তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি চট্টগ্রাম বোর্ড ২০২৩
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
হাবিব একটি ওয়েবসাইট তৈরি করল যার হোমপেজের সাথে ৩টি মূল ওয়েবপেজ সংযুক্ত। আবার প্রতিটি মূল পেজের সাথে ২টি করে ওয়েবপেজ সংযুক্ত। ওয়েবসাইটটির হোমপেজে কলেজের নাম ও ছবি সংযুক্ত।
উত্তরঃ
সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এমন এক ধরনের টুল যার সাহায্যে ইন্টারনেটের অজস্র ওয়েভ সার্ভার থেকে সহজেই যেকোনো তথ্য খুঁজে বের করা যায় ৷ #1
উত্তরঃ
ওয়েব পেইজ হলো এক ধরনের ওয়েভ ডকুমেন্ট যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ও ইন্টারনেট ব্রাউজারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। #1
ব্রাউজারের মাধ্যমে ইন্টারনেটে ওয়েবপেজ প্রদর্শনের কাজ করে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা ওয়েবপেজ ব্রাউজারের মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়। তাই ও ওয়েবপেজ ও ব্রাউজার একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। #2
উত্তরঃ
হাবিব এর ওয়েবসাইটটি হলো ট্রি বা হায়ারার্কিক্যাল কাঠামোতে সজ্জিত। #1
ট্রি বা হায়ারার্কিক্যাল কাঠামোতে সমস্ত ডকুমেন্ট এর পূর্ণাঙ্গ চিত্র সংক্ষিপ্ত আকারে থাকে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য হোম পেজে লিংক ব্যবহার করে পরবর্তী পেইজগুলোতে যাওয়া হয়। ওয়েবসাইটের কাঠামোর মধ্যে ট্রি কাঠামোর সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন শাখা গুলোকে আলাদাভাবে সংযুক্ত করা হয়ে থাকে। #2
হোম পেজ, সাব মেনু ও অন্যান্য পেজের লিংক থাকে। এতে করে ওয়েবসাইটের ভিজিটররা সহজেই বুঝতে পারে কোন অংশে তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো রয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট যেমন- কোন স্কুল, কলেজ বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এ ধরনের হয়ে থাকে। বেশিরভাগ অনলাইন সিস্টেম এ ধরনের কাঠামো ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের কাঠামোতে মূল বিষয় তালিকা বা মেনু তৈরি করে সব মেনু তৈরি করা হয়ে থাকে।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ওয়েবসাইটটির হোমপেজের জন্য html কোড নিচে লিখা হলো :
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<h1>COLLEGE NAME</h1>
<img src=”college-image.jpg” alt=”College Image”>
<h2>Quick Links</h2>
<ul>
<li> <a href=”about.html”>About Us </a> </li>
<li> <a href=”courses.html”>Courses </a> </li>
<li> <a href=”contact.html”>Contact </a> </li>
</ul>
</body>
</html>
উদ্দীপকে ব্যবহৃত ট্যাগ গুলো হলো:
<html>: এইচটিএমএল এর শুরুর ট্যাগ।
<body>: ডকুমেন্টের সবকিছু এই ট্যাগের অন্তর্ভুক্ত থাকে।
<h1>: সবচেয়ে বড় হেডিং প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
<img>: ছবি যুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
<ul>: আনঅর্ডার লিস্ট তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
<li>: লিস্টের ডাটা সংযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়।
Question 2
শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ক্যাবল টিভিতে ব্যবহৃত তার মাধ্যম সম্পর্কে আলোচনা করলেন। তিনি গত ক্লাসে ইন্টারনেটভিত্তিক এক ধরনের পরিসেবা সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। উক্ত ব্যবস্থায় ব্যবহারকারী ছোট-বড় যেকোনো চাহিদা মেটাতে পারে এবং ব্যবহারের পরিমাণের উপর বিল নির্ধারিত হয়।
উত্তরঃ
ডেটা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে প্রেরক থেকে গ্রাহক পর্যন্ত যেসব সংযোগ স্থাপন করা হয় তাদেরকে ডেটা চলাচলের মাধ্যম বলে। যেমন- টেলিফোন লাইন, ফাইইবার অপটিক্যাল কেবল, মাইক্রোওয়েভ ইত্যাদি ।(#1)
উত্তরঃ
হাফ ডুপ্লেক্স মোডে ডেটা উভয় দিক থেকে প্রেরণ সম্ভব কিন্তু একই সময় নয়। যে ব্যবস্থাপনায় দুটি ডিভাইসের মধ্যে উভয় দিকেই ডেটা প্রবাহ করা হয় তাই হাফ ডুপ্লেক্স মোড। (#1) এতে ডাটা এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্তে পৌঁছানোর পর বিপরীত প্রান্তে ডেটা শুরুর দিকের প্রান্তে প্রবাহিত করে।
যেমন-ওয়াকি টকি, ফ্যাক্স, এসএমএস প্রেরণ, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ইত্যাদি হাফ ডুপ্লেক্স মোডে চলে ।
হাত ডুপ্লেক্স মোডে কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট ডিভাইসের ডাটা গ্রহণ হয় অথবা প্রেরণ করবে। একই সাথে ডাটা প্রেরণ ও গ্রহণ করতে পারবেনা ।
(#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে উল্লিখিত মাধ্যমটি হলো কো-এক্সিয়াল ক্যাবল, যা দিয়ে ক্যাবল টিভির বা ডিস সংযোগ দেওয়া হয় (#1)। কো-এক্সিয়াল ক্যাবল টিভি বা ডিশ টিভি সংযোগ দেওয়া হয়। এই ক্যাবল তামা বা কপার নির্মিত মূলত তিনটি স্তরবিশিষ্ট তারের ক্যাবল, কেন্দ্রস্থলে একটি শক্ত তামার তারের কন্ডাক্টর, সেটিকে বৃত্তাকারে ঘিরে প্লাস্টিকের অপরিবাহী স্তর এবং এই স্তরকে ঘিরে তা আমার তারের অক্ষ একই থাকার দরুন এর নামকরণ কো-এক্সিয়াল করা হয়েছে।(#2)। সবশেষে রাবারের অপরিবাহী পুরু স্তর এ ক্যাবলটিকে আবৃত করে রাখে। এ কেবল ব্যবহার করে ১ কিলোমিটার পর্যন্ত ডিজিটাল ডাটার প্রেরণ করা হয়। এক্ষেত্রে ডাটা ট্রান্সফার রেট ১০ এমবিপিএস পর্যন্ত হতে পারে। Bayonet – Neil concelman (BNC) কানেক্টরের সাহায্যে এ নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রদান করা হয়। ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে এর বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বিভিন্ন ল্যাবরেটরীতে এ ক্যাবল ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। (3)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে শিক্ষক যে পরিষেবার কথা উল্লেখ করেছেন তা হলো ক্লাউড কম্পিউটিং।(#1)
বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার রিসোর্স যেমন- নেটওয়ার্ক, সার্ভার, স্টোরেজ, সফটওয়্যার ও সার্ভিস নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে ক্রেতার সুবিধা অনুসারে, চাহিবার মাত্র ও চাহিদা অনুসারে সহজে ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান ও ভাড়া দেওয়ার সিস্টেম হল ক্লাউড কম্পিউটিং। এটি অবকাঠামগত, প্ল্যাটফর্ম ও সফটওয়্যার সেবা প্রদান করে।(#2) ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে কোন ধরনের সফটওয়্যার বসানো হবে কিভাবে চালানো হবে, কম্পিউটার গুলো কিভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করবে, সবকিছু ব্যবহারকারী নিজের ইচ্ছামত নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সর্বপরি সবাই ইন্টারনেট ও ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করে গুগল ডক্স দিয়ে মাইক্রোসফট অফিসের প্রায় সব কাজ করা যায় (#3) এ ব্যবস্থায় ব্যবহারকারীর যত সুবিধার প্রয়োজন সেবা দাতা তত পরিমাণের সেবা দিতে পারে, এতে ক্রেতার আগে থেকেই কোন সেবা সংরক্ষণ করতে হয় না। ক্রেতা যতোটুকু ব্যবহার করবে, শুধুমাত্র ততটুকু মূল্য পরিশোধ করবে। এছাড়া এটি সব সময় ব্যবহার করা যায়। এটি মূলত একটি ব্যবসায়িক মডেল, যার দ্বারা ব্যবহারকারী ও সার্ভিস প্রদানকারী উভয়েই উপকৃত হন।
সুতরাং, উপরের আলোচনায় বলা যায়, ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে ছোট বড় যে কোন চাহিদা মিটিয়ে ব্যবহারের ওপর বিল প্রদান করা যায়।(#4)
Question 3
X = (123)n এবং Y = (43)16
উত্তরঃ
একটি দশমিক সংখ্যার প্রত্যেকটি অংককে আলাদাভাবে চারটি বাইনারি বিট দিয়ে প্রকাশ করাকে বিসিডি কোড বলে। (#1)
উত্তরঃ
এটি একটি অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির যোগ। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে 5+3 = 8 হয়। কিন্তু অক্টাল পদ্ধতিতে যোগ করলে 5+3 = 10 হয়। অক্টাল পদ্ধতিতে ৭ এর পরবর্তী সংখ্যা ১০ বা দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির সমতুল্য মান ৮।
(#2)
উত্তরঃ
(123)n = (83)10
এখন আমরা এই সমীকরণ সমাধান করতে পারি।
123 কে দশমিক সিস্টেমে প্রকাশ করলে,
1 x n2 + 2 x n + 3 = 83
এটি সমাধান করলে, n এর মান বের করা যাবে।
- n2 + 2n + 3 – 83 = 0
- n2 + 2n – 80 = 0
- n2+10n-8n-80=0
- ( n + 10 ) ( n – 8) = 0
হয় n = -10 অথবা n = 8
n এর মান নেগেটিভ হবেনা, সুতরাং n = 8
উত্তরঃ
গ’ হতে পাই,
X = (123)n = (123)8 = (83)10
যোগফলের নবম বিটে (1) অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে চলে এসেছে। তাই এটি বিবেচনা করা হয় না। অর্থাৎ X-Y গাণিতিক প্রক্রিয়াটি 2-এর পরিপুরকের সাহায্যে যোগের মাধ্যমে করা যায়। X-Y ফলাফল হবে ( 16 )10 বা (10000)2 ।
Question 4
আইসিটির শিক্ষক কোনো সংখ্যা জোড় না বিজোড় তা নির্ণয়ের জন্য একটি সি-প্রোগ্রাম লিখলেন। তিনি বললেন একই লজিক ব্যবহার করে 3 (তিন) দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যাও নির্ণয় করা যায় ।
উত্তরঃ
C প্রোগ্রামের প্রোগ্রামিং চালানোর জন্য পুনরাবৃত্তি করার প্রয়োজন হয়। পুনঃ পুনরাবৃত্তি করার জন্য যে কমান্ড বা পদ্ধতি সমূহ ব্যবহৃত হয় তাই লুপ। ⇒#1
উত্তরঃ
একটি প্রোগ্রামের ভেতরকার ছোট ছোট অংশগুলোর গঠন এবং একটির সঙ্গে অন্যটির পারস্পরিক সম্পর্ককে প্রোগ্রামের সংগঠন বা স্ট্রাকচার বলে। ⇒#1 প্রত্যেক প্রোগ্রাম সংগঠনের তিনটি অংশ থাকে। এই অংশগুলোর সমন্বয়ে প্রোগ্রামের সংগঠন গঠিত হয়। প্রোগ্রাম তিনটি হলো-
১. ইনপুট
২. প্রসেস,
৩. আউটপুট।
ফলাফল লাভের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারে যেসব ডেটা নির্দেশ দেওয়া হয় তা হলো ইনপুট। প্রদত্ত ডেটাকে নির্দেশ অনুযায়ী প্রক্রিয়াকরণ করা হয় যা হলো প্রসেসিং । প্রসেসিং থেকে প্রাপ্ত ফলাফল প্রদর্শন করা হলো আউটপুট। →#2
উত্তরঃ
উদ্দীপকে শিক্ষকের লিখিত প্রোগ্রামটি হলো কোনো সংখ্যা জোড়না বিজোড় তা নির্ণয় করা। নিম্নে শিক্ষকের লেখা প্রোগ্রামটির ফ্লোচার্ট দেওয়া হলো-
এখানে,
1.start⇒input n পর্যন্ত flowchart লিখলে #1
2.condition কি ? yes বা no হলে কি হবে ? পর্যন্ত flowchart লিখলে #2
- condition শেষ করে end পর্যন্ত flowchart লিখলে #3
উত্তরঃ
উদ্দীপকে শিক্ষকের বলা ধারণা অর্থাৎ 3 দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা নির্ণয়ের সি প্রোগ্রাম নিম্নরূপ—
#include <stdio.h>
int main()
{
int number;
printf(“Enter a number: “);
scanf(“%d”, &number);
if (number % 3 15 0)
{
printf(“%d is divisible by 3.\n”, number);
}
else
{
printf(“%d is not divisible by 3.\n”, number);
return 0;
}
ফলাফল বিশ্লেষণ:
উক্ত প্রোগ্রামটিতে প্রথমে একটি সংখ্যা ইনপুট নেওয়া হবে। এরপর দেখা হবে সংখ্যাটি ৩ দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ শূন্য কিনা। ভাগশেষ শূন্য হলে সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য। অন্যথায় সংখ্যাটি ৩ দ্বারা অবিভাজ্য।
যদি ইনপুট ৫ হয় তবে 5%3=2 । কিন্তু 2!=0; তাই সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য নয়।
যদি ইনপুট ৬ হয় তবে 6%3=0; তাই সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য।
এখানে,
1.#include int main() পর্যন্ত কোড লিখলে #1
2.int num ; printf(…..), scanf(…..) পর্যন্ত কোড লিখলে #2
3.if(condition){..}
Question 5
উত্তরঃ
যে ডিজিটাল সার্কিট এর মাধ্যমে বাইনারি সংখ্যার যোগ করা যায় তা হচ্ছে অ্যাডার। (#1)
উত্তরঃ
যৌক্তিক যোগের বুলিয়ান উপপাদ্য অনুসারে P+1=1.
P এর মান 0 হলে,
P+1=0+1=1 (#1)
অর্থাৎ P এর মান 0 বা 1 যাই হোক না কেন আউটপুট সর্বদা 1 হবে।
তাই P+1=1
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্র-১ এর লজিক ফাংশনটির সত্যক সারণি নিচে দেওয়া হলো:
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্র-২ এর লজিক গেইটটি হলো ন্যান্ড গেইট। ন্যান্ড গেইট একটি সার্বজনীন গেইট দ্বারা যে কোনো ফাংশন বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ন্যান্ড গেইট দ্বারা উদ্দীপকের চিত্র-১ এর লজিক ফাংশনের বাস্তবায়ন করা হলো: ( #1 )
Question 6
উত্তরঃ
এইচটিএমএল এর যে এলিমেন্টগুলো রয়েছে তাতে অতিরিক্ত তথ্য প্রকাশ করার জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাই এট্রিবিউট। ( #1)
উত্তরঃ
HTML কেস সেনসিটিভ ভাষা নয়।(#1)
কারণ, HTML এ এলিমেন্টস গুলো লেখার সময় বড় হাতের অক্ষর ও ছোট হাতের অক্ষর বা উভয় মিশ্রণ ও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসার্টিয়াম (W3C) এর পরামর্শ হলো এইচটিএমএল এর জন্য ছোট হাতের অক্ষর ব্যবহার করা। (#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্র নং-১ কে ওয়েবপেইজ প্রদর্শনের জন্য html কোড নিম্নরূপ:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<table border=”0″>
<tr>
<td><u>Product List</u></td>
</tr>
<tr>
<td>1.Book</td></tr>
<tr>
<td>2.Pen</td>
</tr>
<tr>
<td>3.Bag</td>
</tr>
</table>
</body>
</html>
মার্ক নীতিমালা :
(<html>..</html>, <body>…</body> লিখার জন্য মার্ক #1)
( <p> <u>… এর ট্যাগ উত্তরে সঠিক লিখলে সবমিলে মার্ক #2)
(<table> ট্যাগের কোডের জন্য সব মিলে মার্ক #3)
উত্তরঃ
নিচে চিত্র নং-১ এর মতো ওয়েবপেইজ তৈরির জন্য html কোডিং লিখা হলো:
<!DOCTYPE html>
<html>
<body>
<table border=”1″>
<tr align=”center” >
<td>SL</td>
<td colspan=”2″>ABC Company</td>
</tr>
<tr align=”center” >
<td>A</td>
<td>Monitor</td>
<td rowspan=”2″><img src=”Rose.jpg”></td>
</tr>
<tr align=”center”>
<td>B</td>
<td>Keyboard</td>
</tr>
</table>
</body>
</html>
মার্ক নীতিমালা :
(<html>..</html>, <body>…</body> লিখার জন্য মার্ক #1)
(<table>, <tr>… এর ট্যাগ উত্তরে সঠিক লিখলে সবমিলে মার্ক #2)
(<tr> ১ম ও ২য় এর কোডের জন্য সব মিলে মার্ক #3)
(<tr> সর্বশেষ এর কোডের জন্য সব মিলে মার্ক #4)
Question 7
5+10+15+ …… +200
উত্তরঃ
সি প্রোগ্রামিং ভাষায় অ্যারে হলো একটি বিশেষ ডাটা স্ট্রাকচার যাতে একই ধরনের একাধিক ডেটা রাখা যায়। → #1
উত্তরঃ
“Scan f(“%f”,&a)”; স্টেটমেন্টটি ইনপুট এর মান গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রোগ্রামটি রান করলে keyboard থেকে ইনপুট এর মান গ্রহণ করে। → #1
এখানে, “%f” হল float ডেটা টাইপের format specification, &a হল address of a যা float টাইপের a ভেরিয়েবলের মেমোরি লোকেশন। যেখানে ডেটা সংরক্ষিত হবে। → #2
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ধারাটির যোগফল নির্ণয়ের অ্যালগরিদম নিচে দেওয়া হল-
ধাপ-১: শুরু করি
ধাপ-২: n=200 মান ইনপুট করি।
ধাপ-৩: যোগফলের জন্য Sum=0, এবং চলক i=5 ব্যবহার করি
ধাপ-৪: যদি i>n হয় ৭ নং ধাপে গমন করি অন্যথায় ৫ ও ৬ নং ধাপে গমন করি।
ধাপ-৫: sum=sum+i
ধাপ-৬: i=i+5(i এর মান বৃদ্ধি করি এবং পুনরায় ৪ নং ধাপে যাই)
ধাপ-৭: যোগফল প্রিন্ট করি।
ধাপ-৮: শেষ করি।
এখানে,
ধাপ-২ পর্যন্ত লিখলে → #1
ধাপ-৬ পর্যন্ত লিখলে → #2
ধাপ-১ থেকে ধাপ-৮ পর্যন্ত লিখলে → #3
উত্তরঃ
উদ্দীপকের ধারাটির ফলাফল প্রদর্শনের জন্য সি ভাষায় প্রোগ্রাম নিচে লিখা হলো:
#include
int main ()
{
int i,s=0,n=200;
for(i=5;i<=n;i=i+5)
{
s=s+i;
}
printf(“Sum of the series:%d”,s);
return 0;
}
এখানে,
#include , int main(){} পর্যন্ত লিখলে → #1
int main(){
int i,s=0,n=200;
varaible decleare করলে → #2
for(i=5;i<=n;i=i+5)
{
s=s+i;
}
for loop এর কোড লিখলে → #3
printf(“Sum of the series:%d”,s);
return 0; এই কোড লিখলে → #4
Question 8
দৃশ্যকল্প–১: সাম্প্রতিককালে আধুনিক প্রযুক্তির কল্যাণে পৃথিবীতে বসেই কৃত্রিম পরিবেশে চন্দ্র ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
দৃশ্যকল্প–২: কৃষি ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহারে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ।
উত্তরঃ
ক্রায়োসার্জারি এক ধরনের কাটা ছাড়া বিহীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যার মাধ্যমে অত্যধিক শীতল তাপমাত্রায় গ্যাস মানব শরীরে প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক বা অপ্রত্যাশিত রোগাক্রান্ত টিস্যু কোষ ধ্বংস করা হয়। (#1)
উত্তরঃ
প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তি সনাক্তকরণের প্রযুক্তি হলো বায়োমেট্রিক্স।(#1)
মানুষের দৈহিক গঠন বা আচরণগত বৈশিষ্ট্য পরিমাপের ভিত্তিতে কোন ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি হলো বায়োমেট্রিক্স। দৈহিক গঠন বা শরীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি গুলো হল -ফিঙ্গারপ্রিন্ট, হ্যান্ড জিওমেট্রি, আইরিশ স্ক্যানিং , ফেস রিকগনিশন ও ডিএনএ টেস্ট। অন্যদিকে আচরণগত পদ্ধতি গুলো হল,-কিবোর্ড টাইপিং গতি যাচাই করন,সিগনেচার যাচাই করন ও কণ্ঠস্বর যাচাই করন। এ প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার করে সহজেই অদ্বিতীয়ভাবে একটি শনাক্তকরণ করা যায়। (#2)
উত্তরঃ
উদ্দীপকে দৃশ্যকল্প-১ এর প্রযুক্তিটি হল ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। (#1)
এ প্রযুক্তিটি ব্যবহারের ক্ষেত্র সমূহ নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. বিনোদন ক্ষেত্রে: ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এর ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত। আজকালকার প্রায় প্রতিটি চলচ্চিত্রে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ব্যবহার পরিলক্ষিত। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে নানা ধরনের কম্পিউটার গেম তৈরি করা হচ্ছে। মিউজিয়াম ও ঐতিহাসিক স্থানের দৃশ্য তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে।
২. যানবাহন চালানো ও প্রশিক্ষণে: বিমান, মোটরগাড়ি, জাহাজ ইত্যাদি চালানোর প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্ট সিমুলেটর ও মডেলিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ সংশ্লিষ্ট কৃত্রিম পরিবেশ তৈরি করে বাস্তবের মত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
৩. শিক্ষা ও গবেষণায়: শিখন ও শেখানো কার্যক্রমে জটিল বিষয়গুলো সিভিলেশন ও মডেলিং করে শিক্ষার্থীদের সামনে সহজবোধ্য ও চিত্রাকর্ষ ভাবে উপস্থাপন করা হয়। গবেষণালব্ধ ফলাফল বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন, জটিল অনুর আণবিক গঠন, ডিএনএ গঠন সিমুলেশন এর মাধ্যমে দেখা যায়।
৪. চিকিৎসা ক্ষেত্রে: জটিল অপারেশন, কৃত্রিম অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সংযোজন, ডিএনএ পর্যালোচনা ইত্যাদি সহ নবীনশল্য চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ ও রোগ নির্ণয়ে ব্যাপক হারে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহৃত হয়।
৫. সামরিক প্রশিক্ষণে: ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে সত্যিকার যুদ্ধক্ষেত্রের আবহাওয়া তৈরি করে সৈনিকদের উন্নত ও নিখুঁত প্রশিক্ষণ প্রদান করা যায়।
৬. ব্যবসা বাণিজ্য: উৎপাদিত ও প্রস্তাবিত পণ্যের গুণগত মান, গঠন, বিপণন, সম্ভাব্যতা যাচাই ও মূল্যায়ন ইত্যাদি সব ধরনের কার্যক্রম সিমুলেশন পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে হয়।
এখানে,
৩ টি পয়েন্ট লিখলে → #2
৩ টি পয়েন্ট লিখলে → #3
উত্তরঃ
উদ্দীপকে দৃশ্যকল্প-২ এর প্রযুক্তিটি হলো জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং। (#1)
বাংলাদেশের উন্নয়নে এ প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। নিচে তা বর্ণনা করা হলো –
বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কৃষির উন্নয়ন মানেই এদেশের উন্নয়ন। কৃষি উন্নয়নকে সংস্থার করতে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার তুলনায় খাদ্য ঘাটতি একটি সাধারণ সমস্যা। এ সমস্যার সমাধানের বর্তমান জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রয়োগ করে খাদ্যশস্য বহুগুনে উৎপাদন করা সম্ভব। →#2
এ বিষয়টি হাইব্রিড নামে বহুল প্রচলিত। জিন প্রকৌশল এর মাধ্যমে জিন স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় কাঙ্খিত বৈশিষ্ট্য অল্প সময়ে স্থানান্তর করা সম্ভব বলে সংশ্লিষ্ট উদ্ভাবক বা উদ্যোক্তাগনের নিকট প্রচলিত প্রজননের তুলনায় এ প্রযুক্তিটি অধিক গুরুত্ব পাচ্ছে। আমাদের দেশেও এ প্রযুক্তির ওপর বেশ কিছু সংস্থা কাজ করছে। অনেক উচ্চ ফলনশীল জাতের শষ্য বীজ উৎপাদন করেন। এসব বীজ ব্যবহার করে শস্য ও কয়েকগুণ হাড়ে উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। সম্প্রীতি পাটের জিনোম সিকুয়েন্স আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে। এর ফলে আমাদের দেশের সোনালী আঁশ পাট বিশ্বের দরবারে হারানো ঐতিহ্য পুনরায় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। →#3
বিভিন্ন খাদ্যশস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে, ফলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো, বিভিন্ন জাতের মৎস্য সম্পদ বৃদ্ধির জন্য জিন প্রকৌশলকে কাজে লাগানো হচ্ছে। প্রাণের আকার ও মাংস বৃদ্ধি, দুধে আমিষের পরিমাণ বাড়ানো, ভেড়ার পশম বারানোর কাজে জিন প্রকৌশলকে কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে। কৃষি ক্ষেত্র ছাড়াও চিকিৎসা ও ওষুধ শিল্পের উন্নয়নে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তির ভূমিকা রাখছে, যা দেশের উন্নয়নকে তরান্বিত করছে।
উপরের আলোচনার আলোকে বলা যায়, বাংলাদেশের উন্নয়নের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তি বিশেষ ভূমিকা রাখছে। → #4