তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কুমিল্লা বোর্ড ২০১৯

সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

Question 1

 

উত্তরঃ

যে ডিজিটাল সার্কিটের মাধ্যমে বাইনারি সংখ্যা যোগ করা যায় তা হচ্ছে অ্যাডার। →#1

উত্তরঃ

M(M+N)

=MM+MN

=M+MN

=M(1+N)

=M+1

=M

উত্তরঃ

চিত্র-২ এর গেইটটি হচ্ছে NAND গেইট। NAND গেইট দিয়ে চিত্র-১ এর সমতুল্য সার্কিট বাস্তবায়ন সম্ভব। নিচে তা দেখানো হলো-

Question 2

একটি কলেজের কম্পিউটার ল্যাবের কম্পিউটারগুলো উপরের প্যাটার্নে সংযুক্ত রয়েছে।

উত্তরঃ

নিজস্ব ছোট কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে একটি বিশাল আকার কম্পিউটার ভাড়া করে যথেচ্ছা ব্যবহার এবং যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সেই কম্পিউটারে সংরক্ষণের ধারণাটি হল ক্লাউড কম্পিউটিং।

উত্তরঃ

হাবের চেয়ে সুইচ উত্তম। হাব ও সুইচের মূল পার্থক্য বুদ্ধিমত্তায়। হাবের ভেতর বুদ্ধিমতা নেই, এটি বিভিন্ন ডিভাইসের নেটওয়ার্কিং পোর্ট গুলোর ভেতর এক ধরনের পরিবাহিক যোগাযোগ ছাড়া আর কিছুই নয়। #1হাবে ডেটা সংঘর্ষের আশঙ্কা থাকে এবং নেটওয়ার্কের সিগন্যাল জ্যাম বেড়ে যায়। অন্যদিকে সুইট সংঘর্ষ এড়ানোর জন্য প্রতিদিন কম্পিউটারে MAC এড্রেস ব্যবহার করে সুনির্দিষ্ট পোর্টের সিগনালটি পাঠায়। এছাড়া দুর্বল হয়ে পড়া সংকেতকে এ্যমপিফ্লাই করে গন্তব্যে প্রেরণ করে।

উত্তরঃ

আকার, দ্রুত ও ভৌগোলিক বিস্তৃতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। উদ্দীপকে ব্যবহৃত চিত্রের নেটওয়ার্কের দূরত্বের বিচারে ল্যান নেটওয়ার্ক।#1

LAN শব্দের পূর্ণ নাম Local area network. একই ভবনে একই তলায় বা বিভিন্ন তলায়, পাশাপাশি ভবন বা নির্দিষ্ট একটি ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কম্পিউটার গুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন করে LAN করা হয়।#2

১. সাধারণত ১০০ মিটার বাস সীমিত দূরত্বের মধ্যে এ ব্যবস্থা করে ওঠে।

২. ছোট অফিস আদালত, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে কিংবা একটি ভবন বা স্বল্প দূরত্বে অবস্থিত কয়েকটি ভবনের স্থাপিত অসংখ্য কম্পিউটার মধ্যে এই নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা যায়।

৩. এ তো অনেক ডিভাইস এক্সেস পাওয়া যায় এবং রিপিটার ব্যবহার করে এর সর্বোচ্চ 1 কিলোমিটার করা যায়।

৪. LAN টপোলজি সাধারণত বাস,স্টার,ট্রি ও রিং হয়ে থাকে।

উত্তরঃ

যেহেতু কলেজে কম্পিউটার ল্যাবের বিস্তৃতি 50 থেকে 100 মিটার এর মধ্যে বিদ্যমান থাকে। তাই বলা যায়, নেটওয়ার্কের ল্যান।#1

উদ্দীপকে ১, ২ ও ৩নং কম্পিউটারে রিং টপোলজি #2

এবং ২, ৩, ৪, ৫নং কম্পিউটারের মেশটপোলজি গঠিত। এদের মধ্যে মেশ টপোলজি উত্তম।#3

১. মেশ টপোলজিতে যেকোনো দুটি কম্পিউটারের মধ্যে দ্রুত ডাটা আদান প্রদান করা যায়। কিন্তু রিং টপোলজিতে ডাটা চলাচলের গতি কম ও খরচ বেশি।

২. মেশ টপোলজিতে কোন কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে অন্য কম্পিউটারে যেটা আদান-প্রদান কোন সমস্যা হয় না। কিন্তু রিং টপলজিতে কোন কম্পিউটার (১,২,৩ এরমধ্যে) যেকোনো একটি নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে।

৩. মেশ টপোলজিতে নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়। কিন্তু রিং টপোলজিতে যে কোন সমস্যা নিরূপণ করা কঠিন।

৪. মেশ টোপোলজিতে এক নোড থেকে অন্য নোডে যেটা সরাসরি স্থানান্তর করা যায়।

উপরে বর্ণিত আলোচনার প্রেক্ষিতে এটি স্পষ্ট যে, রিং টপোলজির চেয়ে মেশ টপোলজি উত্তম।

Question 3

উত্তরঃ

DBMS বা ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হচ্ছে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত তথ্য একসেস, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামের সমষ্টি।

উত্তরঃ

ডেটাবেজ রিলেশন তৈরির পর প্রাইমারি কী পরিবর্তন করা যায় না। কারণ একটি টেবিল একটির বেশি প্রাইমারি কি থাকতে পারে না এবং কোন Duplicate value বা Null value থাকতে পারে না।

উত্তরঃ

মামুন ও আবির মোট কত টাকার টিকিট ক্রয় করল তা নিচে বাইনারিতে প্রকাশ করা হলো:

উত্তরঃ

মামুন ও আবিরের টিকিটের ক্রয়মূল্যের পার্থক্য যোগের মাধ্যমে নির্ণয় :

যোগফলের নবম বিটে (1) অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে এসে পড়েছে। তাই এটি বিবেচনা করা হবে না।

 

সুতরাং মামুন ও আবিরের টিকিটের ক্রয়মূল্যের পার্থক্য যোগের মাধ্যমে নির্ণয় সম্ভব।

Question 4

‘ক’ কলেজের আইসিটি শিক্ষক বোর্ডে (63)10 , (63)8 এবং (63.8)16 সংখ্যাগুলো লিখলেন এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় সংখ্যা দুটি যোগ করে দেখালেন। অতঃপর বললেন,“কম্পিউটারের অভ্যন্তরে গাণিতিক কাজ হয় একটি মাত্র অপারেশনের মাধ্যমে”।

উত্তরঃ

ইউনিকোড হচ্ছে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার লেখালেখিকে একটি পদ্ধতিতে সমন্বিত করার কোড। (#১)

উত্তরঃ

9+7= 10 এটি একটি হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির যোগ। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে 9+7=16 হয়।(#1)

কিন্তু হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির যোগ করলে 10 হয়। হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে 15 এর পরবর্তী সংখ্যা 10 যা দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির সমতুল্য মান 16।

(#২)

উত্তরঃ

দ্বিতীয় সংখ্যাটি হচ্ছে (63)8

তৃতীয় সংখ্যাটি হচ্ছে (63.8)16

(63)8 = (?)2

সংখ্যা দুটির যোগফল বাইনারিতে হলো-

(1100011.1)+(110011.0)=10010110.1

 

দ্বিতীয় ও তৃতীয় সংখ্যা দুটির যোগফল বাইনারিতে

(10010110.1)2

 

 

উত্তরঃ

প্রদত্ত প্রথম সংখ্যাটি হচ্ছে (63)10 এবং দ্বিতীয় সংখ্যাটি হচ্ছে (63)8। 2 এর পরিপূরকের মাধ্যমে কম্পিউটারের অভ্যন্তরে সমস্ত গাণিতিক কাজ হয়। নিচে প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যার পার্থক্য 2 এর পরিপূরকের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে দেখানো হলো-

(63)10 =(?)2

যোগফলের নবম বিটে (1) অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে চলে এসেছে। তাই সেটি বিবেচনা করা হয় না। অর্থাৎ প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যার পার্থক্য 2′ এর পরিপূরকের মাধ্যমে নির্ণয় করা সম্ভব।

Question 5

চিপস্ সবার খুবই প্রিয়। চিপস প্যাকেটজাতকরণের সময় একটি বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চিপস্ কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য প্রবেশের পথে আঙুলের ছাপ দেয়ার জন্য একটি ডিভাইস স্থাপন করা হয়েছে।

উত্তরঃ

বিজ্ঞান, ইন্জ্ঞিনিয়ারিং এবং প্রযুক্তির সম্বনয়ে গঠিত যে বিষয়টি রোবটের ধারণা, নকশা, উৎপাদন, কার্যক্রম কিংবা ব্যবহার বাস্তবায়ন করতে পারে তাই হলো রোবটিক্স।(#১)

উত্তরঃ

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরের মধ্যেই মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে কম্পিউটার সিমুলেশন এর মাধ্যমে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ এর জন্য চালককে একটি নির্দিষ্ট আসনে বসতে হয়।(#১)

‌‌ চালকের মাথায় পরিহিত হেড মান্টেড ডিসপ্লের সাহায্যে কম্পিউটার দ্বারা সৃষ্ট যানবাহনের অভ্যন্তরীণ অংশ এবং আশেপাশের রাস্তার পরিবেশের একটি মডেল দেখানো হয়। অর্থাৎ এর মাধ্যমে সহজে মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ সম্ভব হচ্ছে।(#২)

উত্তরঃ

উদ্দীপকে কারখানায় ব্যবহৃত ডিভাইসটি হচ্ছে বায়োমেট্রিক্স ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতি। প্রবেশের প্রযুক্তি হলো বায়োমেট্রিক্স এর ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি।(#১)

 বর্তমানে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা একটি জনপ্রিয় বায়োমেট্রিক্স সিস্টেম। এ পদ্ধতিতে প্রথমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট অপটিক্যাল স্ক্যানারের মাধ্যমে আঙ্গুলের ছাপের ইমেজ নেওয়া হয়। ইমেজের অর্থাৎ আঙ্গুলের ছাপের বিশেষ কিছু একক বৈশিষ্ট্য কি ফিল্টার করা হয় এবং এনক্রিপ্টেড বায়োমেট্রিক কি হিসেবে সংরক্ষণ করা হয়। ফিঙ্গারপ্রিন্টের ইমেজকে সংরক্ষণ না করে শংকর সিরিজ (বাইনারি কোড) কে ভেরিফিকেশন এর জন্য সংরক্ষণ করা হয়। (#২) ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিস্টেমের অ্যালগরিদম এই বাইনারি কোড কে ইমেজ এ পুনঃ রূপান্তর করতে পারেনা। তাই কেউ ফিঙ্গারপ্রিন্ট কে নকল করতে পারেনা। বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস যেমন, ফিঙ্গার স্ক্যানার থেকে একটা রিডার অথবা স্ক্যানিং ডিভাইস এবং সফটওয়্যার যা স্ক্যান করা তথ্যকে ডিজিটাল ফার্মে রূপান্তর করে এবং ম্যাচিং পয়েন্ট গুলো তুলনা করে। বায়োমেট্রিক্স ডিভাইস গুলোর মধ্যে বিশ্বজুড়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট লিডার এর জনপ্রিয়তা সর্বাধিক। তুলনামূলকভাবে কম দামি, নিরাপত্তা ব্যবস্থা সৃষ্টি এবং প্রচুর যেটা রাখতে পারে বলে আজকাল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মী ও অন্যদের প্রবেশ ও বের হবার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট ভিডিও গুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।(#৩)

উত্তরঃ

উদ্দীপকে চিপসের প্যাকেটজাতকরণের সময় ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো ন্যানোটেকনোলজি।(#১)

নিচে ন্যানো টেকনোলজির সুবিধা ও অসুবিধা উল্লেখ করা হলো-

সুবিধা: ন্যানো টেকনোলজির সুবিধা অনেক, যেমন-

১. বৃহৎ স্কেলে পণ্য উৎপাদন সম্ভব হয়।

২. উৎপাদিত পণ্য আকারে সূক্ষ্ম ও ছোট করা সম্ভব হয়।

৩. উত্তায়িত পণ্য অত্যন্ত মজবুত, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী,টেকসই ও হালকা হয়।(#২)

৪. ক্যান্সার সহ বিভিন্ন দূরারোগ্য ব্যাধি হতে মুক্তি লাভ করা সম্ভব।

৫. বিশ্বব্যাপী বৃহৎ কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

৬. কার্যকরী ও সস্তার শক্তি উৎপাদন সহ পানি ও বায়ু দূষণ কমানোর সম্ভব ঘটবে।

 অসুবিধা: টেকনোলজি সুবিধার পাশাপাশি অনেক অসুবিধা রয়েছে, যেমন –

১. এ প্রযুক্তিতে উচ্চারিত ন্যানো ফাইবার বা সূক্ষ্ম তন্তু ফুসফুসে পৌঁছালে ভয়ানক স্বাস্থ্য ঝুঁকিসৃষ্টি হতে পারে, এ ঝুঁকি বিষাক্ত ক্ষণিক এসবেস্টস এর চেয়ে বেশি।(#৩)

২. প্রযুক্তি ব্যবহার করে মারাত্মক প্রাণঘাতী অস্ত্র তৈরি করা সম্ভব বিধান যুদ্ধক্ষেত্রে ভয়াবহতার আশঙ্কা রয়েছে।

৩. ধ্বনি ও নির্ধনের পার্থক্য চরম বৃদ্ধি পাবে।

৪. মানব শরীরে গঠন শৈলী পরিবর্তন সহ কোষ মেরে ফেলতে পারে

৫. এ প্রযুক্তি ব্যবহার ফলে অদক্ষর আক্রমশ কর্মহীন হয়ে যাবে।

ন্যানা প্রযুক্তির অসুবিধা গুলো সতর্কতার সাথে এড়িয়ে চলে এর সুবিধাগুলো গ্রহণ করতে পারলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে।

(#৪)

Question 6

আইসিটি শিক্ষক ক্লাসে html পড়াচ্ছিলেন। তিনি ছাত্রদের টেবিলটির ফাঁকা ঘরে Logo.jpg চিত্রটি প্রদর্শনসহ সম্পূর্ণ টেবিলটি তৈরির html code লিখে দেখালেন ।

তারপর ছাত্রদের নিচের অনুচ্ছেদটির মতো আউটপুট পাওয়ার জন্য html code লিখতে বললেন:

                                                            Quick brown fox

                                                        Jumps over the lazydog

                                                              andthenit fall

                                                             prey to a lion.

 

                                                                    চিত্র-২

উত্তরঃ

সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এমন এক ধরনের টুল যার সাহায্যে ইন্টারনেটের অজস্র ওয়েব সার্ভার থেকে সহজে যেকোনো তথ্য খুঁজে বের করা যায়। (#১)

উত্তরঃ

IP address এর চেয়ে ডোমেইন নেম ব্যবহার করার সুবিধা জনক। কারণ IP address এর জন্য সংখ্যা মনে রাখা কষ্টকর।(#1) তাই IP address কে সহজে ব্যবহারযোগ্য করার জন্য ইংরেজি অক্ষরের কোন নাম ব্যবহার করা হয়।

ক্যারেক্টার ফরমেট দেয়া কম্পিউটারের এরূপ নামকে ডোমেইন নেম বলা হয়। যেমন আইপি এড্রেস 173.248.140.183 এর পরিবর্তে www.facebook.com ডোমের নাম ব্যবহার করা হয়। (#২)

 

উত্তরঃ

ছাত্রদের
HTML কোড কেমন হবে তা নিচে দেখানো হলোঃ

উত্তরঃ

উদ্দীপকের ফাঁকা ঘরের ছবিটির সংযোজন এর ক্ষেত্রে যে সকল সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে তা হল-

১. ছবির ফলের নাম সঠিকভাবে দিতে হবে।

২. ছবির এক্সটেনশন ঠিক ভাবে দিতে হবে।

৩. source ঠিকভাবে দিতে হবে।

৪. ছবি রেজুলেশন যাতে ব্রাউজারে সাপোর্ট করে সেভাবে রেজুলেশন ঠিক করে নিতে হবে।

৫. ব্রাউজারে ছবি ওপেন আছে কিনা সেটা দেখে নিতে হবে। ব্রাউজার ছবি বন্ধ থাকলে তা আপন করে নিতে হবে।(#1)

নিচে উদ্দীপকের টেবিল তৈরির HTML কোডটি  নিচে দেওয়া হল: 

 

<!DOCTYPE html>

           <html>

           <body>

                       <table border=”1″>

                                   <tr align=”center”>

                                   <td>A</td>

                                   <td colspan=”2″>B</td>

                                   </tr>

                                   <tr align=”center”>

                                   <td>C</td>

                                   <td>D</td>

                                   <td rowspan=”2″><img src=”Logo.jpg”></td>

                                   </tr>

                                   <tr>

                                   <tr align=”center”>

                                   <td>E</td>

                                   <td>F</td>  

                                   </tr>

                       </table>

           </body>

           </html>

 

Question 7

মি.X পহেলা ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে চাকুরিতে যোগদান করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানে এমন একটি কমিউনিকেশন মাধ্যম তৈরি করা হয়, যা আলোর গতিতে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে। মি. X এর চাকুরিটি চুক্তিভিত্তিক হওয়ায় প্রতি 4 (চার) দিন পর পর অফিসে যেতে হয়।

উত্তরঃ

ডেটা কমিউনিকেশন বলতে দুই বা ততোধিক কম্পিউটার পয়েন্টের মধ্যে ডিজিটাল ইনফরমেশন স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে বোঝায়।

উত্তরঃ

ab-c চলকটি শুদ্ধ নয় কারণ চলকে underscore (-) এবং dollar sign ($) ছাড়া অন্য কোনো বিশেষ অক্ষর যেমন- @, #, – ইত্যাদি ব্যবহার করা যায় না। main একটি ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন এবং int একটি ক-ওয়ার্ড তাই এগুলো শুদ্ধ চলক নয়। চলক লিখতে যে কোনো charater বা অক্ষর ব্যবহার করা যায়। তবে, প্রথম অক্ষর অবশ্যই character হতে হবে, সংখ্যা হতে পারবে না, তাই 2abc শুদ্ধ চলক নয়।

উত্তরঃ

উদ্দীপকে কমিউনিকেশন মাধ্যমটি আলোর গতিতে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে অর্থাৎ কমিউনিকেশন মাধ্যমটি হচ্ছে অপটিক্যাল ফাইবার। নিচে অপটিক্যাল ফাইবারের গঠন বর্ণনা করা হলো-

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল তিনটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত। অংশ তিনটি হলো- ক. কোর, খ. ক্লাডিং এবং গ. জ্যাকেট।

কোর: সবচেয়ে ভিতরের অংশটি হচ্ছে কোর যা কাচ বা প্লাস্টিকের তৈরি এক বা একাধিক আঁশের সমন্বয়ে গঠিত। কোরের প্রতিসরাংক ক্লাডিং এর প্রতিসরাংকের তুলনায় বেশি হয় ফলে কোরের মধ্য দিয়ে পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের মাধ্যমে আলোর গতিতে ডেটা ট্রান্সফার হয়। আলোক সিগন্যাল সঞ্চালনের প্রধান কাজটি কোর করে থাকে। কোরের ব্যাস ৪ থেকে 100 মাইক্রোমিটার (µm) পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ক্লাডিং: কোরের ঠিক বাইরের স্তরটি হচ্ছে ক্লাডিং (Cladding)। ক্লাডিং এর ব্যাস 125 মাইক্রোমিটার। ক্লাডিং কাচ বা প্লাস্টিকের তৈরি যা কোর থেকে নির্গত আলোক রশ্মি প্রতিফলিত হয়ে পুনরায় কোরে ফেরত পাঠায়।

জ্যাকেট: বাইরের অংশটি হলো জ্যাকেট। যা ক্লাডিং ও কোরকে আবৃত করে রাখে। জ্যাকেট এর ব্যাস 400 মাইক্রোমিটার। (উল্লেখ্য 1 মাইক্রোমিটার = 10−6−6 মিটার)।

উত্তরঃ

মি. x পহেলা ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে চাকুরিতে যোগদান করেন। চাকুরিটি চুক্তিভিত্তিক হওয়ায় প্রতি 4 দিন পর পর অফিস যেতে হয় । অর্থাৎ প্রথম মাসে মি. x যে তারিখগুলোতে অফিস করবে সে তারিখগুলো হলো-

1 5 9 13 17 21 25 29

নিচে এ তারিখগুলো প্রদর্শনের জন্য C ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হলো-

Question 8

দুটি সংখ্যার যোগফল নির্ণয়ের প্রোগ্রাম লক্ষ কর :

#include<stdio.h>                                               #include<stdio.h>

main()                                                                    main()

{                                                                             {

int a=10, b=15;                                                      int a, b, c;

int c=a+b;                                                              scanf(“%d%d”, &a, &b);

printf(“%d”,c);                                                         c = a + b;

}                                                                              printf(“%d”, c);

                                                                               }

 

প্রোগ্রাম-১                                                                প্রোগ্রাম-২

উত্তরঃ

c প্রোগ্রামে এমন কিছু মান আছে যেগুলো কোন সময় পরিবর্তিত হয় না। প্রোগ্রামে উল্লেখ করে দিলে সেই মন একই থাকে এবং কোনরূপ পরিবর্তন হয় না। এ সমস্ত মানকে c ভাষায় ধ্রুবক বলে। →#1

উত্তরঃ

scanf(“%”f” &a); স্টেটমেন্টে ইনপুট এর মান গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রোগ্রামটির রান করলে Key board থেকে ইনপুট এর মান গ্রহণ করে। #1

এখানে, “%f” হল float ডেটা টাইপের format specification, &a হল address of a যা float টাইপের a ভেরিয়েবলের মেমোরি লোকেশন।

যেখান ডেটা সংরক্ষিত হবে।#2

উত্তরঃ

প্রোগ্রাম -১ এর প্রবাহ চিত্র নিচে অংকন করে দেখানো হলো:

এখানে,

1.শুরু input a,b পর্যন্ত flowchart লিখলে #1

2.function কি তা পর্যন্ত flowchart লিখলে #2

 

3.function শেষ করে শেষ পর্যন্ত flowchart লিখলে #3

উত্তরঃ

উদ্দীপকে প্রোগ্রামে -১ এ a ও h এর মান নির্দিষ্ট করে দাওয়াতে শুধুমাত্র 10 ও 15 এর যোগফল নির্ণয় করা যাচ্ছে। মান নির্দিষ্ট করার ফলে অন্য কোন মান নেওয়া যাবে না। →#1

অপরদিকে প্রোগ্রাম -২ এ a ও b এর মান কিবোর্ড থেকে দেয়ার ব্যবস্থা আছে।

ফলে প্রোগ্রাম -২ এ একাধিকবার ইচ্ছামত ইনপুট দিয়ে যে ফুল নির্ণয় করা যাবে। →#2

অতএব প্রথম প্রোগ্রামটি স্ট্যাটিক ও দ্বিতীয় প্রোগ্রামটি ডায়নামিক। →#3

তাই প্রোগ্রাম -১ এর থেকে প্রোগ্রাম -২ উত্তম বলে আমি মনে করি।→#4