি—না ইত্যাদি সিলেক্ট করতে হবে।
৩. Edit table definition উইন্ডোর নিচে OK বাটনে ক্লিক করে টেবিল তৈরির কাজ শেষ করতে হবে | উপরোক্ত পদ্ধতিতে Student নামের একটি ডেটাবেজ টেবিল তৈরি করা যাবে।
উত্তরঃ উদ্দীপকের ফিল্ডগুলো নিয়ে ডেটাবেজ তৈরি করা হলে কলেজ কর্তৃপক্ষ যে ধরনের সুবিধা—অসুবিধা পেতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলো—
সুবিধা:
Question 13-[রাজশাহী বোর্ড ২০১৭]
উক্ত টেবিলদ্বয় থেকে যাদের বেতন ৪০.০০০ বা তার চেয়ে বেশি তাদের নাম ও পদবি দেখাতে বলা হলো। ‘‘খ’’ নামক ব্যক্তি শর্ত সাপেক্ষে কমান্ড দিয়েই উক্ত কাজটি করে দিল কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় একটু বেশি সময় নিচ্ছিল। ‘গ’ নামক ব্যক্তি বলল, একটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তৈরি করলে উক্ত কাজটি অনেকটা দ্রুত হবে তবে ডেটা এন্ট্রিতে একটু বেশি সময় নেবে।

উত্তরঃ RDBMS হলো ডেটাবেজে বিভিন্ন ডেটা টেবিল তৈরি, নিয়ন্ত্রণ, সম্পর্ক স্থাপন, সংরক্ষণ, রক্ষণাবেক্ষণ, অনুসন্ধান প্রভৃতি কাজের জন্য সফটওয়্যার নির্ভর ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি।
উত্তরঃ SQL এর পূর্ণনাম Structured Query Language. SQL একটি শক্তিশালী ডেটা ম্যানিপুলেশন, ডেটা ডেফিনিশন, ট্রানজেকশন, কন্ট্রোল, ডেটা কন্ট্রোল। SQL ডেটাবেজ, টেবিল, ভিউ, ইনডেক্স তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। SQL বিভিন্ন শ্রেণির কার্য সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় তা হলো— ডেটা কুয়েরি করা, ডেটা সন্নিবেশ করা, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা, ডেটাবেজে অবজেক্ট (টেবিল, ভিউ, ইনডেক্স, সিকুয়েন্স) তৈরি করা, সংশোধন ও মুছে ফেলা, ইউজার একসেস নিয়ন্ত্রণ করা, ডেটাবেজ consistency এর নিশ্চয়তা প্রদান করা। এজন্য SQL কে ডেটাবেজের হাতিয়ার বলা হয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত টেবিলদ্বয়ে প্রয়োজনীয় কলাম যুক্ত করে ডেটাবেজ রিলেশন তৈরি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে Table—২ তে ID নামক নতুন একটি ফরেন কি ফিল্ড তৈরি করে উক্ত টেবিল দুটির মধ্যে one to one রিলেশনশীপ তৈরি করা সম্ভব হলো: উক্ত টেবিলদ্বয়ের মধ্যে one to one রিলেশনশীপগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে এবং প্রাইমারি কি ফিল্ড ও ফরেন কি ফিল্ড হিসেবে নির্বাচিত ফিল্ডের তথ্য অবশ্যই অদ্বিতীয় বা ইউনিক হতে হবে। কমন ফিল্ডকে অবশ্যই প্রাইমারি কি ও ফরেন কি হতে হবে। কমন ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি একই হতে হবে এবং একই সময় টেবিল দুটি খোলা থাকতে হবে।
সুতরাং Table-2 তে যখন ID নামক ফরেন কি ফিল্ড যুক্ত করা হয়েছে তখন টেবিলদ্বয়ের মধ্যে কমন ফিল্ড হলো ID, এ কমন ফিল্ডটি উপরের শর্তগুলোকে সমর্থন করে বলে one to one রিলেশনশীপ তৈরি করা হয়েছে।
সুতরাং Table-1 ও Table-2 এর one to one রিলেশনশীপ নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘‘গ’’ নামক ব্যক্তি বলল, একটি গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তৈরি করলে উক্ত কাজটি অনেকটা দ্রুত করা যাবে। এক্ষেত্রে উক্ত ডেটাবেজের টেবিলদ্বয়ের মধ্যে ইনডেক্স ফাইল তৈরি করতে হবে। ইনডেক্সিং হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। ইনডেক্স করার জন্য কোন কোন ভ্যালুকে বিবেচনা করা হবে তার জন্য ইনডেক্স এক্সপ্রেশন তৈরি করতে হয়। কারণ ইনডেক্স করা ফাইলের ডেটা সহজে খুঁজে বের করা যায়। ইনডেক্সিং ফাইলে ডেটা/রেকর্ড এন্ট্রি করা হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। কাজের গতি বৃদ্ধি পায়। ডেটা টেবিলে রেকর্ডসমূহে সার্চিং সর্টিং, রিপোর্টিং, কুয়েরি ইত্যাদি দ্রুত করা যায়। মূল ফাইল অপরিবর্তিত থাকে।
অর্থাৎ ‘গ’ ব্যক্তির Index ফাইল তৈরি করা যৌক্তিক এবং আমি উক্ত ‘‘গ’’ ব্যক্তির সাথে একমত।
Question 14- [যশোর বোর্ড ২০১৭]

উত্তরঃ ডেটাবেজ হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে প্রচুর পরিমাণ তথ্য এক সাথে সংরক্ষণ করা যায়, দরকারি তথ্য বের করা যায়, নতুন তথ্য যোগ করা যায় এবং প্রয়োজনমতো কোনো তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও মুছে ফেলা যায়।
উত্তরঃ ডেটাবেজ থেকে ব্যবহারকারী কোনো ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি। খুঁজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে। সাজিয়ে রাখা হয়। ইনডেক্সিং হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। ইনডেক্স ফাইল মূল ডেটাবেজ ফাইলের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে Alphabetically বা Numerically এবং আরোহী বা অবরোহী অনুসারে ক্রমানুযায়ী বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। ইনডেক্স করার, পরে ডেটাবেজ ফাইলে নতুন কোনো রেকর্ড ইনপুট করা হলেও ইনডেক্স ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। এতে মূল ফাইলের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত টেবিল—২ এর ১ম, ২য় এবং ৪র্থ ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপের নাম নিম্নরূপ:নিচে ডেটা টাইপের বর্ণনা দেওয়া হলো:
Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ Date/Time ডেটার জন্য আলাদা কোনো ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয় না। Date/Time এর ফরম্যাট অনুযায়ী এটা Integer/Text/Real ডেটাটাইপের হয়ে থাকে। SQLite —এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত টেবিল দুটির মধ্যে One to One রিলেশন তৈরি করা সম্ভব। দুই বা ততোধিক ডেটাবেজ টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে হয়। রিলেশন ডেটা টেবিলগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে এবং প্রাইমারি কি ফিল্ড ও ফরেন কি ফিল্ড হিসেবে নির্বাচিত ফিল্ডের তথ্য অবশ্যই অদ্বিতীয় বা ইউনিক হতে হবে। কমন ফিল্ডকে অবশ্যই প্রাইমারি কি ফিল্ড ও ফরেন কি ফিল্ড হতে হবে। কমন ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি একই হতে হবে এবং একই সময় টেবিল দুটি খোলা থাকতে হবে।
উদ্দীপকে উভয় টেবিলের মধ্যে কমন ফিল্ড হলো Roll No. এ কমন ফিন্ডটি উপরের শর্তগুলোকে সমর্থন করে বলে One to One রিলেশন তৈরি করা সম্ভব। টেবিল—১ ও টেবিল—২ এর One to One রিলেশন নিচে টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো:
Question 15-[কুমিল্লা বোর্ড ২০১৭]
উত্তরঃ মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণ কিংবা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান—প্রদান করার সময় ডেটার গোপনীয়তা রক্ষার্থে গৃহীত পদ্ধতিই ডেটা এনক্রিপশন।
উত্তরঃ অ্যালগরিদম ও ফ্লোচার্টের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ:
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত Students Information table এর তথ্য খোঁজার জন্য Roll কি ফিল্ড ব্যবহার করব। কারণ এখানে Roll ফিল্ড হচ্ছে প্রাইমারি কি। ফাইল বা ডেটাবেজের রেকর্ড খুঁজে বের করার জন্য যে অদ্বিতীয় ফিল্ড ব্যবহার করা হয়, তাকে কী ফিল্ড বলে। আর প্রাইমারি কি হচ্ছে একটি টেবিলের নির্দিষ্ট কলাম, যেটি দিয়ে প্রতিটি। রেকর্ডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যায়। এ জাতীয় ফিল্ডের প্রতিটি ডেটা ভিন্ন হতে হয় অর্থাৎ কোনো ডুপ্লিকেট ডেটা থাকতে পারে না, তাই Students Information table এর তথ্য খোঁজার জন্য রোল নং (Roll) ফিল্ডটি প্রাইমারি কি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। Name বা Address কে প্রাইমারি কি হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। সুতরাং Roll ফিল্ড দিয়ে সহজে Students Information table এর যে কোনো তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
উত্তরঃউদ্দীপকে ব্যবহৃত টেবিলদ্বয়ের মধ্যে one to one রিলেশনশীপ তৈরি করা সম্ভব। কারণ Students Information table এবং Result Sheet Table এর মধ্যে Common field হচ্ছে Roll। one to one রিলেশনের ডেটা টেবিলের একটি রো এর জন্য অন্য ডেটা টেবিলে কেবল একটি রো এর সম্পর্ক থাকে যা Student Information এবং Result sheet table এর মধ্যে রয়েছে। এর ফলে বোঝা যায় যে, উদ্দীপকে টেবিল দুটির মধ্যে, one to one রিলেশন বিদ্যমান। Students Information table এবং Result Sheet table এর one to one রিলেশনশীপ টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো—
Question 16- [চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৭]

উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ডেটা আইটেমকে একত্রে রেকর্ড বলে।
উত্তরঃ ডেটা এনক্রিপশন করার কারণ— ডেটা এনক্রিপশন করা হলে সাধারণত অননুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডেটা ব্যবহার করতে পারে না। প্রেরক নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করে ডেটা এনক্রিপ্ট করে দেয়। প্রাপকের নিকট ডেটা পৌঁছালে ঐ ডেটা ব্যবহারের পূর্বে ডেটা ডিক্রিপ্ট করে নিতে হয়। এক্ষেত্রে প্রেরক প্রাপককে ডিক্রিপ্ট করার নিয়ম জানাতে হবে।
উত্তরঃ উদ্দীপকের Table-2 তে Roll ফিল্ডটি হচ্ছে প্রাইমারি কি। যদি উদ্দীপকের Table-2 তে Roll ফিল্ডটি না থাকে তাকে উদ্দীপকের Table-2 থেকে যে কোনো তথ্য খুঁজে বের করতে খুবই জটিলতার সম্মুখীন হতে হবে। প্রাইমারি কি হচ্ছে একটি টেবিলের নির্দিষ্ট কলাম, যেটি দিয়ে প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যায়। Table-2 তে Roll ফিল্ডটি না থাকলে অর্থাৎ একটি কমন ফিল্ড না থাকলে ডাটাবেজ কোনো ধরনের রিলেশন তৈরি করা যাবে না। একটি টেবিলে না থাকলে আরেকটি টেবিলে যেতে হবে। এজন্য উভয় ফাইলের একটি কমন ফিল্ড ধরে দুটি টেবিল মিলে একটি রিলেশনশিপ ফাইল বা টেবিল তৈরি করে নিলে আর কোনো জটিলতা থাকবে না। তখন শুধু একটি ফাইল ওপেন করেই ফাইলটি থেকে যে কোনো তথ্য বের করতে অনেক সহজ।
উত্তরঃ

Question 17- [সিলেট বোর্ড ২০১৭]

উত্তরঃ এসকিউএল (SQL- Structured Query Language) হলো এক ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা, যার সাহায্যে ডেটাবেজে তথ্য লেখা, পড়া, পরিবর্তন করা ও অন্যান্য কাজ করা যায়।
উত্তরঃ ডেটাবেজ থেকে ব্যবহারকারী কোনো ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি খুঁজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে সাজিয়ে রাখা হয়। ইনডেক্সিং হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। ইনডেক্স ফাইল মূল ডেটাবেজ ফাইলের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে Alphabetically বা Numerically এবং আরোহী বা অবরোহী অনুসারে ক্রমানুযায়ী বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। ইনডেক্স করার পরে ডেটাবেজ ফাইলে । নতুন কোনো রেকর্ড ইনপুট করা হলেও ইনডেক্স ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। এতে মূল ফাইলের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিল—। এর ডেটা টাইপ বর্ণনা করা হলো:Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ Date/Time ডেটার জন্য আলাদা কোনো ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয় না। Date/Time এর ফরম্যাট অনুযায়ী এটা Integer/Text/Real ডেটাটাইপের হয়ে থাকে। SQLite—এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড।
উত্তরঃ

Question 18- [বরিশাল বোর্ড ২০১৭]


উত্তরঃ এসকিউএল (SQL- Structured Query Language) হলো এক ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা, যার সাহায্যে ডেটাবেজে তথ্য লেখা, পড়া, পরিবর্তন করা ও অন্যান্য কাজ করা যায়।
উত্তরঃ ডেটাবেজ থেকে ব্যবহারকারী কোনো ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি খুঁজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে সাজিয়ে রাখা হয়। ইনডেক্সিং হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। ইনডেক্স ফাইল মূল ডেটাবেজ ফাইলের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে Alphabetically বা Numerically এবং আরোহী বা অবরোহী অনুসারে ক্রমানুযায়ী বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। ইনডেক্স করার পরে ডেটাবেজ ফাইলে । নতুন কোনো রেকর্ড ইনপুট করা হলেও ইনডেক্স ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। এতে মূল ফাইলের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিলের ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপ নিচে বর্ণনা করা হলো-উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিল—। এর ডেটা টাইপ বর্ণনা করা হলো:Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড। Real: ভগ্নাংশ বা দশমিকের পরের সংখ্যা বিশেষ ভ্যালু সংরক্ষণের জন্য SQLite—এ Real ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয়। এটি মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা ব্যবহার করে।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিল দুটির মধ্যে One to one রিলেশনশিপ তৈরি করা সম্ভব। কারণ table-1 এবং table-2 এর মধ্যে common field হচ্ছে Roll No। One to one রিলেশনের ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্য অন্য ডেটা টেবিলে কেবল একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে যা table-1ও table-2 এর One to one রিলেশনশিপ টেবিলের টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো:সুবিধা:
১. ডেটাবেজের ডেটা প্রাপ্ততার সুযোগ—সুবিধা রাড়ে।
২. ডেটা অনুসন্ধানের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৩. ডেটাবেজের স্থায়িত্ব বা বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. সর্টিং, সার্চিং—এর সাড়া প্রদানের সময় সংক্ষিপ্ত করে।
৫. ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া সরল করে।
৬. ডেটাবেজের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়।
৭. ডেটা পুনরাবৃত্তি রোধ করে।
৮. এক টেবিলের ডেটা অন্য টেবিলে ব্যবহার করা যায়।
Question 19- [দিনাজপুর বোর্ড ২০১৭]
উত্তরঃ এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে ডেটা পাঠানোর প্রক্রিয়াকে রাউটিং বলে। আর এ রাউটিং—এর জন্য যে হার্ডওয়্যার ব্যবহৃত হয় তাকে রাউটার বলে।
উত্তরঃ ক্যারেক্টর বাই ক্যারেক্টর ডেটা ট্রান্সমিট পদ্ধতিটি হলো অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন। এতে অতিরিক্ত বিট ব্যবহার করা হয় বলে এ ট্রান্সমিশনের দক্ষতা কম এবং ডেটা ট্রান্সমিশনের গতি কম। প্রেরকের কোনো প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না। এ পদ্ধতিতে প্রতিটি ক্যারেক্টরের শুরু ও শেষে স্টার্ট এবং স্টপ বিটের প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
Question 20-[দিনাজপুর বোর্ড ২০১৭]
ডেটাবেজ তৈরিতে শিক্ষার্থীদের নাম, রোল, সেকশন, জিপিএ ইত্যাদি আইটেম ব্যবহার করা হয়। অনেকগুলো প্রোগ্রামের সাহায্য নেওয়া হয়। ডেটা আধুনিকীকরণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা সুন্দর হয়।
উত্তরঃ মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণ কিংবা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান—প্রদান করার সময় ডেটার গোপনীয়তা রক্ষার্থে গৃহীত পদ্ধতিই ডেটা এনক্রিপশন।
উত্তরঃ বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ ও অনুবিভাগের সকল তথ্য একই সিস্টেমের আওতায় আনার জন্য এবং ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যে ডেটাবেজ ব্যবহার করে তা—ই কর্পোরেট ডেটাবেজ। কর্পোরেট ডেটাবেজ বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়। কোনো কোনো কর্পোরেট ডেটাবেজ ইন্টারনেট ভিত্তিক। ডেটা আদান—প্রদানের ক্ষেত্রে কর্পোরেট ডেটাবেজ ব্যবহার করা হয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকে ডেটাবেজ শিক্ষার্থীদের নাম, রোল, সেকশন, জিপিএ ইত্যাদি আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে। উক্ত ফিল্ড বা আইটেমগুলোর মধ্যে ‘‘রোল’’ আইটেমটি ইউনিক ডেটা আইটেম। কারণ ‘রোল’ আইটেমটি একটি প্রাইমারি কি। প্রাইমারি কি হচ্ছে একটি টেবিলের নির্দিষ্ট কলাম, যেটি দিয়ে প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যায়। এ জাতীয় ফিল্ডের প্রতিটি ডেটা ভিন্ন হতে হয় অর্থাৎ কোনো ডুপ্লিকেট ডেটা থাকতে পারে না। নিচে টেবিলটি দেওয়া হলো:এখানে ‘রোল’ প্রাইমারি কি। এ ফিল্ডের প্রত্যেকটি ভ্যালু ইউনিক হবে। রিলেশন প্রতিষ্ঠার জন্য এরকম ফিল্ড ব্যবহার করা যায়।
উত্তরঃ
Question 21- [মাদ্রাসা বোর্ড ২০১৭]
জামান সাহেব বিদেশ গমনের উদ্দেশ্যে ই—টিকেটিং ব্যবস্থার সহায়তা নিলেন। তিনি দেখতে পেলেন ওয়েবসাইটে সিডিউল অনুযায়ী আসন বিন্যাস খালিসহ সংশ্লিষ্ট বিমানের যাবতীয় তথ্য দেওয়া হয়েছে। অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা নিয়ে তিনি টিকেট সংগ্রহ করলেন।
উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ডেটা আইটেমকে একত্রে রেকর্ড বলে।
উত্তরঃ সর্টিং ও ইনডেক্সিং এক নয়। কারণ সর্টিং পদ্ধতিতে ডেটা ফাইলকে সর্ট করা হলে মূল ডেটা ফাইলের রেকর্ডটির ক্রমিক নং পরিবর্তন হয়। কিন্তু ইনডেক্সিং রেকর্ডের ক্রমিক নং অপরিবর্তিত থাকে। এছাড়াও ডেটাবেজ কোনো রেকর্ড সংশোধন বা সংযোজন করলে সর্ট করা ফাইল আপডেট হয় না, কিন্তু ইনডেক্সিং—এ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। তাই সর্টিং ও ইনডেক্সিং এক নয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকের জামান সাহেব ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ ব্যবহারের সুবিধা গ্রহণ করেছেন। যে ডেটাবেজ ইন্টারনেটের সুবিধাযুক্ত যেকোনো স্থান থেকে সাধারণ ওয়েব ইন্টার ফেসের মাধ্যমে ব্যবহারকারী যেকোনো প্ল্যাটফর্মের রিয়োটলি অ্যাকসেস করা যায় তাকে ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ বলে। এ ধরনের ডেটাবেজ সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট কানেকশন, একটি ওয়েব সার্ভার, একটি ফায়ার ওয়াল অ্যাকটিভ অ্যাপ্লিকেশনসহ সরবরাহ করার জন্য ওয়েব পেজ ও সফটওয়্যারসমূহ প্রয়োজন হয়। যার ফলে একজন ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত ডিভাইস থেকে ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ডেটাবেজ অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কিত তথ্য আদান—প্রদান করতে পারে। এভাবেই জামান সাহেব ওয়েব এনাবল ডেটাবেজ সিস্টেমের মাধ্যমে বিমানের আসন, সময়সূচি দেখে ই—টিকেটিং প্রক্রিয়ায় টিকেট পেয়েছিলেন।
উত্তরঃ উদ্দীপকের ব্যবস্থাটি সকল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানে চালু করা গেলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেবে। নিচে বক্তব্যটির মূল্যায়ন করা হলো—
সরকারের অধীনে থাকে অসংখ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বা মন্ত্রণালয়। এসব মন্ত্রণালয় স্বতন্ত্রভাবে অথবা মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বিত হয়ে কাজ করে। এসব কাজে তথ্যের ব্যবহার অপরিহার্য। ডেটাবেজবিহীন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ করতে বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু ডেটাবেজ ব্যবস্থা জোরালো হলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে আন্তঃযোগাযোগ তড়িৎগতিতে সম্ভব হয়। তথ্য ব্যবস্থাকে সুন্দর ও কার্যোপযোগী করে তুলতে পারে ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। উন্নয়নমূলক নানা কাজও এসব তথ্যকে ব্যবহার করে আশাতীত ফল পাওয়া যায়। সরকারের সাথে নাগরিকদের যোগাযোগের মাধ্যম হলো ডিজিটাল তথ্য ব্যবস্থা যা বাস্তবায়নের পেছনে রয়েছে ডেটাবেজের ব্যবহার। ডেটাবেজ ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারের দক্ষতা, কার্যকারিতা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায়। বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে ওয়েব এনাবন্ড ডেটাবেজ ব্যবহার করেছে। ফলে একটি বিভাগের ডেটাবেজ অন্য বিভাগ ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে, বলা যায়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিয়ে বাংলাদেশের ভোটারদের উপাত্ত নিয়ে গঠিত ন্যাশনাল ডেটাবেজ বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যবহার করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুফল পাচ্ছে। এভাবেই ডোবেজের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
Question 22- [ঢাকা বোর্ড ২০১৬]

উত্তরঃ ডেটাবেজ হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে প্রচুর পরিমাণ তথ্য এক সাথে সংরক্ষণ করা যায়, দরকারি তথ্য বের করা যায়, নতুন তথ্য যোগ করা যায় এবং প্রয়োজনমতো কোনো তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও মুছে ফেলা যায়।
উত্তরঃ মেমো জাতীয় ফিল্ডে বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন, তারিখ ইত্যাদি ৬৫,৫৩৬১ সংখ্যা বর্ণ ব্যবহার করে লেখা যায়। ডেটা টেবিল ডিজাইনের ক্ষেত্রে কোনো একটি ফিল্ডের বর্ণনামূলক তথ্যের প্রয়োজন হয়। যার ফলে গবসড় ডেটা টাইপ ব্যবহার করতে হয়। সাধারণত মন্তব্য লেখার জন্য ঐ ফিল্ডের ডেটা টাইপ মেমো ব্যবহার করা যায়।
উত্তরঃ টেবিল নং—২ এর ৩নং ফিল্ডের ডেটাটাইপ হলো REAL।
REAL: ভগ্নাংশ বা দশমিকের পরের সংখ্যা বিশেষ ভ্যালু সংরক্ষণের জন্য SQLiteএ Real ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এটি মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা ব্যবহার করে। এটি ধনাত্মক বা ঋণাত্মক উভয় ধরনের দশমিক মান ধারণ করতে পারে। SQLite —এ REAL ডেটা টাইপ একই সাথে প্রচলিত float, double প্রভৃতি ডেটা টাইপের কাজ করে। যেমন— ২৩.৩, —৫৪.২৩, ৫.৮৭৫৪৩ ইত্যাদি।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লিখিত টেবিল দু’টির মধ্যে রিলেশন তৈরির সম্ভাব্যতা আছে। কারণ ডেটাবেজ রিলেশন তৈরির শর্ত হচ্ছে ডেটা টেবিলের মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে। কমন ফিল্ডের ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ এবং ফরমেট একই হতে হবে এবং টেবিলগুলোর মধ্যে অন্তত একটি টেবিলের অবশ্যই প্রাইমারি কি ফিল্ড থাকতে হবে। এক্ষেত্রে উদ্দীপকে ১ নং টেবিলে রোল নং নাম, ঠিকানা এবং ২ নং টেবিলে রোল নং, গ্রুপ, রেজাল্ট ইত্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে।
ফলে দুটি টেবিলের মধ্যে রোল নং একটি কমন ফিল্ড। এ রোল নম্বরের সাহায্যে দুটি টেবিলের মধ্যে one-to-one Relation সম্ভব। নিম্নে ১ নং ও ২ নং টেবিলের মধ্যে one-to-one Relation টি দেখানো হলো—টেবিল দুটির মধ্যে ১ নং টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে ২ নং টেবিলের শুধুমাত্র একটি রেকর্ডের সম্পর্ক তৈরি করা হয়েছে। এ ধরনের Relation-—ই one-to-one Relation।
Question 23- [রাজশাহী বোর্ড ২০১৬]
একটি কলেজের ফলাফলের ডেটাবেজ থেকে একজন শিক্ষার্থীর তথ্য খোঁজার জন্য তিনজন ছাত্রকে নির্দেশ দেওয়া হলো। ১ম ছাত্র শর্ত সাপেক্ষে কমান্ড দিয়ে, ২য় ছাত্র ডেটাবেজের টেবিলের তথ্য সাজিয়ে এবং ৩য় ছাত্র ২য় ছাত্রের চেয়ে দ্রুততর কৌশল প্রয়োগে তথ্য খুঁজে বের করে।
উত্তরঃ মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণ কিংবা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান—প্রদান করার সময় ডেটার গোপনীয়তা রক্ষার্থে গৃহিত পদ্ধতিই ডেটা এনক্রিপশন।
উত্তরঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংবলিত ডেটাবেজটি একটি রিলেশনাল ডেটাবেজ, যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তির একটি করে মৌলিক পরিচয় পত্র নম্বর থাকে যা ডেটাবেজে প্রাইমারি কি হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও ব্যক্তির নাম, পরিচয়, ঠিকানা এবং ব্যক্তিগত তথ্য সংবলিত আরও অনেক ডেটাটেবিল ডেটাবেজে থাকে যা একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
উত্তরঃ তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে ২য় ছাত্রটির কৌশলের নাম সর্টিং।
সর্ট করা মানে হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানো। এই ক্রমটি হতে — পারে সংখ্যার ক্রম, নামের ক্রম বা অন্যকিছু। সর্টিং করার জন্য কম্পিউটার বিজ্ঞানে বিভিন্ন ধরনের অ্যালগরিদম বা পদ্ধতি রয়েছে। কোনোটি সহজ, কোনোটি জটিল, কোনোটি বেশ দ্রুত গতির আবার কোনোটি ধীর গতির। তবে ডেটাবেজে সর্টিং ব্যবহার করার সময় ডেটাবেজ সফটওয়্যার আসলে কীভাবে সর্টিংয়ের কাজটি করবে, তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না, বরং কিসের ভিত্তিতে সাজাতে হবে, আর কোন ক্রমে (ছোট থেকে বড়, নাকি বড় থেকে ছোট) সেটি বলে দিলেই হয়। সিলেক্ট কুয়েরির শেষে ORDER BY লিখে তারপরে কলামের নাম লিখলে সেই কলামের ডেটা অনুসারে ছোট থেকে বড় ক্রমে ডেটা আসবে। আর উল্টো ক্রমে (অর্থাৎ, বড় থেকে ছোট) ডেটা পেতে চাইলে শেষে DESC লিখতে হবে (Descending শব্দের প্রথম চারটি অক্ষর)।
উত্তরঃ ১ম ও ৩য় ছাত্রের কৌশল যথাক্রমে কুয়েরি কমান্ড এবং ইনডেক্সিং। কৌশল দুটির মধ্যে ইনডেক্সিং পদ্ধতি উত্তম।
কলেজের ফলাফলের ডেটাবেজ টেবিলে যখন অনেক বেশি ডেটা থাকে তখন বিভিন্ন কুয়েরির গতি অনেক কমে যায়, অর্থাৎ কুয়েরি চলতে অনেক বেশি সময় লাগে। এখন যদি সেখান থেকে নাম কিংবা রোল নম্বর দিয়ে একজন শিক্ষার্থীর তথ্য বের করার চেষ্টা করা হয়, তাহলে সেই কুয়েরি চলতে বেশ সময় লাগবে। কারণ তখন লিনিয়ার সার্চের মাধ্যমে এক এক করে সবার তথ্য পরীক্ষা করা হবে এবং যাদের সঙ্গে মিল পাওয়া যাবে, তাদের তথ্য দেখানো হবে। টেবিলে যত বেশি রেকর্ড থাকবে, ততো বেশি সময় লাগবে।
ইনডেক্সিং হচ্ছে একটি বিশেষ পদ্ধতি, যার দ্বারা ডেটা সহজে ও দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। ডেটা যদি সর্ট করা থাকে তাহলে বাইনারি সার্চ ব্যবহার করে খুব দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। তেমনি কোনো বিশেষ । কলামের ওপর ইনডেক্স তৈরি করলে সেই কলামের মান দিয়ে ডেটা খুঁজলে ডেটাবেজ সফটওয়্যার খুব দ্রুত সেটি বের করে দিতে পারে। ডেটাবেজ কীভাবে ইনডেক্স তৈরি করার কাজটি করবে, সেটি ব্যবহারকারীর জানতে হয় না, কেবল কোনো কলামের ওপর ইনডেক্স তৈরি করতে হবে, সেটি বলে দিতে হয়। প্রয়োজন হলে একাধিক কলামের ওপরও ইনডেক্স তৈরি করা যায়।
উপরোক্ত আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, কুয়েরি কমান্ড ও ইনডেক্সিং এর মধ্যে ইনডেক্সিং বেশি উত্তম।
Question 24- [যশোর বোর্ড ২০১৬]
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নির্বাচনের জন্য ‘ক’ এলাকার ভোটার লিস্ট হালনাগাদ করার পরিকল্পনা করছে। এজন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সরবরাহ করার জন্য তথ্য সংগ্রহকারীকে একজন ভোটারের নাম, পিতার নাম, বয়স, ধর্ম, জন্মতারিখ, জন্মস্থান সংগ্রহ করার জন্য বললেন। উক্ত তথ্যগুলো দিয়ে একটি ডেটাবেজ ফাইল তৈরি করা হলো। অন্যদিকে নাম, বয়স ও জন্মতারিখ ব্যবহার করে জনসংখ্যা পরিসংখ্যান করার জন্য অপর একটি ফাইল তৈরি করা হলো
উত্তরঃ রিলেশনাল ডেটাবেজে প্রোগ্রামিং ভাষার সাহায্যে ডেটাবেজে যে তথ্য লেখা, পড়া, পরিবর্তন করা ও অন্যান্য কাজ করা হয় তাই হলো SQL।
উত্তরঃ প্রাইমারি কি হচ্ছে একটি টেবিলের নির্দিষ্ট কলাম, যেটি দিয়ে প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যায়। অন্যদিকে একটি টেবিলের প্রাইমারি কি অন্য টেবিলে যখন ব্যবহার করা হয়, তখন সেই টেবিলে সেই কিকে ফরেন কি বলা হয়। তাই ডেটাবেজে প্রাইমারি কিও ফরেন কি এক নয়।
উত্তরঃ উদ্দীপকে বর্ণিত নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডেটাবেজ ফাইলের ফিল্ডের ডেটা টাইপ বর্ণনা করা হলো:Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ Date/Time ডেটার জন্য আলাদা কোনো ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয় না। Date/Time এর ফরম্যাট অনুযায়ী এটা Integer/Text/Real ডেটাটাইপের হয়ে থাকে। SQLite—এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড।
উত্তরঃ উদ্দীপকে ফাইল দুটির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকতে হবে, যা প্রাইমারি কি হিসেবে কাজ করবে। কিন্তু এখানে কোনো মৌলিক ফিল্ড নেই। তাই দুটো কলাম যোগ করে কম্পোজিট কি হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। যার ফলে টেবিল দুটির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব হবে। নিচে টেবিল দুটির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে দেখানো হলো—
Question 25- [কুমিল্লা বোর্ড ২০১৬]
একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ তৈরির জন্য শিক্ষার্থীর আইডি, নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, সেকশন ইত্যাদি ফিল্ড সংযুক্ত আছে।
উত্তরঃ ডেটাবেজ হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে প্রচুর পরিমাণ তথ্য এক সাথে সংরক্ষণ করা যায়, দরকারি তথ্য বের করা যায়, নতুন তথ্য যোগ করা যায় এবং প্রয়োজনমতো কোনো তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও মুছে ফেলা যায়।
উত্তরঃ দুটি টেবিলের মধ্যে রিলেশন তৈরির প্রধান শর্ত নিম্নরূপ:
১. দুটি টেবিল এক সাথে খোলা থাকতে হবে। রিলেশনাল ডেটা টেবিলগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি কমন ফিল্ড থাকবে। যা প্রাইমারি ও ফরেন কি ফিল্ড হিসেবে নির্বাচিত ফিল্ডের ভিত্তিতে অবশ্যই অদ্বিতীয় বা ইউনিক হতে হবে।
২. কমন ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি একই হতে হবে।
উত্তরঃ
উত্তরঃ
Question 26- [চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৬]

উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কতকগুলো ডেটা আইটেম হলো রেকর্ড।
উত্তরঃ ডেটা সুরক্ষার জন্য ডেটা সিকিউরিটির বিভিন্ন পদ্ধতি বিদ্যমান। ব্যবহারকারী কি কি অবজেক্ট ব্যবহার করতে পারবে এবং কি ধরনের অ্যাকশন প্রয়োগ করতে পারবে তা পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করাকে ডেটা সিকিউরিটি বলে।
ডেটা সিকিউরিটি রক্ষার জন্য উৎস থেকে ডেটা প্রেরণের সময় ডেটাকে এনক্রিপ্ট করে পাঠানো হয় গন্তব্যে আবার ডেটাকে ডিক্রিপ্ট করে প্রেরকের তথ্য পাওয়া যায়। এনক্রিপ্ট করে ডেটা প্রেরণের ফলে প্রেরকের প্রেরিত তথ্য সম্পর্কে জানা ও তা পরিবর্তন করতে পারে না। ডেটা এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার প্রক্রিয়াকে ক্রিপ্টোগ্রাফি বলে।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত ১ম টেবিলটির ফিল্ডগুলো হলো—Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite —এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড। Real: ভগ্নাংশ বা দশমিকের পরের সংখ্যা বিশেষ ভ্যালু সংরক্ষণের জন্য SQLite—এ Real ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয়। এটি মেমোরিতে ৮ বাইট জায়গা ব্যবহার করে।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিল দুটির মধ্যে One-to One রিলেশনশিপ তৈরি করা সম্ভব। কারণ Student Table এবং Result Table এর মধ্যে Common field হচ্ছে Roll No। One-to One রিলেশনের ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্য অন্য ডেটা টেবিলে কেবল একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে যা student এবং Result Table এর মধ্যে রয়েছে। এর ফলে বোঝা যায় যে, উদ্দীপকে টেবিল দুটির মধ্যে One-to One রিলেশন বিদ্যমান।
Student Table ও Result Table এর One-to One রিলেশনশিপ টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো:এ ধরনের টেবিল তৈরির কারণে—
১. ডেটাবেজের ডেটা প্রাপ্ততার সুযোগ—সুবিধা বাড়ে।
২. ডেটা অনুসন্ধানের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৩. ডেটাবেজের স্থায়িত্ব বা বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. সর্টিং, সার্চিং এর সাড়া প্রদানের সময় সংক্ষিপ্ত করে।
৫. যোগাযোগ ব্যয় খুবই কম।
৬. ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া সরল করে।
৭. ডেটাবেজের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়।
৮. ডেটা পুনরাবৃত্তি রোধ করে।
৯. ডেটা এন্ট্রি সহজ হয় এবং স্বয়ংক্রিয় আপডেট হয়।
১০. এক টেবিলের ডেটা অন্য টেবিলে ব্যবহার করা যায়।
Question 27- [সিলেট বোর্ড ২০১৬]

উত্তরঃ ডেটাবেজের এক বা একাধিক টেবিলের মধ্য থেকে শর্তানুযায়ী — কোনো নির্দিষ্ট ডেটা খুঁজে বের করা, প্রদর্শন করাই হচ্ছে কুয়েরি।
উত্তরঃ রিলেশনের নিম্নরূপ শর্তের কারণে রিলেশন তৈরির জন্য দুটি ডেটাবেজের ডেটা টেবিলের প্রাইমারি কি ফিল্ড একই হওয়া প্রয়োজন।
১. কমন ফিল্ডকে অবশ্যই প্রাইমারি কি ফিল্ড ও ফরেন কি ফিল্ড হতে হবে।
২. কমন ফিল্ডের নাম, ডেটা টাইপ, ফিল্ড সাইজ, ফরম্যাট ইত্যাদি একই হতে হবে এবং একই সময়ে টেবিল দুটি খোলা থাকতে হবে।
উত্তরঃ Product Table এর P.ID ফিল্ডকে Primary key Field হিসেবে নির্ধারণ করতে হবে। কারণ, ডাটা টেবিলের মধ্যে যে ফিল্ডের মান অভিন্ন না ইউনিক (Unique) সেই ফিল্ডকে প্রাথমিক কি ফিল্ড বা মূল প্রাথমিক কি বলে। উদাহরণ স্বরূপ Product Table এর P.ID ফিল্ড দ্বারা প্রতিটি রেকর্ডকে এককভাবে শনাক্ত করা যায়। সুতরাং, এই ফিল্ড হবে প্রাথমিক কি। অন্যদিকে, যদি P.ID ফিল্ড টেবলটির অন্তর্ভুক্ত না ইউনিক। Product Table এর company. Name এবং Unit Price ফিল্ডের ডাটা ইউনিক না বা Unique নয়। অর্থাৎ একাধিক ডাটা থাকতে পারে। তাই P.ID ফিল্ড ডাটা ইউনিক নয় ধরে, P.ID ফিল্ড প্রাথমিক কী হিসেবে ঘোষনা করা যায়।
উত্তরঃ বাস্তবতার প্রেক্ষিতে উপরের টেবিল দুটির মধ্যে কোনো সম্পর্ক স্থাপন নেই। কারণ টেবিল দুটির মধ্যে কোনো প্রকার রিলেশন সংযোজন নেই। তবে যদি রিলেশন সৃষ্টি করতে হয় তবে Product Table-এ অতিরিক্ত কিছু সংযোজন করতে হবে। ধরা যাক, “X” HP company-র Product Scanner ও Printer বিক্রয় প্রতিনিধি “Y” Addata ও cannon company-র বিক্রয় প্রতিনিধি তিনি RAM ও Scanner বিক্রয় করেছেন। তাহলেই Product Table-এর পাশে একটি টেবিল সংযোজন করলে Salesman Table ও Product Table-এর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টি করা যাবে। নিচে সম্পর্কটি দেখানো হলো:উপরের টেবিল দুটি থেকে দেখা যাচ্ছে যে, Salesman Table—এর একটি রেকর্ডের সাথে Product Table—এর একাধিক রেকর্ডের সম্পর্ক আছে। অতএব, টেবিল দুটির মধ্যে One to many relation সৃষ্টি হয়েছে। যদি এক বা একাধিক ডেটাবেজের দুই বা ততোধিক ডেটা টেবিলের মধ্যে এমনভাবে সম্পর্ক স্থাপন করা হয় যেন কোনো একটি ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্য অন্য ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ড থাকে তবে তাকে One to many রিলেশন বলে। যখন দুটি টেবিলের মধ্যে কোনো কমন ফিল্ড না থাকে তখন এ ধরনের রিলেশন তৈরির জন্য অতিরিক্ত ফিল্ড সংযুক্ত করা আবশ্যক হয়ে পড়ে।
ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে এর প্রভাব:
১. এক ডেটাবেজ থেকে অন্য ডেটাবেজের সাথে তথ্য আদান—প্রদান করা সহজ হয়।
২. কাঙ্ক্ষিত তথ্য অতি সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
৩. ডেটা রিডানডেন্সি রোধ করা যায়।
৪. মেমরিতে জায়গা কম লাগে।
৫. দক্ষতার সাথে ব্যবস্থাপনা কাজ করা যায়।
৬. দুই বা ততোধিক টেবিল থেকে একত্রে রিপোর্ট তৈরি করা যায়।
Question 28- [বরিশাল বোর্ড ২০১৬]

উত্তরঃ ডেটাবেজ হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে প্রচুর পরিমাণ তথ্য একসংঙ্গে সংরক্ষণ করা যায়। দরকারি তথ্য বের করা যায়, নতুন তথ্য যোগ করা যায় এবং প্রয়োজন মতো কোনো তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও মুছে ফেলা যায়।
উত্তরঃ ইনডেক্সিং এর তুলনায় সর্টিং এ বেশি মেমরি প্রয়োজন হয়। কারণ— সর্টিং করলে ফাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেটা আপডেট হয় না। এতে মূল। ফাইল পরিবর্তিত হয়। ইনডেক্সিং করলে ফাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেটা আপডেট হয়। এতে মূল ফাইল অপরিবর্তিত থাকে।
উত্তরঃ উদ্দীপকের ‘‘টেবিল—ক’’ এ উল্লিখিত ১নং ফিল্ড (Roll) এর ডেটাটাইপ হলো Integer। নিচে ডেটাটাইপটি বর্ণনা করা হলো—
Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য ওহঃবমবৎ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক, পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটা টাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
উত্তরঃ

Question 29- [দিনাজপুর বোর্ড ২০১৬]
জেনারেল হাসপাতাল ডেটাবেজে রোগীদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য দু’টি ডেটা টেবিল ব্যবহার করে। একটিতে রোগীর নাম, মোবাইল নাম্বার, জন্মতারিখ এবং অন্যটিতে মোবাইল নাম্বার, রোগের বর্ণনা, ব্যবস্থাপত্র, ফিস সংরক্ষিত থাকে।
উত্তরঃ ডেটাবেজে ডেটা প্রবেশ করানো, ডেটা পুনরুদ্ধার, ডেটা মডিফাই বা ডিলেট করা ইত্যাদি অপারেশনকে কুয়েরি বলে এবং যে ভাষার সাহায্যে কুয়েরি করা হয় তাই কুয়েরি ভাষা।
উত্তরঃ ডেটাবেজ থেকে ব্যবহারকারী কোনো ডেটা যাতে তাড়াতাড়ি খুঁজে বের করতে পারে সেজন্য ডেটাকে একটি বিশেষ অর্ডারে সাজিয়ে রাখা হয়। ডেটাবেজের টেবিলের রেকর্ডসমূহকে এরূপ কোনো লজিক্যাল অর্ডারে সাজিয়ে রাখাকেই ইনডেক্স বলে।
ইনডেক্স ফাইল মূল ডেটাবেজ ফাইলের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে Alphabetically বা Numerically এবং আরোহী বা অবরোহী অনুসারে ক্রমানুযায়ী বিভিন্নভাবে সাজানো যায়। ইনডেক্স করার পরে ডেটাবেজ ফাইলে নতুন কোনো রেকর্ড ইনপুট করা হলেও ইনডেক্স ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। এতে মূল ফাইলের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উত্তরঃ ডেটাবেজের ১ম টেবিলের ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো—ডেটা টাইপের বর্ণনা দেওয়া হলো:
Integer (পূর্ণসংখ্যা): অঙ্ক বা সংখ্যা জাতীয় লেখার জন্য Integer ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ ডেটা টাইপে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক পূর্ণসংখ্যার মান থাকতে পারে। এ ধরনের ডেটাটাইপ ডেটার ধরন/প্রকৃতি অনুযায়ী ১, ২, ৩, ৪, ৬ এবং ৮ বাইটের হয়ে থাকে।
Text (শব্দ): Character বা অক্ষর জাতীয় তথ্যের জন্য Text ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। SQLite—এ Date/Time ডেটার জন্য আলাদা কোনো ডেটাটাইপ ব্যবহার করা হয় না। Date/Time এর ফরম্যাট অনুযায়ী এটা Integer/Text/Real ডেটাটাইপের হয়ে থাকে। SQLite-এ টেক্সট ডেটাটাইপের সাইজ আনলিমিটেড।
উত্তরঃ উদ্দীপকে উল্লেখিত টেবিল দুটির মধ্যে One to One রিলেশনশিপ তৈরি করা সম্ভব। নিম্নে উদ্দীপকের তথ্যের সমন্বয়ে One to One রিলেশনশিপ টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হলো:উপরোক্ত টেবিলদ্বয় Patient Details এবং Prescription Details এর মধ্যে common field হচ্ছে Mobile No। One-to-one রিলেশনের ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্য অন্য ডেটা টেবিলে কেবল একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে যা Patient Details, Prescription Details এর মধ্যে রয়েছে। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, টেবিলদ্বয়ের মধ্যে One-to-one রিলেশন বিদ্যমান।