তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কুমিল্লা বোর্ড ২০২৩
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
উত্তরঃ
ডাইনামিক ওয়েবসাইট হলো এমন এক ধরনের ওয়েবসাইট যেখানে ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ইনপুট দেন আর সেই ইনপুট অনুসারে বিভিন্ন আউটপুট প্রদর্শন করেন।(#1)
উত্তরঃ
নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রত্যেকটি ডিভাইসকে আলাদা করে শনাক্ত করার জন্য ডোমেইন নেম এবং আইপি এড্রেস ব্যবহার করা হয়।ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কে যুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার বা যন্ত্রের এবং ওয়েবসাইটের একটি অদ্বিতীয় ঠিকানা থাকে এই ঠিকানাকে বলা হয় আইপি অ্যাড্রেস। অপরদিকে ডোমেইন নেইম হচ্ছে একটি স্বতন্ত্র টেক্সট অ্যাড্রেস যা আইপি অ্যাড্রেস কে প্রতিনিধিত্ব করে।(#1) যেমন www.facebook.com এর পরিবর্তে 31.13.78.35 এই আইপি অ্যাড্রেস এর মাধ্যমেও facebook এর ওয়েবসাইট ব্রাউজ করা যায়। অর্থাৎ আইপি অ্যাড্রেস 31.13.78.35 ডোমেইন নেইম facebook কে প্রতিনিধিত্ব করছে। মানুষ আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার না করে ডোমেইন নেইম ব্যবহার করে। কারণ একসাথে অনেক গুলো আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা কষ্টকর কিন্তু ডোমেইন নেইম মনে রাখা সহজ।(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্রটি আউটপুট হিসেবে পাওয়ার জন্য HTML কোড নিচে দেওয়া হলো:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<table border=”1″ cellspacing=”0″ width=”20%”>
<tr align=”center”>
<td>Science</td>
<td>Commerce</td>
<td>Humanities</td>
</tr>
<tr align=”center”>
<td>Physics</td>
<td>Accounting</td>
<td>History</td>
</tr>
<tr align=”center”>
<td>Chemistry</td>
<td>Managment</td>
<td>Islamic History</td>
</tr>
</table>
</body>
</html>
উত্তরঃ
উদ্দীপকের টেবিলের কোড সারিকে (Row) স্তম্ভে (Column) এবং স্তম্ভকে সারিতে পরিণত করলে কোডিংটি নিম্নরূপ:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<table border=”1″ cellspacing=”0″ width=”20%”>
<tr align=”center”>
<td>Science</td>
<td>Physics</td>
<td>Chemistry</td>
</tr>
<tr align=”center”>
<td>Commerce</td>
<td>Accounting</td>
<td>Managment</td>
</tr>
<tr align=”center”>
<td>Humanities</td>
<td>History</td>
<td>Islamic History</td>
</tr>
</table>
</body>
</html>
Question 2
উত্তরঃ
ক্যারেক্টার টাইপের ডেটা প্রিন্ট করার জন্য যে সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে ফরমেট স্পেসিফায়ার বলে। (#1)
উত্তরঃ
for এবং do লুপের মধ্যে for লুপ ব্যবহার করা সহজ।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের প্রোগ্রামটির জন্য ফ্লোচার্ট-টি নিচে প্রদর্শন করা হলো:
উত্তরঃ
উদ্দীপকের প্রোগ্রামটি for লুপের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব। নিচে তা যাচাই করা হলো:
#include<stdio.h>
int main()
{
int i,n,factorial=1;
printf(“Enter an integer value:”);
scanf(“%d”,&n);
for(i=1;i<=n;i++);
{
factorial= factorial*i;
}
printf(“Factorial=%d\n”,factorial);
return 0;
}
Question 3
মামুন জয়পুরহাট থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য (112)8 টাকায় টিকিট কিনল। মামুনের বন্ধু আবির নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা আসার জন্য (3D)16 টাকায় টিকিট কিনল ।
উত্তরঃ
যে সংখ্যা পদ্ধতি প্রকাশ করার জন্য সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মৌলিক চিহ্ন, বেজ বা ভিত্তি এবং এর অবস্থান বা স্থানীয় মান প্রয়োজন হয় তাই পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি।#1
উত্তরঃ
প্রতিটি দশমিক সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য বিসিডি কোডো চারটি বাইনারি বিটের বিন্যাস ব্যবহার করা হয়। 1 এর বিসিডি কোড 0001 এবং 4 এর বিসিডি কোড 0100. সুতরাং (14)10 এর সমকক্ষ বিসিডি কোড হয় 00010100 যেখানে সর্বমোট ৮টি বাইনারি বিটের প্রয়োজন হয়েছে। → #1
আবার (14)10 এর সমতুল্য বাইনারি মান 1110 যেখানে সর্বমোট ৪টি বাইনারি বিটের প্রয়োজন হয়েছে। সুতরাং (14)10 এর সমকক্ষ BCD কোড এ বেশি বিট প্রয়োজন। →#2
উত্তরঃ
মামুন ও আবির মোট কত টাকার টিকিট ক্রয় করল তা নিচে বাইনারিতে প্রকাশ করা হলো:
উত্তরঃ
মামুন ও আবিরের টিকিটের ক্রয়মূল্যের পার্থক্য যোগের মাধ্যমে নির্ণয় :
যোগফলের নবম বিটে (1) অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে এসে পড়েছে। তাই এটি বিবেচনা করা হবে না।
সুতরাং মামুন ও আবিরের টিকিটের ক্রয়মূল্যের পার্থক্য যোগের মাধ্যমে নির্ণয় সম্ভব।
Question 4
BPL এ সাকিব ৮০ রান করল, মুশফিক ৯০ রান করল এবং তামিম ৯৫ রান করল ।
উত্তরঃ
প্রোগামের ভূল সংশেধন করাকে ডিবাগ বলা হয়।→#1
উত্তরঃ
মেশ টপোলজি নেটওয়ার্ক সর্বাধিক নির্ভরযোগ্য কারণ-
১. ডেটা ট্রান্সমিশন দ্রুতগতি সম্পন্ন।
২. একই নেটওয়ার্কভুক্ত যেকোন কম্পিউটার নষ্ট হলেও নেটওয়ার্ক সচল থাকে।
৩. কেন্দ্রীয় কোন ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না।
এখানে,
একটি পয়েন্ট লিখলে →#1
তিনটি পয়েন্ট লিখলে →#2
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ব্যাটসম্যানদের রানের গড় নির্ণয় করার অ্যালগরিদম নিম্নরূপ:
ধাপ-১ : শুরু করি।
ধাপ-২ : a=80, b=90, c=95 মান গ্রহণ করি।
ধাপ-৩ : s= a+b+c বের করি।
ধাপ-৪ : avg= s/3 বের করি।
ধাপ-৫ : Avg বের করি।
ধাপ-৬ : শেষ করি।
এখানে,
ধাপ-১ : শুরু করি,ধাপ-২ : মান গ্রহণ করি পর্যন্ত লিখলে →#1
ধাপ-৩ ,ধাপ-৪ Avg ফরমুলা পর্যন্ত লিখলে →#2
ধাপ-৫ : Avg বের করি,ধাপ-৬ : শেষ করি। পর্যন্ত লিখলে →#3
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ৩ জন ব্যাটসম্যানের মধ্যে কে বেশি রান করেছে তা নির্ণয়ের জন্য C ভাষায় প্রোগ্রাম নিচে দেওয়া হলো:
#include<stdio.h>
int main()
{
int a,b,c;
printf(“Enter the run of Shakib, Musfiq and Tamim:”);
scanf(“%d%d%d”,&a,&b,&c);
if((a>b)&&(a>c))
printf(“Shakib got heighest number of runs %d”,a);
else if((b>a)&&(b>c))
printf(“Musfiq got heighest number of runs %d”,b);
else
printf(“Tamim got heighest number of runs %d”,c);
return 0;
}
এখানে,
#include<stdio.h>
int main() কোড লিখলে →#1
{ int a,b,c;
printf(“Enter the run of Shakib, Musfiq and Tamim:”);
scanf(“%d%d%d”,&a,&b,&c);
variable decleare কোড লিখলে →#2
if((a>b)&&(a>c))
printf(“Shakib got heighest number of runs %d”,a);
else if((b>a)&&(b>c))
if else if কোড লিখলে →#3
else
printf(“Tamim got heighest number of runs %d”,c);
return 0; কোড লিখলে →#4
Question 5
নিচের চিত্র দুটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
উত্তরঃ
অ্যাডার হলো এমন একটি সমবায় বর্তনী যার সাহায্যে যোগের কাজ করা হয়। (#1)
উত্তরঃ
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে কোনো একটি সংখ্যার মান বের করতে তিনটি বিষয় জানা প্রয়োজন। তা হলো:
১. সংখ্যা পদ্ধতির বেজ বা ভিত্তি।
২. সংখ্যাটিতে ব্যবহৃত অঙ্কগলোর নিজস্ব মান।
৩. সংখ্যাটিতে ব্যবহৃত অঙ্কগুলোর অবস্থান বা স্থানীয় মান।(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্র-১ এর গেইটটি হলো XNOR গেইট। মৌলিক গেট দ্বারা এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
উত্তরঃ
N=3 হলে চিত্র-২ এর জন্য সত্যক সারণি এবং সার্কিট ডায়াগ্রাম তৈরি করে উদ্দীপকের চিত্র-২ বিশ্লেষণ করা হলো:
উদ্দীপকের চিত্র-২ হলো ডিকোডার। N=3 হলে আউটপুট হবে 23 = 8 । অর্থাৎ ডিকোডারের ৩টি ইনপুট থেকে ৮টি আউটপুট পাওয়া যাবে।
সত্যক সারণি থেকে SOP মেথডের সাহায্যে প্রত্যেকটি আউটপুটের জন্য নিমোক্ত বুলিয়ান ফাংশন লিখা যায়-
প্রতিটি আউটপুটে একটি করে মোট আঁটটি প্রোডাক্ট টার্ম আছে। অর্থাৎ আঁটটি AND গেইটের সাহায্যে আঁটটি প্রোডাক্ট টার্ম বাস্তবায়ন করা যাবে। নিচে 3 to 8 লাইন ডিকোডারের সার্কিট দেখানো হলো-
ডিকোডার হলো এমন এক ধরনের ধরনের সার্কিট যার ইনপুট হিসেবে কোন বাইনারি সংখ্যা দিলে আউটপুটে তার বিপরীতে সিগন্যাল প্রদান করে। কম্পিউটার আউটপুট ইউনিটে কোডিংকে সাধারণ মানুষের বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার জন্য ডিকোডারের প্রয়োজন হয়।
Question 6
আইসিটি শিক্ষক ক্লাসে বললেন ডেটা ট্রান্সমিশনের একটি পদ্ধতিতে ডেটা একটি তারের মধ্য দিয়ে স্টার্ট ও স্টপ বিটের সমন্বয়ে প্যাকেট আকারে ট্রান্সমিট হয় এবং অপর একটি পদ্ধতিতে ডেটা ফ্রেমের সাথে হেডার ও ট্রেইলার যুক্ত হয়ে ট্রান্সমিট হয়। এরপর শিক্ষক এমন একটি প্রযুক্তির কথা বললেন যার মাধ্যমে তারবিহীনভাবে বহুদূর পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা যায়।
উত্তরঃ
যে পদ্ধতিতে ডাটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে প্রেরক ও প্রাপক উভয় দিক থেকে একই সময়ে ডেটা প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায় তাকে ফুল ডুপ্লেক্স বলে।(#1)
উত্তরঃ
রিং টপোলজিতে সবগুলো কম্পিউটারের সাথে সবগুলো কম্পিউটার সংযুক্ত করলে মেশ টপোলজি গঠিত হয়। (#1)
যে টপোলজিতে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কভুক্ত অন্য প্রতিটি কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে, তাই মেশ টপোলজি। এ ধরনের সংগঠনে নেটওয়ার্কভূক্ত কম্পিউটারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংযোগকে পয়েন্ট- টু-পয়েন্ট লিংক বলা হয়।(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত তারবিহীন প্রযুক্তিটি হলো WiMax.(#1)
নিচে এ প্রযুক্তিটি বর্ণনা করা হলো-
WiMax হচ্ছে একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি, যা মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ ব্যবহার করে বিস্তৃত এলাকায় ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক সুবিধা দেয়। এটি সাধারণত 2 থেকে 66 GHz ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে এবং 80 Mbps থেকে 1 Gbps পর্যন্ত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার প্রদানে সক্ষম। প্রতিটি বেস স্টেশনের কভারেজ এলাকা 50 থেকে 80 কিলোমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই প্রযুক্তিতে একটি একক বেস স্টেশনের মাধ্যমে বিশাল ভৌগোলিক এলাকায় হাজার হাজার ব্যবহারকারীকে ওয়্যারলেস ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া যায়।(#2)
এর ডাউনলিংক গতি এবং আপলিংক গতি অপেক্ষাকৃত বেশি। এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা অপেক্ষাকৃত ভালো। এর সিগন্যাল নয়েজ সর্বোচ্চ 7 ডেসিবল। এটি অপেক্ষাকৃত অধিক মানসম্মত ও অধিক নিরাপত্তা সুবিধা সংবলিত ওয়্যারলেস প্রটোকল। এ প্রটোকলের ডেটা ট্রান্সমেশন রেট 30 থেকে 70 মেগাবিট/সেকেন্ড তবে স্থির ক্ষেত্রে 1 গিগাবিট/সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে।(#3)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত ডেটা ট্রান্সমিশনের পদ্ধতির প্রথম ডেটা ট্রাঙ্গমিশনের পদ্ধতিটি হলো আ্যাসিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশন এবং দ্বিতীয় ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিটি হলো সিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশন।(#1)
ডেটা কমিউনিকেশনে ডেটা ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হওয়াকে বলা হয় আ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন মেথড । আর ডেটা ব্লক আকারে ট্রান্সমিট হলে তাকে বলা হয় সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন মেথড। আ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে একটি ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হবার পর আরেকটি ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হওয়ার মাঝে বিরতির সময় সমান নাও হতে পারে। (#2)
ফলে আ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমেশনের সময় তুলনামূলক বেশি লাগে। কিন্তু সিনক্রোনাস মেথডে প্রতি ব্লকে বিরতির সময় সমান থাকে। ফলে সিনক্রোনাস মেথডে সময় তলনামূলক কম লাগে। আ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে গতি কম ও দক্ষতা কম। (#3)
কিন্তু সিনক্রোনাস পদ্ধতিতে ডেটা চলাচলের গত বেশি ও দক্ষতা বেশি। তাই সিনক্রোনাস পদ্ধতি তুলনামূলক বোশ ব্যায়বহুল । তবে আ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের তুলনায় সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের ব্যান্ডউইথ বেশি বলে দূরবর্তী স্থানে পাঠানোর জন্য এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।(#4)
Question 7
ডা. ইফাদ অত্যধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগের মাধ্যমে চিকিৎসা করেন । তার চেম্বারের প্রবেশ পথে প্রথম দরজায় আঙ্গুল এবং দ্বিতীয় দরজায় সম্পূর্ণ হাত একটি মেশিনের উপর রাখতে হয় ।
উত্তরঃ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে 1 থেকে 100 ন্যানোমিটার আকৃতির কোনো কিছু তৈরি করা এবং ব্যবহার করার প্রযুক্তিকে ন্যানোটেকনোলজি বলে।#1
উত্তরঃ
বর্তমানে অনেক ঝুকিপূর্ণ কাজ রয়েছে যা কি না মানুষের দ্বারা সম্ভব হয়ে উঠে না। যেমন- যুদ্ধক্ষেত্রে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ, ভূমি মাইন শনাক্তকরণ, নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর ইত্যাদি। এসব কাজ মানুষের দ্বারা সম্ভব হয় না বলে উক্ত কাজ সমূহ যন্ত্র তথা রোবট করে থাকে। রোবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রোগ্রাম অনুসারে উক্ত কাজগুলো সম্পাদন করে থাকে। তাই বলা যায় ঝুকিপূর্ণ কাজে রোবট মানুষের বিকল্প হিসেবে কাজ করে।#2
উত্তরঃ
উদ্দীপকে ডা. ইফাদের চিকিৎসা প্রযুক্তি হলো ক্রায়োসার্জারি। ক্রায়োসার্জারি এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অত্যধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগের মাধ্যমে ত্বকের অস্বাভাবিক বা অপ্রত্যাশিত রোগাক্রান্ত টিস্যু কোষ ধ্বংস করার কাজে ব্যবহৃত হয়। #1
এ পদ্ধতির চিকিৎসায় প্রথমেই সিম্যুলেটেড সফটওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত কোষগুলোর (যেমন- ক্যান্সার ইত্যাদি) অবস্থান ও সীমানা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে রোগাক্রান্ত কোষটিতে আল্ট্রা থিন সুচযুক্ত ক্রায়োপ্রোব প্রবেশ করিয়ে নির্ধারিত ক্রায়োজেনিক গ্যাস প্রয়োগ করা হয়। তাপমাত্রা অত্যধিক হ্রাসের ফলে (-৪১ থেকে -১৯৬ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড) নির্বাচিত টিস্যুটিতে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ঐ নিম্নতম তাপমাত্রায় রক্ত ও অক্সিজেন সঞ্চালন সম্ভব না হওয়ার দরুণ রোগাক্রান্ত টিস্যুর ক্ষতিসাধন হয়। ক্রায়োসার্জারি চিকিৎসায় রোগাক্রান্ত টিস্যুর ধরন অনুযায়ী এবং নির্দিষ্ট শীতলতায় পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের গ্যাস যেমন- তরল নাইট্রোজেন, আর্গন, অক্সিজেন বা তরল কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির তুলনায় ক্যান্সার ও নিউরোসার্জারি চিকিৎসায় ক্রায়োসার্জারি অনেক সাশ্রয়ী এবং সময় কম লাগে। #2
এ পদ্ধতিতে ব্যথা, রক্তপাত অথবা অপারেশনজনিত কাটা-ছেঁড়ার জটিলতা নেই। রোগীকে কোনো পূর্ব প্রস্তুতি নিতে হয় না এবং অনেক ক্ষেত্রে হাসপাতাল পর্যন্তও রোগীকে নিতে হয় না।#3
উত্তরঃ
উদ্দীপকে ডা. সাহেবের চেম্বারের প্রবেশ পথে ব্যবহৃত প্রথম দরজার প্রযুক্তি হলো ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং দ্বিতীয় দরজার প্রযুক্তি হলো হ্যান্ড জিওমেট্রি । এ দুই প্রযুক্তির মধ্যে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি বেশি জনপ্রিয়।#1
ফিঙ্গারপ্রিন্ট হচ্ছে বহুল পরিচিত একটি বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস যার সাহায্যে মানুষের আঙ্গুলের ছাপকে ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে তা পূর্ব হতে সংরক্ষিত আঙ্গুলের ছাপের সাথে মিলিয়ে পরীক্ষা করা হয়। এই পদ্ধতি ব্যবহারে খরচ খুবই কম। শনাক্তকরণে খুব কম সময় লাগে এবং সফলতার হার প্রায় শতভাগ। এছাড়াও এ পদ্ধতি সহজেই অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধ, প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা প্রদান, প্রকৃত কর্মীদের শনাক্তকরণে সহজেই ব্যবহার করা যায়।#2
অন্যদিকে হ্যান্ড জিওমেট্রি পদ্ধতিতে মানুষের হাতের আকার ও গঠন বিশ্লেষণ করে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়। এ প্রযুক্তির সাহায্যেও ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করা যায়। তবে এটি ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রযুক্তির তুলনায় অত্যন্ত ব্যয়বহুল । কায়িক পরিশ্রম করা ব্যক্তিদের জন্য এ পদ্ধতি বেশি কার্যকর হয় না। হাতে কিছু লেগে থাকলেও এ প্রযুক্তির কার্যকারিতা পরিলক্ষিত হয় না। হ্যান্ড জিওমেট্রি পদ্ধতির এসব অসুবিধার কারণে এর ব্যবহার সীমিত পরিসরে লক্ষ করা যায়।#3
তাই বলা যায় ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রযুক্তি অনেক জনপ্রিয় হ্যান্ড জিওমেট্রি পদ্ধতি থেকে।#4
Question 8
X কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী আয়শা HTML ব্যবহার করে ডকুমেন্ট তৈরি করল এবং Google Chrome ব্যবহার করে নিম্নরূপ আউটপুট দেখতে পেল : 2H2 + O2 = 2H2O
উত্তরঃ
ব্রাউজার হলো WWW-ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব রিসোর্স থেকে তথ্য খুজে বের করা, উপস্থাপনার একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
উত্তরঃ
<br>হলো এইচটিএম এ ব্যবহৃত একটি এম্পটি ট্যাগ। যে ট্যাগ ডকুমেন্ট নির্দেশনায় শুধু একবার ব্যবহার করা হয় তাকে এম্পটি ট্যাগ বলে। এ ট্যাগের শেষ ট্যাগ নেই বলে একে এম্পটি ট্যাগ বলে। এই ট্যাগ HTML ডকুমেন্টে নতুন রাইন প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের 2H2+ O2 = 2H2O এর ফলাফল পেতে html code নিচে দেওয়া হলো:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<p>2H<sub>2</sub>+O<sub>2</sub>=2H<sub>2</sub>O</p>
</body>
</html>
উত্তরঃ
উক্ত ফলাফলটির পরিবর্তে (H+ O)2 = H2 + 2HO + O2 পেতে HTML এর Body অংশে পরিবর্তন করতে হবে। নিচে এর কোডিং দেওয়া হলো:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<p>(H + O)<sup>2</sup> =H<sup>2</sup>+2HO+O<sup>2</sup></p>
</body>
</html>