তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ঢাকা বোর্ড ২০১৯

সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

Question 1

উত্তরঃ

এনকোডার হলো এমন এক ধরনের সার্কিট যা আলাদা আলাদা লাইনের সিগন্যালকে এনকোড করে আউটপুট হিসেবে বাইনারি সংখ্যা প্রদান করে।

উত্তরঃ

ইউনিকোড বাংলা ভাষা বুঝতে পারে । ইনিকোড হচ্ছে পৃথবীর প্রায় সব ভাষার লেখালেখিকে একটি পদ্ধতিতে সমন্বিত করার কোড। ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম নামে একটি সংগঠন এটি রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। ১৯৯১ সালে ২৪টি ভাষা নিয়ে ইউনিকোডের প্রথম সংস্করণ ১.০.০ প্রকাশিত হয় যেখানে বাংলা ভাষাও ছিলো। #1

সর্বশেষ ইউনিকোডের Standard অনুযায়ী যেখানে প্রত্যেকটা বর্ণের জন্য 000016 থেকে শুরু করে 10FFFF16 এর ভেতর একটি সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। যেমন: 099516 হচ্ছে বাংলা অক্ষর ‘ক’। ইউনিকোড প্রতিটি ভাষার জন্য 65,536 টি স্থান সংরক্ষণ করা আছে। #2

উত্তরঃ

চিত্র-১ হলো AND গেইট এর সাদৃশ্যপূর্ণ। যে গেইটের আউটপুট 1 হওয়ার জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি ইনপুটকে 1 হতে হয় তাকে AND গেইট বলে। অর্থাৎ AND গেইটে সকল ইনপুট 1 হলে কেবলমাত্র আউটপুট 1 হবে। অন্যথায় আউটপুট 0 হবে। দুটি ইনপুট A ও B হলে আউটপুট X = AB হবে। এ ইলেকট্রনিক সার্কিট ব্যবহার করে গুনের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়।

চিত্রে, AND গেইটের সমকক্ষ একটি সার্কিট দেখানো হলো। এ সার্কিটে সুইচ দুটি A ও B এর যে কোনো একটি সুইচ অন করলে বাতিটি জ্বলবে না। কেবলমাত্র দুটি সুইচ অন করলেই বাতিটি জ্বলবে। #2

যেমন-

ইনপুট A=0, B=0 হলে আউটপুট X=0 হবে।

ইনপুট A=1, B=0 হলে আউটপুট X=0 হবে।

ইনপুট A=0, B=1 হলে আউটপুট X=0 হবে।

ইনপুট A=1, B=1 হলে আউটপুট X=1 হবে।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের চিত্র-৩ হলো NOR গেইট এবং চিত্র-২ হলো XNOR গেইট। NOR গেইট দিয়ে XNOR গেইট বাস্তবায়ন করা সম্ভব:

Question 2

একটি ঝুড়িতে ২০টি আপেল আছে। এর মধ্যে আমরা ৩টি আপেলের ওজন মেপে পেলাম যথাক্রমে ১৫০ গ্রাম, ১৭৫ গ্রাম, ২১০ গ্রাম 

উত্তরঃ

সি ভাষায় মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণ করতে যে নাম ব্যবহার করা হয়, ঐ নামকেই চলক বা ভেরিয়েবল বলে।(#১)

উত্তরঃ

ইন্টারপ্রেটারের তুলনায় কম্পাইলার সুবিধাজনক। কারণ-

১. কম্পাইলার প্রথমে পুরো প্রোগ্রামটি কম্পাইল করে মেশিন কোডে রূপান্তর করে। পক্ষান্তরে ইন্টারপ্রেটার পুরো প্রোগ্রাম পরীক্ষা না করে প্রোগ্রামের প্রতিটি স্টেটমেন্ট মেশিন কোডে রূপান্তর করে।(#১)

২. কম্পাইলার করার পর প্রোগামগুলো অনেক দ্রুত গতিতে কাজ করে। পক্ষান্তরে ইন্টারপ্রেটার একটি একটি করে স্টেটমেন্ট মেশিন কোডে রূপান্তরিত হয় বলে সময় বেশি লাগে।(#২)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের আলোকে মনে করি,তিনটি আপেলের ওজন যথাক্রমে a= 150, b= 175, c= 210

ফ্লোচার্ট:

শুরু (#১),

ইনপুট (#২)

শেষ (#৩)

উত্তরঃ

গড় ওজনের
ভিত্তিতে ২০টি আপেলের মোট ওজন নির্ণয়ের জন্য C ভাষায় প্রোগ্রাম নিচে দেওয়া হলো- 

mark distribution :

main (#1), printf (#2),

Average (#3), return #(4)

Question 3

নিচের উদ্দীপকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

# include<stdio.h>

# include<conio.h>

main ()

{

int a, s = 0, n;

printf (“value of n :”);

scanf(“%d”, &n);

for(a=1; a<=n; a++)

{

s = s+a * a;

}

printf(“sum : %d”, s);

 

}

উত্তরঃ

যে প্রোগ্রামিং ভাষাগুলো মানুষের ভাষার কিছুটা কাছাকাছি,সে ভাষাগুলোই হলো চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা বা 4GL। (#1)

উত্তরঃ

সি ভাষায় সাধারণত সব প্রোগ্রাম ছোট হাতের অক্ষরে লেখা হয়। (#1)

অর্থাৎ সি প্রোগ্রামে ছোট হাতের অক্ষর ও বড় হাতের অক্ষরের মধ্যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। এ ভাষায় প্রোগ্রাম সব সময় ছোট হাতের অক্ষরে লিখতে হয়। এজন্য C প্রোগ্রামকে কেস সেনসেটিভ ভাষা বলা হয়। (#2)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের ধারাটি যোগফল নির্ণয়ের অ্যালগরিদম:

ধাপ-১: শুরু করি।

ধাপ-২: n এর মান ইনপুট করি।

ধাপ-৩: যোগফলেলর জন্য s=0 এবং চলক a=1 ব্যবহার করা হয়েছে।

ধাপ-৪: যদি a<=a হয় তাহলে ৫নং ধাপে গমন করি; অন্যথায় ৭নং ধাপে গমন করি।

ধাপ-৫: s= s+a*a

ধাপ-৬: a= a+1 (a এর মান বৃদ্ধি করি) এবং পুনরায় ৪নং ধাপে যাই।

ধাপ-৭: যোগফল প্রিন্ট করি।

ধাপ-৮: শেষ করি।

মার্ক নীতিমালা

(শুরু ও শেষধাপের লিখা গুলো ঠিক থাকলে #1)

(ধাপ-২,৩, ইনপুট কি কি তা সঠিক হলে সব মিলে #2)

(সূত্র ঠিক থাকলে আউটপুট সব মিলে #3)

উত্তরঃ

(মার্ক নীতিমালা :

উদ্দীপক হতে প্রশ্নের চাহিদা লিখন #1

include<stdio.h>…<conio.h>…—-

Main–input ও getch} কোড ঠিক মতো লিখলে #2

লুপ ঠিকমতো লিখলে সবমিলে #3

লুপের ভিতর সূত্র সহ সর্বশেষ সমাধান ঠিক মতো লিখলে সবমিলে #4)

Question 4

X কলেজ ঢাকা শহরের একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দেশের বিভিন্ন জেলায় তাদের আরো পাঁচটি শাখা আছে। অধ্যক্ষ সাহেব মূল প্রতিষ্ঠানে বসেই সবগুলো শাখা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য একটি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন। পরবর্তীতে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের অনুরোধে ইন্টারনেট ব্যবহার করে স্বল্প খরচে উন্নত সেবা এবং যতটুকু ব্যবহার ততটুকু বিল প্রদান এমন একটি পরিসেবার কথা ভাবছিলেন ।

উত্তরঃ

ব্লুটুথ হলো 2.45 GHz ফ্রিকুয়েন্সির ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি, যা ৩-১০ মিটার দূরত্বের মধ্যে কাজ করে।(#1)

উত্তরঃ

যে ডেটা ট্রান্সমিশন ব্যবস্থায় প্রেরক স্টেশনে প্রথমে ডেটাকে কোনো সু প্রাথমিক স্টোরেজ ডিভাইস সংরক্ষণ, করা হয়, অতঃপর ডেটার ক্যারেক্টারসমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে প্রতিবারে একটি করে ব্লক ট্রান্সমিট করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে।(#1)

ডেটা ট্রান্সমিশনে সিনক্রোনাস সুবিধাজনক,কারণ-

১. এই ট্রান্সমিশনের দক্ষতা তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি।

২. এ পদ্ধতিতে বিরতিহীনভাবে প্রেরক যন্ত্র থেকে গ্রাহক যন্ত্রে ডেটা পাঠানো যায়।

৩. এর গতি তুলনামূলকভাবে বেশি।

৪. ডেটার আকার ছোট এবং ডেটা-রেট বেশি বলে ট্রান্সমিশনের সময় কম লাগে (#2)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের আলোকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও তার শাখাগুলোকে পরিচালনার জন্য স্থাপনকৃত নেটওয়ার্ক হলো WAN. —(#1)

একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ এক শহরের সাথে অন্য শহর,এক দেশের সাথে অন্য দেশ, এক মহাদেশের সাথে অন্য মহাদেশের মধ্যে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থাকে WAN বলে। ভৌগলিক এলাকায় অবস্থিত একাধিক LAN ও MAN কে নিয়ে WAN নেটওয়ার্ক গড়ে উঠে । বিস্তৃত এলাকা নিয়ে গড়ে উঠে বলে LAN ও MAN কে সংযুক্ত করার জন্য বিশেষ ডিভাইস ও টেকনোলোজি ব্যবহার করা হয়। এ ধরণের নেটওয়ার্কের জন্য মাধ্যম হিসেবে টেলিফোন লাইন, অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল, মডেম, রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ, স্যাটেলাইট ইত্যাদি ব্যাবহার করা হয়।—-(#2)

এক্ষেত্রে ঢাকা শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির সাথে দেশের বিভিন্ন জেলার পাচটি শাখার মধ্যে নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলা হয়, ফলে মুহূর্তের মধ্যে নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়, ফলে মুহূর্তের মধ্যে মূল শাখার সাথে অন্য শাখাগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম ভাগাভাগি করতে পারে। মোমোরি ব্যবস্থার মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ ও প্রয়োজনে শিক্ষার্থীর সাথে অল্প সময়ের মধ্যে তথ্য পাঠানো যায়। এ নেটওয়ার্কে শিক্ষার্থীরা এক কলেজের শাখায় বসে অন্য শাখার শ্রেণি কক্ষের ক্লাসও অংশগ্রহণ করতে পারে। তাছাড়া কলেজে না গিয়েও শিক্ষার্থীরা ক্লাসে অংশ নিতে পারবে। শিক্ষককে প্রশ্ন করতে ও উওর জানতে পারবে।—-(#3)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের আলোকে অধ্যক্ষ সাহেব যে নতুন পরিষেবার কথা ভাবছিলেন তাহলো ক্লাউড কম্পিউটিং। আজকের বাস্তবতায় তথ্য প্রযুক্তিগত সবকিছুই চলছে এই ক্লাউড কম্পিউটিং ধারণার উপর ভিত্তি করে।——(#1)

‘ক্লাউড’ শব্দটি মূলতঃ রূপক অর্থে ব্যবহৃত। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যেকোনো ব্যবহারকারী পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সুবিশাল তথ্যভান্ডার দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহার এবং সংরক্ষণ করতে পারেন। স্বল্প কথায়, ক্লাউড কম্পিউটিং মানে ইন্টারনেট ভিত্তিক সার্ভিস, সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যার ভাড়া নেয়া।—(#2)

বর্তমানে যারা কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের প্রায় সবারই Facebook, E-mail বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একাউন্ট ব্যবহার করেন। এসব সেবা গ্রহণের জন্য কোন টাকা খরচ করতে হয় না। কেননা, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এইসব সার্ভিস বা সেবা প্রদানকারী বেশকিছু কোম্পানির বিপুল সংখ্যক সার্ভার রয়েছে, যার মাধ্যমে তারা বিপুল সংখ্যক ক্লায়েন্টকে একই সময়ে সার্ভিস প্রদান করে যাচ্ছেন। আবার কিছু সংখ্যক সার্ভিস রয়েছে যেগুলো অর্থের বিনিময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন সেবা দান করে থাকেন; যেমন- Domain name registration, Web hosting ইত্যাদি।—-(#3)

বিনামূল্যের এবং অর্থের বিনিময়ে উভয় প্রকার সার্ভিস ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের অর্ন্তগত। ক্লাউড কম্পিউটিংকে কোনো সুনির্দিষ্ট টেকনোলজি হিসেবে গণ্য করা হয় না, এটি মূলতঃ একটি ব্যবসায়িক মডেল, যার দ্বারা ব্যবহারকারী এবং সার্ভিস প্রদানকারী উভয়ই ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হয়ে থাকেন। সুতরাং নির্ধারিত ফি বা অর্থের বিনিময়ে উক্ত প্রতিষ্ঠানে ক্লাউড কম্পিউটিং বাস্তবায়ন করা সম্ভব।—-(#4)

Question 5

মিঃ মোকলেছ সাহেব পেশায় মৎস্যবিদ। দেশে মাছের ঘাটতি পূরণের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন নতুন প্রজাতির মাছ উৎপাদন করেন। তার অফিসে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনে আঙুলের ছাপ দিলে দরজা খুলে যায়। অতঃপর তার কক্ষে প্রবেশের জন্য দরজার সামনে রাখা একটি মেশিনের দিকে তাকালে দরজা খুলে যায়।

উত্তরঃ

বিজ্ঞান, ইন্ঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত যে বিষয়টি রোবটের ধারণা, নকশা, উৎপাদন, কার্যক্রম কিংবা ব্যবহার বাস্তবায়ন করতে পারে তাই হলো রোবটিক্স।(#1)

উত্তরঃ

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে মটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ সম্ভব।(#1)

এক্ষেত্রে কম্পিউটার সিম্যুলেশনের মাধ্যমে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের জন্য চালককে একটি নির্দিষ্ট আসনে বসতে হয়। চালকের মাথায় পরিহিত হেড মাউন্টেড ডিসপ্লের সাহায্যে কম্পিউটার দ্বারা সৃষ্ট যানবাহনের অভ্যন্তরীণ অংশ এবং আশপাশের রাস্তায় পরিবেশের একটি মডেল দেখানো হয়। প্রশিক্ষণার্থী এ পরিবেশের সাথে একান্ত হয়ে বাস্তবের ন্যায় মটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ সম্ভব হচ্ছে।(#2)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের মাছ উৎপাদনের প্রযুক্তিটটি জেনেটিক ইন্ঞ্জিনিয়ারিং।(#1)

একটি উদ্ভিদ বা প্রাণীর বাহক হচ্ছে জিন। অন্যদিকে জিনোম হচ্ছে জীবের বৈশিষ্ট্যের নকশা বা বিন্যাস। কোনো প্রাণীর বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন করতে চাইলে উক্ত প্রাণীর জিনোমের কোনো একটি জিনকে পরিবর্তন করে দিতে হয়। (#2)

যেহেতু জিনগুলো আসলে ডিএনএ’র একটি অংশ,তাই একটা জিনকে পরিবর্তন করতে হলে ল্যাবে ডিএনএ’র সেই অংশকে কেটে আলাদা করে অন্য কোনো প্রাণী বা ব্যাকটেরিয়া থেকে আরেকটি জিন কেটে এনে সেখানে লাগিয়ে দিতে হবে। এর ফলে, নতুন একটি বৈশিষ্ট্যের কাঙ্ক্ষিত প্রাণীর সৃষ্টি হয়।

উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনায় মি.মোখলেস সাহেবের নতুন নতুন প্রজাতির মাছ উৎপাদনে ক্ষেত্রে উপরে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন। (#3)

উত্তরঃ

উদ্দীপকের মিঃ মোকলেছ সাহেবের অফিসে প্রবেশের প্রক্রিয়াটি হচ্ছে আঙ্গুলের ছাপ (ফিঙ্গার প্রিন্ট) এবং অফিসে প্রবেশের সময় তাকানো প্রক্রিয়াটি রেটিনা স্ক্যান।(#1)

এ দুটি প্রযুক্তির মধ্যে ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রক্রিয়াটি বেশি সুবিধাজনক। মানুষের ফিঙ্গার প্রিন্ট সম্পূর্ণ ইউনিক’ এবং সারাজীবন ধরে অপরিবর্তিত থাকে। প্রতিটি ব্যক্তির ফিঙ্গার প্রিন্ট এতোটাই স্বতন্ত্র যে দুটি যমজ শিশু একই ডিএনএ প্রোফাইল নিয়ে জন্মগ্রহণ করলেও ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে আলাদা করা যায়। (#2) ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহার করে অফিসে প্রবেশ নিশ্চিত করতে পূর্বেই ব্যবহারকারীর আঙুলের ছাপ ডেটাবেজে সংরক্ষণ করতে হয়। পরবর্তীতে ফিঙ্গার প্রিন্ট রিডার ঐ ব্যবহারকারীর আঙুলের নিচের অংশের ত্বককে রীড করে সংরক্ষিত ছাপের সাথে তুলনা করে এবং মিলে গেলে অ্যাকসেস প্রদান করে। এ পদ্ধতিতে সফলতার পরিমাণও বেশি। ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানারের দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং সহজে সিস্টেম বুঝতে পারে। (#3)

এ কারণে ফিঙ্গার প্রিন্ট বা হাতের স্পর্শ পদ্ধতিই বহুল ব্যবহৃত। অন্যদিকে চোখের রেটিনা পদ্ধতিতেও একইভাবে ব্যক্তি শনাক্ত করা গেলেও এর সফলতার হার তুলনামূলকভাবে কম। এক্ষেত্রে চোখের আইরিশ বা রেটিনা স্ক্যানার হিসেবে ডেটা ইনপুট করে অ্যাকসেস কন্ট্রোল কাজ করে। কিন্তু আইরিশ ও রেটিনা স্ক্যান অনেক সময় সিস্টেম সহজে বুঝতে পারে না। তাছাড়া ডিভাইসটির দামও বেশি। তাই ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রযুক্তি বেশি সুবিধাজনক।(#4)

Question 6

www.board.edu.bd ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ICT নম্বর দেখতে হলে “borad” এর উপর ক্লিক করতে হবে।

উত্তরঃ

FTP এর পূর্ণনাম হলো File Transfer Protocol. ইন্টারনেটের মাধ্যম ব্যবহার করে ফাইল আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত প্রোটোকলকে FTP বলে।

উত্তরঃ

ওয়েবসাইট ও ওয়েব পেইজ এক নয়। কারণ-

১. ওয়েবসাইট হলো একই ডোমেইন এর অধীনে একাধিক ওয়েব পেইজ এর সমষ্টি। অপরদিকে ওয়েবপেইজ হলো HTML নামক মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ এর উপর ভিত্তি করে তৈরিকৃত ডকুমেন্ট।

২. প্রতিটি ওয়েব সাইটের একটি ইউনিক নাম থাকে। অপরদিকে প্রতিটি ওয়েব পেইজের একটি ওয়েব আ্যড্রেস  থাকে।

এখানে,

একটি পয়েন্ট লিখলে →#1

দুইটি পয়েন্ট লিখলে →#2

উত্তরঃ

চিত্র-১-এ ট্রি হায়ারার্কিক্যাল স্ট্রাকচার ব্যাবহার করা হয়েছে। #1

যে ওয়েবসাইটের হোম পেইজে সমস্ত ডকুমেন্টের পূর্বাংগ চিত্র সংক্ষিপ্ত আকারে থাকে এবং ওয়েবপেইজ গুলো শাখা-প্রশাখায় সাজানো থাকে তাকে ট্রি বা হায়ারার্কিক্যাল কাঠামো বলে।ট্রি কাঠামোতে সমস্ত ডকুমেন্ট পূর্ণাংগ চিত্র সংক্ষিপ্ত আকারে থাকে।বিস্তারিত তথ্যের জন্য হোম পেইজে লিংক ব্যাবহার করে পরবর্তী পেইজগুলোতে যাওয়া যায়। #2

ওয়েবসাইটের কাঠামোর মধ্যে ট্রি কাঠামো সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয়। বেশির ভাগ অনলাইন সিস্টেমে এ ধরণের কাঠামো ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের কাঠামোতে মূল বিষয়ের তালিকা বা মেনু তৈরি করে সাব-মেনু তৈরি করা হয়। #3

উত্তরঃ

চিত্র-২ ওয়েব ব্রাউজারে প্রদর্শনের জন্য html কোড নিম্নরূপ:

এখানে,

1.< !DOCTYPE html> < html lang=”en”> < head> ….. < /head> পর্যন্ত লিখলে -> #1

2.< body>,< caption>……..…</caption> কোড লিখলে -> #2

3.< table border=”1”> <tr><td>….</td></tr>……..…</table> কোড লিখলে -> #3

 

4.</body>,</html>close tag কোড লিখলে -> #4

Question 7

উত্তরঃ

দুই বা ততোধিক ফিল্ডের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইমারি কী-কে কম্পোজিট প্রাইমারি কী বলা হয় ।

উত্তরঃ

সিকিউরিটির জন্য বিশেষ ধরনের কোড হিসেবে ডেটা এনক্রিপশন ব্যবহার করা হয়। অনুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহার থেকে ডেটাকে ডেটা এনক্রিপশন নিরাপদ রাখে। প্লেইন টেক্সট (এনক্রিপ্ট করার পূর্বের মেসেজ) যা মানুষের পাঠযোগ্যরূপে থাকে। অপরপক্ষে সাইফারটেক্সট (এনক্রিপ্ট করার পরের মেসেজ) যা মানুষের পাঠযোগ্যরূপে থাকে না। ডেটা এনক্রিপশন করা হলে সাধারণত অননুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ডেটা ব্যবহার করতে পারে না। এসব কারণে ডেটাবেজ নিরাপত্তায় এনক্রিপশন কার্যকরী পদ্ধতি।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের আলোকে টেবিল-১ এর ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপ নিম্নরূপ :

Number, Text, Date/Time ডেটা টাইপ এর বর্ণনা দেওয়া হলো :

Number: সংখ্যা ডেটার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ জাতীয় ফিল্ডের ডেটার উপর বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক অপারেশন করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির উপর ভিত্তি করে Number ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যেমন- বাইট, ইন্টেজার, লং ইন্টেজার সিংঙ্গেল ইন্টেজার, ডাবল ইন্টেজার ইত্যাদি।

Text: Text ডেটা টাইপবিশিষ্ট ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫ টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে এবং সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়।

Date/Time: ডেটাবেজে শুধুমাত্র Date/Time সম্পর্কিত ডাটা এন্ট্রি করা বা সংরক্ষণ করার জন্য Date/ Time নির্বাচন করতে হয়। এক্ষেত্রে ৮ বাইট জায়গা দখল করে।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের টেবিলদ্বয়ের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব। One to One রিলেশন তৈরি করা যায়।

এখানে টেবিলে Roll ফিল্ড দুটির Data type, Data format ও Size সম জাতীয় ।

দুটি ডেটা টেবিলের মধ্যে এমনভাবে রিলেশন স্থাপন করা হয় যে, কোনো ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to One রিলেশন বলে। টেবিল দুটির মধ্যে ১নং টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে ২নং টেবিলের শুধুমাত্র একটি রেকর্ডের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এ ধরনের Relation-ই One to One Relation .