তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সমন্বিত বোর্ড (রাজশাহী,কুমিল্লা,চট্টগ্রাম,বরিশাল) ২০২৩

সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট

Question 1

চিত্র-১:

NAME

ROLL

DOB

TUTION
FEE

R

1011

05/01/2002

3500/-

S

1012

07/02/2001

4200/-

P

1013

09/05/2003

3700/-

J

1014

10/12/2003

4000/-

চিত্র-২:

ROLL

SUBJECT

NUMBER

GPA

1011

ICT

70

A

1012

ICT

85

A+

1013

ICT

90

A+

1014

ICT

75

A

উত্তরঃ

যে ল্যাঙ্গুয়েজের সাহায্যে ডেটাবেজ থেকে শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট ডেটাকে খুঁজে বের করে Insert, Delete, Modify ইত্যাদি করা যায় সে ল্যাঙ্গুয়েজকে কুয়েরি ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়।

উত্তরঃ

ডেটা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেই ক্ষেত্রে অনধিকারী ব্যক্তি কর্তৃক গোপনীয় ডেটার ব্যবহার অনুমোদিত হওয়া উচিত নয়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে গোপনীয় বার্তা অথবা লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য পাঠানোর সময় অনধিকার প্রবেশকারী এসব বার্তা বা তথ্য পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা সংযোজনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। এসব সমস্যা প্রতিরোধের জন্য গোপনীয়তা ডেটা নিরাপত্তার প্রধান হাতিয়ার।

উত্তরঃ

উদ্দীপকে ব্যবহৃত চিত্র-১ টেবিলে Roll এবং DOB ফিল্ডের মাঝে Address ফিল্ড সংযোজন প্রক্রিয়া নিচে বর্ণনা করা হলো-

১. View মেনুর অধীনে Design View সিলেক্ট করলে Design View উইন্ডো আসবে। এ উইন্ডোতে বর্তমান ফিল্ডগুলোর নাম দেখা যাবে।

২. Roll ফিল্ডের নিচের ফিল্ডে ক্লিক করে ইনসার্শন পয়েন্টার বসাতে হবে।

৩. রিবনে Insert Row আইকনে ক্লিক করলে ইনসার্শন পয়েন্টার বিশিষ্ট ফিল্ডের উপর একটি শূন্য ফিল্ড যুক্ত হবে।

৪. ফিল্ডের নাম Address টাইপ করতে হবে। ডেটাশিট উইন্ডোতে ফিরে আসলে দেখা যাবে Roll ফিল্ডের পরে Address এবং পরে DOB ফিল্ড রয়েছে এবং সর্বোপরি ফিল্ডটি পূরণ করতে হবে।

সুতরাং পরিশেষে বলা যায় যে, উপরোক্তভাবে Roll ও DOB ফিল্ডের মাঝে Address হিসেবে নতুন ফিল্ড সংযোজন করা যায়।

উত্তরঃ

উদ্দীপকে টেবিলছয়ের মধ্যে One to One Relation সম্ভব। কারণ টেবিলের ফাইল দুটির মধ্যে একটি রেকর্ডের সম্পর্ক রয়েছে। যদি কোনো ডেটাবেজের কোনো একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অপর এক এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সাথে সম্পর্কিত থাকে তবে তাকে One to One Relationship বলা হয়। এখানে Roll কে প্রাইমারি ধরে দুটি টেবিলের মধ্যে One to One Relation দেখানো হলো-

Question 2

উত্তরঃ

HTTP এর পূর্ণনাম Hyper Text Transfer Protocol । ইন্টারনেট TCP/IP প্রটোকলের মাধ্যমে যে প্রটোকল ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব ক্লায়েন্টের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান করে তাই HTTP।

উত্তরঃ

ওয়েব পেইজ হলো এক ধরনের ওয়েব ডকুমেন্ট যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ও ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্টরনেটে ওয়েব পেইজ প্রদর্শনের কাজ করে। পথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা ওয়েব পেইজ ব্রাউজারের মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়। তাই ওয়েব পেইজ ও ব্রাউজার একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের চিত্র-১ এর ওয়েবসাইট কাঠামোটি হচ্ছে ওয়েব লিংক

উদ্দীপকের চিত্র-১ এর ওয়েবসাইট কাঠামোটি হচ্ছে ওয়েব লিংক বা নেটওয়ার্ক কাঠামো। নেটওয়ার্ক কাঠামোতে সবগুলো পেইজের একে অপরের সাথে লিংক থাকে অর্থাৎ একটি মেইন পেইজের সাথে অন্যান্য পেইজের যেমন লিংক থাকে ঠিক তেমনি অন্যান্য পেইজের সাথেও মেইন পেইজের লিংক থাকে। ফ্রেম ব্যবহার করে তৈরি করা ওয়েব পেজগুলোকে এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লিংক করা হয়ে থাকে যাতে ফ্রেমের মধ্যে অন্যান্যা পেইজের লিংক গুলি মেনু আকারে রাখা হয়। এই ফ্রেমটি সাধারণত স্থির থাকে এবং কোন একটি লিংক নির্বাচন করলে ঐ পেইজটি অপেক্ষাকৃত বড় ফ্রেমের মধ্যে দেখায়।

উত্তরঃ

উদ্দীপকে চিত্র-২ কে ওয়েব পেইজে প্রদর্শনের HTML কোড নিম্নরূপ

<!DOCTYPE html>

<html>

<body>

<h4><u>Subject list</u></h4>

<ol>

<li>Bangla</li>

<li>English</li>

<li>ICT</li>

</ol>

</body>

</html>

Question 3

“S” সাহেব একজন বড় ব্যবসায়ী। তাঁর অফিসের কর্মচারীদেরকে একটি সুইচে হাতের ছাপ দিয়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হয় এবং কারখানায় প্রবেশ করার জন্য শ্রমিকরা মনিটরের দিকে তাকানোর পর দরজা খুলে যায়। “S” সাহেব এর কপালে টিউমার অপারেশন করতে গেলে ডা. সাহেব কোনো রক্তপাত ছাড়াই একটি বিশেষ পদ্ধতিতে অত্যন্ত নিম্ন তাপমাত্রায় টিউমার অপারেশন করে দেন ।

উত্তরঃ

রোবটিক্স হলো প্রযুক্তির এমন একটি শাখা যেখানে রোবটের নকশা বা ডিজাইন, গঠন, পরিচালন প্রক্রিয়া, কাজ ও প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

উত্তরঃ

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমানে কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা। বুদ্ধিমত্তা বা চিন্তা করার ক্ষমতা প্রাণীর আছে কিন্তু জড়বস্তুর নেই। তবে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন প্রচেষ্টায় যন্ত্রের মধ্যে চিন্তা করার ক্ষমতা প্রদান করতে সম্ভব হয়েছে। এটিই মূলত আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। অন্যভাবে বলা যায়, মানুষের চিন্তা-ভাবনাগুলো- কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটারের মধ্যে রূপ দেওয়াকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে। অর্থাৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দরুন কম্পিউটারের ভাবনা-চিন্তাগুলো মানুষের মতোই হয়। উদাহরণ হিসেবে রোবটের কথা বলা যায়, রোবটের বুদ্ধি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের আলোকে S সাহেবের টিউমার অপারেশনে ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হচ্ছে ক্রায়োসার্জারি।

ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে এক প্রকার চিকিৎসা পদ্ধতি যার মাধ্যমে অত্যধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগ করে ত্বকের অস্বাভাবিক ও রোগাক্রান্ত টিস্যু ধ্বংস করা হয়। মূলত বরফ শীতল তাপমাত্রায় কোষকলা ধ্বংস করার ক্ষমতাকে ক্রায়োসার্জারি পদ্ধতিতে কাজে লাগানো হয়। এক্ষেত্রে অত্যন্ত শীতল তাপমাত্রায় কোষকলার অভ্যন্তরে বলের আকৃতিবিশিষ্ট ছোট ছোট বরফের কৃষ্টাল তৈরি হয়ে আক্রান্ত কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। এ যন্ত্রে সাধারণত শীতলকারী হিসেবে তরল নাইট্রোজেন অথবা আর্গন গ্যাস ব্যবহার করা হয়। শরীরের বাইরের দিকে অবস্থিত অঙ্গের ক্ষেত্রে অত্যন্ত শীতল এ পদার্থ আক্রান্ত স্থানের কোষকলার ওপর তুলা জড়ানো শলাকা বা স্প্রে করার কোনো যন্ত্রের সাহায্যে সরাসরি প্রয়োগ করা হয়। এ ক্ষেত্রে কখনো কখনো একটি নলের মধ্যে কার্বন ডাইঅক্সাইডের অত্যন্ত ছোট ছোট বরফের টুকরো তৈরি করে অথবা এসিটোনের সঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় মণ্ডের মতো তৈরি করেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। প্রয়োগ পদ্ধতি এবং ঠাণ্ডার মাত্রা ক্ষতের আয়তন, কোষকলার ধরন, গভীরতা ও অবস্থানের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় যেমন- ত্বকের তিল, আঁচিল, মেছতা, বিভিন্ন ধরনের টিউমার ও ক্যান্সার চিকিৎসায় এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। উদ্দীপকে S সাহেবের কপালের টিউমার অপারেশনের জন্যও ডা. সাহেব আক্রান্ত স্থানের কোষসমূহকে হিমায়িত করে কোনো প্রকার রক্তপাত ছাড়াই ধ্বংস করেছিলেন।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের S সাহেবের অফিসের উপস্থিতি নিশ্চিতের প্রক্রিয়াটি হচ্ছে ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং কারখানায় প্রবেশের প্রক্রিয়াটি রেটিনা স্ক্যান। এ দুটি প্রযুক্তির মধ্যে ফিঙ্গার প্রিন্ট প্রক্রিয়াটি বহুল ব্যবহৃত। মানুষের ফিঙ্গার প্রিন্ট সম্পূর্ণ ইউনিক এবং সারাজীবন ধরে অপরিবর্তিত থাকে। প্রতিটি ব্যক্তির ফিঙ্গার প্রিন্ট এতোটাই স্বতন্ত্র যে দুটি যমজ শিশু একই ডিএনএ প্রোফাইল নিয়ে জন্মগ্রহণ করলেও ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে আলাদা করা যায়। ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহার করে অফিসে প্রবেশ নিশ্চিত করতে পূর্বেই ব্যবহারকারীর আঙুলের ছাপ ডেটাবেজে সংরক্ষণ করতে হয়। পরবর্তীতে ফিঙ্গার প্রিন্ট রিডার ঐ ব্যবহারকারীর আঙুলের নিচের অংশের ত্বককে রীড করে সংরক্ষিত ছাপের সাথে তুলনা করে এবং মিলে গেলে অ্যাকসেস প্রদান করে। এ পদ্ধতিতে সফলতার পরিমাণও বেশি। ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানারের দাম তুলনামূলকভাবে কম এবং সহজে সিস্টেম বুঝতে পারে। এ কারণে ফিঙ্গার প্রিন্ট বা হাতের স্পর্শ পদ্ধতিই বহুল ব্যবহৃত। অন্যদিকে চোখের রেটিনা পদ্ধতিতেও একইভাবে ব্যক্তি শনাক্ত করা গেলেও এর সফলতার হার তুলনামূলকভাবে কম। এক্ষেত্রে চোখের আইরিশ বা রেটিনা স্ক্যানার হিসেবে ডেটা ইনপুট করে অ্যাকসেস কন্ট্রোল কাজ করে। কিন্তু আইরিশ ও রেটিনা স্ক্যান অনেক সময় সিস্টেম সহজে বুঝতে পারে না। তাছাড়া ডিভাইসটির দামও বেশি; এ কারণে এর ব্যবহার কম।

সম্ভব।

Question 4

উত্তরঃ

ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে রূপান্তর করার পদ্ধতিই হলো মডুলেশন।

উত্তরঃ

ডেটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থায় উৎস থেকে গন্তব্যে ডেটা পাঠানো হয়। উৎস থেকে গন্তব্যে ডেটা ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে ডেটা প্রবাহের দিককে ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলা হয়। ডেটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- ১. সিমপ্লেক্স, ২. হাফ-ডুপ্লেক্স ও ৩. ফুল-ডুপ্লেক্স।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের চিত্র-১ এর টপোলজিটি হলো রিং টপোলজি। রিং টপোলজির প্রতিটি কম্পিউটার পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হলে মেশ টপোলজি তৈরি হবে। যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশনের সাথে আলাদা আলাদা লিংক থাকে এবং প্রতিটি ওয়ার্কস্টেশনের সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে তাকে মেশ টপোলজি বলে।

মেশ টপোলজিতে যেকোনো দুটি নোডের মধ্যে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সংকেত আদান-প্রদান করা যায়। কোনো কম্পিউটার বা সংযোগ লাইন নষ্ট হয়ে গেলে তেমন কোনো অসুবিধা হয় না। অর্থাৎ সহজে নেটওয়ার্কে খুব বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় না। বাকী কম্পিউটারগুলো দ্বারা কাজ চালানো যায়। এতে ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা থাকে

উত্তরঃ

উদ্দীপকের চিত্র-১নং রিং টপোলজি এবং চিত্র-৩নং স্টার টপোলজি। রিং টপোলজি থেকে স্টার টপোলজি অধিক সুবিধাজনক।

যে নেটওয়ার্কে সবগুলো কম্পিউটারকে ক্যাবলের মাধ্যমে এমনভাবে সংযুক্ত করা হয় যাতে একটি রিং বা লুপের সৃষ্টি হয় তাকে রিং টপোলজি বলে। এ টপোলজিতে কোনো শুরু বা শেষ প্রান্ত সীমা খুঁজে পাওয়া যায় না। অন্যদিকে, স্টার নেটওয়ার্কে একটি কম্পিউটার অপর একটি কম্পিউটারের সাথে এমনভাবে যুক্ত থাকে যা দেখতে অনেকটা আকাশের তারকার মতো। এ নেটওয়ার্কে হাব বা সুইচের মাধ্যমে বিভিন্ন কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে। এ হাবই ডেটা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে। এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের জন্য প্রথমে হাব ডেটা গ্রহণ করে এবং পরে হাব ডেটা গ্রহণকারী কম্পিউটারে ডেটা পাঠিয়ে দেয়। হাব এর ক্ষমতা যত বেশি হবে নেটওয়ার্কে তত বেশি সংযোগ দেওয়া যাবে। LAN সংযোগের ক্ষেত্রে এ ধরনের সংগঠন বেশি ব্যবহার করা হয়। এ টপোলজিতে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেমের উপর কোনো প্রভাব পড়ে না। কেন্দ্রীয়ভাবে এ টপোলজি নিয়ন্ত্রণ করা যায় বলে ত্রুটি নির্ণয় করা সহজ হয়।

Question 5

#include<stdio.h>

#include < conio.h>

int main ()

{

int i. Sum, n;

Clrser ( ) ;

Print f(“Enter the value of n = “);

Scanf(“%d”, & n);

Sum = 0;

for (i=1;i<=n;i++)

Sum = Sum + i;

Printf(“\n\sum of all numbers from 1 to %d is = %d”,n, Sum);

getch ( );

 

return 0 () ;

উত্তরঃ

মেমোরি অ্যাড্রেস সরাসরি ব্যবহার না করে একটি নাম দিয়ে ঐ নামের অধীনে ডেটা রাখা হয়। ঐ নামই চলক।

উত্তরঃ

ডকুমেন্টেশন হচ্ছে সমস্যার বিবরণ, অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, গ্রাফ, কোডিং, পরীক্ষার ফলাফল, ব্যবহারকারীর জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ ইত্যাদির লিখিত বিবরণ বা ডকুমেন্ট প্রস্তুত করা। ডকুমেন্টেশন প্রোগ্রামারকে প্রোগ্রাম তৈরির প্রতিটি ধাপেই সাহায্য করে এবং এর ফলে প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে রক্ষিত হয়। তাই প্রোগ্রাম রচনার সময় ডকুমেন্টেশন করতে হয়।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের প্রোগ্রামটির অ্যালগরিদম নিচে দেওয়া হলো-

ধাপ-১: শুরু কর।

ধাপ-২: n এর মান গ্রহণ কর।

ধাপ-৩ : ধরি, Sum = 0 এবং i = 1

ধাপ-৪: যদি i <= n হয় তাহলে ৫ নং ও ৬ নং ধাপে গমন কর; অন্যথায় ৭ নং ধাপে গমন কর।

ধাপ-৫: Sum = Sum + i

ধাপ-৬: i=i+1 (i এর মান বৃদ্ধি কর এবং পুনরায় ৪ নং ধাপে যাও।)

ধাপ-৭: যোগফল প্রিন্ট কর।

ধাপ-৮: শেষ কর।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের কোডে ব্যবহৃত লুপের পরিবর্তে do while লুপ ব্যবহার করে প্রোগ্রামটি নিচে দেখানো হলো-

Question 6

উত্তরঃ

বুলিয়ান অ্যালজেবরায় ব্যবহৃত কোন রাশির মান যদি শুধুমাত্র 0 বা 1 নির্দেশ করে তবে তাকে বুলিয়ান ধ্রুবক বলা হয়।

উত্তরঃ

ডিজিটাল সার্কিট দিয়ে তৈরি যন্ত্রপাতিকে ডিজিটাল ডিভাইস বলে। এনকোডার হচ্ছে এমন এক ধরনের লজিক সার্কিট, যা আমাদের ভাষাকে কম্পিউটারের বোধগম্য যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তর করে এনকোডারের সাহায্যে যে কোন আলফানিউমেরিক বর্ণকে বিসিডি কোড, অ্যাঙ্কি, ইউনিকোড ইত্যাদি কোডে পরিণত করা যায়। সেজন্য ইনপুট ব্যবস্থায় বর্ণের এনকোডিং করার জন্য কী-বোর্ড, মাউস, বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইসে এনকোডার ব্যবহৃত হয়। তাই এনকোডার ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

উত্তরঃ

শুধু মৌলিক গেইট ব্যবহার করে উদ্দীপকের সার্কিটটির সমতুল্য লজিক চিত্র নিচে বাস্তবায়ন করা হলো-

উত্তরঃ

উদ্দীপকে সার্কিটের Q এর সমীকরণের সরলীকরণ নিচে দেখানো হলো-

Question 7

“X”, “Y” ও “Z” তিন বন্ধু। বাজারে গিয়ে “X” (১১০১১০) টাকার, “Y” (৩৬)টাকার এবং “Z” (A9)16 টাকার বই কিনল।

উত্তরঃ

যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বা সংকেতের মাধ্যমে বর্ণ, অঙ্ক ও সংখ্যাগুলোকে বাইনারি সংখ্যায় প্রকাশ করার ব্যবস্থা করা হয় তাই কোড।

উত্তরঃ

২ এর পরিপূরক গঠনের গুরুত্ব নিচে আলোচনা করা হলো-

  1. ২ এর পরিপূরক গঠনের ফলে বিয়োগের কাজ যোগের মাধ্যমে করা যায়।
  2. ২ এর পরিপূরক গঠনে যোগ ও বিয়োগের জন্য একই বর্তনী ব্যবহার করা যায়।

iii. ২ এর পরিপূরক গঠন ব্যবহার করে সরল লজিক বর্তনী তৈরি করা যায়। যা দামে সস্তা ও দ্রুত গতিতে কাজ করে।

উত্তরঃ

Xএর মান (110 110)2 

(110110)2=(?)10

(110110)2=1×25+1×24+0×23+1×22+1×21+0×20=32+16+0+4+2+0=(54)10

Y এর মান (36)8
(36)8=(?)10
(36)8=3×81+6×80=24+6=(30)10
 Y এর মধ্যে X এর মান (54)10−(30)10=(24)10 বেশি 

উত্তরঃ

উদ্দীপকে তিন জনের বইয়ের মোট দাম নিচে অকটেলে প্রকাশ করা হলো-
X=(110110)2=(54)10 [গ থেকে] 
Y=(36)8=(30)10 [গ থেকে] 
Z=(A9)16=(?)10
( A9)16=A×161+9×160
            =10×16+9×1
            =160+9
            =(169)10
তিন জনের বইয়ের মোট দাম =(54)10+(30)10+(169)10=(253)10
অকটালে প্রকাশ :

অর্থাৎ তিন জনের বইয়ের মোট দাম অকটেলে হচ্ছে (375)8

Question 8

“X” কলেজে মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান বিভাগের ৩টি আলাদা ভবন আছে। প্রতিটি বিভাগে তাদের কম্পিউটারের মধ্যে নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা রয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ প্রতিটি বিভাগকে একই নেটওয়ার্কের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বিভাগগুলোর দূরত্ব বেশি হওয়ায় মাধ্যম হিসাবে ক্যাবল ব্যবহার সম্ভব হচ্ছে না

উত্তরঃ

এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে বা এক স্থান থেকে স্থানে ডাটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। এ ট্রান্সমিশন স্পীডকে অনেক সময় ব্যান্ড উইথ্ (Band Width) বলা হয়।

উত্তরঃ

স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট ও রক্ষণাবেক্ষণ করা যায় ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে। ক্লাউড কম্পিউটিং এমন একটি কম্পিউটিং প্রযুক্তি যা ইন্টারনেট এবং কেন্দ্রীয় রিমোট সার্ভার ব্যবহারের মাধ্যমে ডেটা এবং অ্যাপ্লিকেশনসমূহ নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে সক্ষম। ক্লাউডে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থা থাকে বিধায় সার্ভিস গ্রহণকারী গ্রাহকের এসব বিষয় নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হয় না।

উত্তরঃ

উদ্দীপকের প্রোগ্রামটির জন্য

উদ্দীপকের মানবিক বিভাগের নেটওয়ার্কটি হচ্ছে LAN (Local Area Network)। সাধারণত 1 km বা তার কম এরিয়ার মধ্যে বেশ কিছু কম্পিউটার টার্মিনাল বা অন্য কোনো পেরিফেরাল ডিভাইস সংযুক্ত করে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে LAN বলে।

একই ভবনের একই তলায় বা বিভিন্ন তলায়, পাশাপাশি ভবন বা নির্দিষ্ট একটি ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কম্পিউটারগুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন করে LAN করা হয়। সাধারণত 100 মিটার বা সীমিত দূরত্বের মধ্যে এ ব্যবস্থা গড়ে উঠে। এ ব্যবস্থায় ডেটা স্থানান্তরের হার সাধারণত 10 Mbps থেকে 1000 Mbps |

উত্তরঃ

যেহেতু বিভাগগুলোর দূরত্ব বেশি তাই উদ্দীপকের পরিস্থিতিতে মাধ্যম হিসেবে Wi-Max প্রযুক্তি নির্বাচন করা উচিত বলে আমি মনে করি।

WiMAX হচ্ছে একটি ওয়ারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি, যা মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ ব্যবহার করে ব্যাপক এলাকায় (WMAN-Wireless Metropolitan Area Network) ইন্টারনেট ও নেটওয়ার্ক সুবিধা দেয়। এর সর্বোচ্চ কভারেজ এলাকা সাধারণত ৪৮-৫০ কিলোমিটার তবে বর্তমানে কভারেজ এলাকা ১০ কিমি হতে শুরু করে ৬০ কিমি পর্যন্ত হতে পারে। এতে একটি স্টেশন থেকে হাজার হাজার ব্যবহারকারীর ডাটা আদান-প্রদান করা যায়। এর ডাউনলিংক গতি এবং আপলিংক গতি অপেক্ষাকৃত বেশি। এটি কোয়ালিটি অব সার্ভিসের নিশ্চয়তা দেয়। এর’ নিরাপত্তা ব্যবস্থা অপেক্ষাকৃত ভালো। ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ডের জন্য সাধারণত কোনো লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। এর সিগন্যাল নয়েজ সর্বোচ্চ ৭ ডেসিবল। এটি অপেক্ষাকৃত অধিক মানসম্মত ও অধিক নিরাপত্তা সুবিধা সংবলিত ওয়‍্যারলেস প্রটোকল। এ প্রটোকলের ডেটা ট্রান্সমিশন রেট ৩০ থেকে ৭০ মেগাবিট/ সেকেন্ড তবে স্থির ক্ষেত্রে ১ গিগাবিট/সে. পর্যন্ত হতে পারে।

উপরোক্ত সুবিধাগুলোর আলোকে বলা যায়, উদ্দীপকের পরিস্থিতিতে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি খুবই কার্যকর হবে।