তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৯
সময়ঃ ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
Question 1
রনি আইসিটি ক্লাসে বিভিন্ন সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা লাভ করে। এ ধারণার ভিত্তিতে রনির বোনের বয়স, (110101)2 এবং ভাইয়ের বয়স (53)8 বছর। রনি ও তার ভাই একই ব্রান্ডের ও একই মডেলের দুইটি স্কুল ব্যাগ যথাক্রমে (207)16 ও (510)10 টাকা দিয়ে ভিন্ন দোকান থেকে ক্রয় করে।
উত্তরঃ
Unicode হচ্ছে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষায় লেখালেখিকে একটি পদ্ধতিতে সমন্বিত করার কোড।
উত্তরঃ
1+1+1=1 এটি একটি লজিক্যাল বা যৌক্তিক যোগ যা QR (+) গেইট দ্বারা বাস্তবায়ন করা যায়। →#1
QR (+) গেইট ইনুপুটগুলোর মধ্যে যে কোনী একটি ইনপুটের মান 1 হলেই আউটপুট 1 হয়।→#2
উত্তরঃ
রনির ভাইয়ের বয়স (53)8=(43)10
(43)10=(?)2
যোগফলের সপ্তম বিটে (1) অঙ্কটি ওভারফ্লো হিসেবে চলে এসেছে।
তাই সেটি বিবেচনা করা হয় না।
অর্থাৎ রনির ভাই ও বোনের বয়সের পার্থক্য যোগের মাধ্যমে হলো (10)10= (1010)2
উত্তরঃ
স্কুল ব্যাগের মূল্য হলো (207)16ও (510)10. নিচে তাদের স্কুল ব্যাগের মূল্য অক্টাল পদ্ধতিতে নির্ণয় করা হলো-
(207)16=(?)8
(207)16=0010 0000 01112
=0010000001112
=(1007)8→#1
সুতরাং, (207)16=(1007)8
আবার, (510)10=(?)8
সুতরাং, (510)10=(776)8 →#3
সুতরাং তাদের স্কুলের ব্যাগের মূল্যের পার্থক্য (1007)8 – (776) =(11)8=(11)8 বা (9)10 হবে।
Question 2
উত্তরঃ
IP অ্যাড্রেস হলো Internet Protocol অ্যাড্রেস। নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট আইডেন্টিটি অ্যাড্রেসকে আইপি অ্যাড্রেস বলে।
উত্তরঃ
ওয়েব ব্রাউজার ও সার্চ ইঞ্জিন এক নয়। কারণ- যে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী যেকোনো ওয়েব, পেইজ, www বা LAN এ অবস্থিত কোনো সাইটের যেকোনো লেখা, ছবি দেখতে ও ডাউনলোড করতে পারে তাকে ওয়েব ব্রাউজার বলে। আর, যে টুলস এর সাহায্যে সমস্ত ইন্টারনেট বিস্তৃত ওয়েব সাইটগুলোকে আয়ত্তের মধ্যে রাখা হয় তাকে সার্চ ইঞ্জিন বলে । ব্রাউজার সফটওয়্যার হিসেবে Mozilla Firefox, Internet Explorer, Google Chrome, Opera, Safari, UC Browser প্রভৃতি ব্যবহার করা হয়। বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন হলো : yahoo, google, amazon, bing, Pipilika প্রভৃতি।
উত্তরঃ
ব্রাউজারে উদ্দীপকের ন্যায় চিত্র-১ এর ফলাফল পেতে প্রয়োজনীয় HTML কোড হলো-
উত্তরঃ
উদ্দীপকের চিত্র-২ ওয়েব কাঠামোটি হলো লিনিয়ার কাঠামো। এ ধরনের কাঠামো বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য আদর্শ নয় । এ ধরনের ওয়েবসাইটের পেইজগুলো একটি নির্দিষ্ট অনুক্রমে (একের পর এক) সাজানো থাকে এবং কোন পেইজ়ের পর কোন পেইজ আসবে তা নির্দেশিত থাকে তাকে লিনিয়ার কাঠামো বলে। যখন কোনো ওয়েবসাইটের পেইজগুলো ক্রমানুসারে দেখার প্রয়োজন পড়ে তখন লিনিয়ার কাঠামো ব্যবহার করা হয়। পেইজের সংখ্যা কম থাকার জন্য ছোট ধরনের ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের কাঠামোতে মূল পেইজ থেকে শুরু হয়ে ডকুমেন্টের পরবর্তী ধাপগুলো সম্পর্কে বর্ণনা করে। এ ধরনের পেইজগুলোতে সাধারণত Next, Previous, Fast, Last ইত্যাদি লিঙ্ক ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিতে পেইজগুলো একটির পর আরেকটি ধারাবাহিকভাবে লিংক করা থাকে। এ ধরনের ওয়েব সাইটে কোনো একটি পেইজ ভিজিট করতে হলে তার পূর্ববর্তী পেইজ ভিজিট করতে হয়। অর্থাৎ এতে সরাসরি কোনো পেইজে যাওয়া যায় না। তাই লিনিয়ার কাঠামো বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য আদর্শ নয় ।
Question 3
নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
ধাপ-১: প্রোগ্রাম শুরু ।
ধাপ-২: X, Y ও Z এর মান গ্রহণ
ধাপ-৩: সিদ্ধান্ত: X> Y এবং X>Z?
(i) হ্যাঁ; হলে ধাপ-৪ এ গমন ।
(ii) না; হলে ধাপ-৫ এ গমন ।
ধাপ-৪: X বড় সংখ্যা ও ছাপ এবং ধাপ-৮ এ গমন ।
ধাপ-৫: সিদ্ধান্ত: Y>Z?
(i) হ্যাঁ; হলে ধাপ-৬ এ গমন ।
(ii) না; হলে ধাপ-৭ এ গমন ।
ধাপ-৬: Y বড় সংখ্যা ও ছাপ এবং ধাপ-৮ এ গমন ।
ধাপ-৭: Z বড় সংখ্যা ও ছাপ।
ধাপ-৮: প্রোগ্রাম শেষ ।
উত্তরঃ
সি ভাষায় মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণ করতে যে নাম ব্যাবহৃত হয় তাকে বলা হয় চলক।(#১)
উত্তরঃ
math.h একটি লাইব্রেরি হেডার ফাইল।এটি একটি নির্দিষ্ট নামে লাইব্রেরিতে জমা থাকে এবং প্রয়োজনে সেই ফাংশন এর জন্য নির্ধারিত কাজগুলো করা যায়।(#১)। এ ফাংশনগুলো প্রোগ্রামে একাধিক বার ইচ্ছামত ব্যবহার করা যায়।math.h হেডার ফাইলের ফাংশনগুলো হলো sqrt (), pow(), sin(), cos(), tan()।(#২)
উত্তরঃ
নিচের ফ্লোচার্টটি নিম্নরূপ:
Mark distribution:
ইনপুট (#১)
হ্যাঁ,না (#২)
শেষ (#৩)
উত্তরঃ
উদ্দীপকের আলোকে প্রোগ্রামটি নিম্নরূপ :
নিচে, আরে ব্যবহারের সার্থকতা যাচাই করা হলো:
১. সমজাতীয় অনেকগুলো ডেটাকে একটিমাত্র চলক দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
২. এটি প্রোগ্রামের জটিলতা কমায়।
৩. প্রোগ্রামকে সুন্দর করে।
৪. আ্যরে ব্যবহার করে সহজ।
Mark distribution:
Main(#1)
Printf (#2)
Return (#3)
সার্থকতা যাচাই (#4)
Question 4
উত্তরঃ
এনক্রিপশন করার পরের মেসেজ যা মানুষের পাঠযোগ্যরূপে থাকে না তাকে সাইফার টেক্সট বলে।
উত্তরঃ
“প্রাইমারি কী ও ফরেন কী এক নয়”। সাধারণত দুই বা ততোধিক ফিল্ড নিয়ে ফাইল বা টেবিল গঠিত। এ ফিল্ডগুলোর মধ্যে যে ফিল্ডের মান অনন্য বা অদ্বিতীয় এবং যার মাধ্যমে রেকর্ড খোঁজা, সাজানো যায় তাকে প্রাইমারি কী বলে। রিলেশনাল ডেটাবেজে দুই বা ততোধিক টেবিলের মধ্যে, রিলেশন করলে প্রথম টেবিলের কী ফিল্ডকে প্রাইমারি কী এবং দ্বিতীয় টেবিলে ঐ প্রাইমারি কী কে ফরেন কী বলে ।
উত্তরঃ
উদ্দীপকের আলোকে Admission টেবিলটির ফিল্ডগুলোর ডেটা টাইপ নিম্নরূপ :
ফিল্ডের নাম | ডেটা টাইপ |
Roll No | Number/Text |
Name | Text |
GPA | Number |
Date | Date/Time |
Fee | Currency |
Number, Text, Date /Time, Currency ডেটা টাইপ এর বর্ণনা দেওয়া হলো :
Number : সংখ্যা ডেটার জন্য এ ডেটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। এ জাতীয় ফিল্ডের ডেটার উপর বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক অপারেশন করা যায়। ডেটার মানের ব্যাপ্তির উপর ভিত্তি করে Number ফিল্ডকে সাধারণত বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। যেমন বাইট, ইন্টেজার, লং ইন্টেজার সিংঙ্গেল ইন্টেজার, ডাবল ইন্টেজার ইত্যাদি।
Text: Text ডেটা টাইপ বিশিষ্ট ফিল্ডে অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। এ ফিল্ডে সর্বোচ্চ ২৫৫ টি বর্ণ/অঙ্ক/চিহ্ন এককভাবে এবং সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায়।
Date/Time: ডেটাবেজে শুধুমাত্র Date/Time সম্পর্কিত ডাটা এন্ট্রি করা বা সংরক্ষণ করার জন্য Date/ Time নির্বাচন করতে হয়। এক্ষেত্রে ৮ বাইট জায়গা দখল করে।
Currency: শুধুমাত্র মুদ্রা বা টাকা সংক্রান্ত ডেটা এন্ট্রি করার জন্য Currency টাইপ নির্বাচন করতে হয়। এ জাতীয় ডেটার পূর্ণ গাণিতিক হিসাব সম্ভব। এ ফিল্ডের জন্য 8 Byte জায়গার প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ
উদ্দীপকে দুটি টেবিলের মধ্যে One to Many রিলেশন তৈরি সম্ভব। যদি কোন ডেটাবেজের একটি রেকর্ড অন্য ডেটাবেজের একাধিক রেকর্ডের সাথে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to Many রিলেশন বলে। এখানে Admission Table ডেটাবেজের একই ধরনের একটি করে রেকর্ড রয়েছে এবং Phone Table ডেটাবেজে একাধিক ম্যাচিং রেকর্ড রয়েছে। ছকে, Admission Table এর একটি রেকর্ডের সাথে Phone Table সকল রেকর্ডের সাথে রিলেশন স্থাপন করেছে। নিচে টেবিল দুটির One to Many রিলেশন চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো-
Question 5
হাবিব সাহেব তার অফিসে পাশে বসা বন্ধুর সাথে বিনা খরচে তথ্য শেয়ার করছিলেন । এমন সময় অফিসের ২য় তলার এক সহকর্মী তাঁর কাছে একটি ফাইলের তথ্য দেখতে চাইলে, তিনি নিচতলার রুমে বসেই নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় সহকর্মীর কম্পিউটারে তা পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে একজন বিদেশি ক্রেতা ফাইলটি চেয়ে পাঠালে তিনি সঙ্গে সঙ্গে তা পাঠিয়ে দেন ।
উত্তরঃ
মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারের কভারেজ এরিয়ার সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য সার্ভিস প্রোভাইডারদের মধ্যে দেশীয় ও অন্তঃদেশীয় ভাবে পরস্পরের সাথে অন্তঃসংযোগের ব্যবস্থাকে রোমিং বলে।(#1)
উত্তরঃ
নন মেটালিক ক্যাবল হলো ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল।(#1) ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল বিশেষভাবে পরিশুদ্ধ কাচের তৈরি অত্যন্ত সূক্ষ্ম। এ ক্যাবলের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ইনফ্রারেড আলোর একটি রেন্ঞ্জের ভেতরে (1300-1500 nm) অবিশ্বাস্য রকম স্বচ্ছ, তাই শোষণের কারণে বিশেষ কোনো লস ছাড়াই এর ভেতর দিয়ে সিগন্যাল দীর্ঘ দূরত্বে নেওয়া যায়।(#2)
উত্তরঃ
বন্ধুদের সাথে শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে হাবিব সাহেবের ব্যবহৃত প্রযুক্তি হলো ব্লুটুথ।(#1).
ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং জগতে ব্লুটুথ হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যা স্বল্প দূরত্বের মধ্যে তারবিহীনভাবে দুটি ডিভাইসের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান করে থাকে। ব্লুটুথ নেটওয়ার্কটির ব্যান্ডউইথ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা তুলনামূলকভাবে কম হলেও এটি বহুল ব্যবহৃত। যে সব ডিভাইসে এই পদ্ধতি রয়েছে,সেগুলোকে ব্লুটুথ ডিভাইস বলে।(#2)
বর্তমানে ল্যাপটপ, ট্যাব, পিডিএ,স্মার্টফোনে ব্লুটুথ প্রযুক্তি সহ আগে থেকে দেওয়া থাকে। এছাড়া ইদানীং মাউস, কীবোর্ড, হেডফোন সেট, স্পীকার ইত্যাদিতেও ব্লুটুথ ব্যবহৃত হয়। এটি একটি পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক-প্যান, 2.45GHz ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে এবং এর ব্যাপ্তি ৩ থেকে ১০ মিটার হয়ে থাকে। হাফ-ডুপ্লেক্স মোডে এর ডেটা ট্রান্সমিশন রেট প্রায় 1Mbps বা তার বেশি। এটি স্থাপন করা সহজ এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে কনফিগে নেওয়া যায়।(#3)
উত্তরঃ
হাবিব সাহেব দ্বিতীয় তলার সহকর্মীকে ফাইল পাঠাতে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN) এবং ফাইলের তথ্য বিদেশে ক্রেতার কাছে ‘প্রেরণ করতে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN) ব্যবহার করে।(#1)
সাধারণত একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে ক্যাবলের মাধ্যমে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটার সংযুক্ত করে তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থাকে LAN বলে । একই ভবনের একই তলায় বা বিভিন্ন তলায়, পাশাপাশি ভবন বা নির্দিষ্ট একটি ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কম্পিউটারগুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন করে LAN করা হয়। সাধারণত 100 মিটার বা সীমিত দূরত্বের মধ্যে এ ব্যবস্থা গড়ে-উঠে। (#2).
এ ব্যবস্থায় ডেটা স্থানান্তরের হার সাধারণত 10Mbps থেকে 1000Mbps। এ ধরণের নেটওয়ার্ক বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, শিল্প প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা হয়। বিস্তৃত ভৌগোলিক এলাকায় অবস্থিত একাধিক LAN ও MAN কে নিয়ে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN) গড়ে ওঠে । বিস্তৃত এলাকা নিয়ে গড়ে ওঠে বলে LAN ও MAN-কে সংযুক্ত করার জন্য বিশেষ ডিভাইস ও টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের নেটওয়ার্কে টেলিফোন লাইন, মডেম, বেতার তরঙ্গ, স্যাটেলাইট, মাইক্রোওয়েভ ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদানে-এ ধরনের নেটওয়ার্ক বেশি ব্যবহৃত হয়। ক্যাবল সংযোগ সাধারণত 56Kbps থেকে 1.5Mbps ব্যান্ডউইথের হতে পারে। (#3)
কম্পিউটার বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদগণ WAN এর মাধ্যমে পৃথিবীকে একটি গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত করেছেন। যেহেতু WAN ব্যবহার করে দেশে কিংবা বিদেশে তথ্য আদান-প্রদান করা যায় কিন্তু LAN দ্বারা করা যায় না। তাই তথ্য পাঠাতে হাবিব সাহেবের ব্যবহৃত নেটওয়ার্কদ্বয়ের মধ্যে WAN হচ্ছে উত্তম নেটওয়ার্ক।(#4)
Question 6
শফিক সাহেব তার গবেষণাগারে দিনাজপুরের ঐতিহ্য ধারণের লক্ষ্যে লিচু নিয়ে গবেষণা করে, তার ফলাফল সংরক্ষণ করেন। তিনি গবেষণাগারের প্রবেশমুখে এমন একটি যন্ত্র বসিয়েছেন যেটির দিকে নির্দিষ্ট সময় তাকালে অনুমোদিত ব্যক্তিবর্গ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেন।
উত্তরঃ
রোবট হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র বা যন্ত্রমানব, যা মানুষের কর্মকান্ডের অনুরূপ কর্মকান্ড করতে পারে। →#1
উত্তরঃ
ন্যূনতম ধকল সহিষ্ণু শল্যচিকিৎসা পদ্ধতি, যা অত্যাধিক শীতল তাপমাত্রায় প্রয়োগের মাধ্যমে তত্ত্বের অস্বভাবিক বা অপ্রত্যাশিত রোগাক্রান্ত টিস্যু /ত্বক কোষ ধ্বংস করার কাজে ব্যবহৃত হয় । →#1
ক্রয়সার্জারি অতিরিক্ত শৈত্য তাপমাত্রায় (41°C) রোগাক্রান্ত সেলগুলোকে ধ্বংস করার কাজ করে। এ চিকিৎসা পদ্ধতিতে কোন জটিল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই, ব্যথা, রক্তপাত অথবা অপারেশন জড়িত কাটা-ছেঁড়ার কোন জটিলতা নেই।→#2
উত্তরঃ
উদ্দীপকে গবেষণাগারে প্রবেশ মুখে ব্যবহৃত প্রযুক্তি হল বায়োমেট্রিক্স এর চোখের মণি ও রেটিনা স্ক্যান।→#1
একজন মানুষের চোখের মণি দৃশ্যমান রঙিন অংশ অপর কোন মানুষের চোখের মনের সাথে মিল পাওয়া যায় না। এটি অদ্বিতীয় ও স্থায়ী।চোখের মণির চারপাশে বেষ্টিত রঙিন বলয় বিশ্লেষণ করে এ পদ্ধতিতে সনাক্তকরণ করা হয়। এ পদ্ধতিতেই চোখ ও মাথাকে স্থির করে একটি ক্যামেরাসম্পন্ন ডিভাইসের সামনে দাঁড়াতে হয়। এতে প্রায় ১ থেকে ১০ সেকেন্ড সময় লাগে।
পূর্ব থেকে ধারণ করার চোখের আইরিসের প্যাটার্ন এর সাথে মিলে শনাক্তকরণ করা হয়। →#2
আর্থিক প্রতিষ্ঠানে, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে, মিলিটারিতে এ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। আঙ্গুলের ছাপ বা হাতের ছাপের তুলনায় এ পদ্ধতির ফলাফলের সূক্ষ্মতা তুলনামূলকভাবে বেশি। এছাড়া এটি নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা, যার স্থায়ী এবং দৃশ্যমান। এ পদ্ধতি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং তুলনামূলকভাবে বেশি মেমোরির প্রয়োজন হয়। চশমা ব্যবহারকারীদের জন্য এ পদ্ধতিতে সমস্যা হয়।
এ পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে চোখের ক্ষতি হয়।→#3
উত্তরঃ
উদ্দীপকের গবেষণা কার্যক্রমের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা হলো বায়োইনফরমেটিক্স।→#1
নিচে বায়োইনফোরমেটিক্সের প্রয়োগ ক্ষেত্র আলোচনা করা হলো –
বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার সাইন্স, ইনফরমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং,গণিত এবং পরিসংখ্যানের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিষয় যা জীববিজ্ঞান এর বিশাল পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করে সেগুলো ব্যাখা করে।মূলত জৈবিক পদ্ধতি বিশ্লেষণ সম্পর্কে সম্যক এবং সঠিক ধারণা অর্জন করার ক্ষেত্রে বায়োইনফরমেটিক্স ব্যাবহৃত হয়।→#2
আর এ জৈবিক তথ্য হিসাব নিকাশ এবং এর সম্পর্কিত যাবতীয় সমস্যার সমাধানে কম্পিউটার প্রযুক্তির ব্যবহার ও অপরিহার্য। তবে জিনোম সিকোয়েন্স,প্রোটিন সিকোয়েন্স, ইত্যাদি গঠন উপাদানের ইলেকট্রনিক ডেটাবেস গঠনে কম্পিউটার প্রযুক্তি বিষেশভাবে ব্যবহৃত হয়। →#3
এছাড়াও মলিকুলার মেডিসিন, জিনথেরাপি, ঔষুধ তৈরিতে, বর্জ্য পরিষ্কারকরনে, জলবায়ু পরিবর্তনন গবেষণায়, বিকল্প শক্তির উৎস সন্ধানে, জীবাণু অস্ত্র তৈরিতে, ডিএনএ ম্যাপিং ও অ্যানালাইসিস, জিন ফাইন্ডিং, প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া পর্যবেক্ষণে বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহৃত হয়।→#4
Question 7
(90)2+(80)2 + (70)2+………….. + (20)2
উত্তরঃ
কি-ওয়ার্ড হলো সি প্রোগ্রামিং ভাষায় ব্যাবহৃত বেশ কিছু সংরক্ষিত শব্দ।#1
উত্তরঃ
সি ভাষায় চলকের নাম কেবল বর্ণ,অংক এবং আন্ডারস্কোর চিহ্ন (_) ব্যবহার করা যায়।তবে নামের প্রথমে অক্ষরটি কোন অংক হতে পারবে না।#১ কিন্তু ‘1number ‘চলকে প্রথম অক্ষরটি অংক ব্যবহার করা হয়েছে। তাই সি ভাষায় ‘1 number’ সঠিক চলক নয়।#2
উত্তরঃ
(90)2+(80)2+(70)2…..(20)2 ধারায় যোগাযোগ নির্ণয়ের আ্যলগরিদম :
ধাপ ১: শুরু কর।
ধাপ ২: n = 20 এর মান ইনপুট করি। #১
ধাপ ৩: যোগফলের জন্য s = 0 এবং চলক i = 90 ব্যবহার করা হয়েছে।
ধাপ ৪: যদি i>20 হয় তাহলে ৫নং ও ৬ নং ধাপে গমন কর; অন্যথায় ৭নং ধাপে গমন কর।
ধাপ ৫: s=s+si*i #২
ধাপ ৬: i=i-10(i এর মান হ্রাস করি এবং পুনরায় ৪ নং ধাপে যাও।
ধাপ ৭: s এর মান প্রিন্ট কর।
ধাপ ৮: শেষ কর।
Question 8
উত্তরঃ
যেসব গেট দিয়ে মৌলিক গেটসহ অন্যান্য সকল প্রকার গেট তৈরি বা বাস্তবায়ন করা যায়, সে সকল গেট হচ্ছে Universal গেট। #1
উত্তরঃ
কম্পিউটারের ভাষাকে মানুষের বোধহম্য ভাষাকে রূপান্তরের সার্কিটটি ডিকোডার। #1
ডিজিটাল বর্তনীর সাহায্যে কম্পিউটারে ব্যবহৃত ভাষাকে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করার পদ্ধতিকে ডিকোডার বলে। কম্পিউটার এর আউটপুট ইউনিটে কোড ভাষায় লেখা তথ্যকে সাধারন আকারে প্রকাশ করতে ডিকোডার প্রয়োজন হয়। কন্ট্রোল ইউনিটে বিভিন্ন নির্দেশ,মেমোরি আ্যড্রেস, কাউন্টারের বাইনারি সংখা ইত্যাদি ডিকোড করতে ডিকোডার সাহায্য লাগে। ডিকোডার মেমোরি নয় কিন্তু মেমোরির মতো কাজ করে। কম্পিউটারে ব্যাবহৃত ভাষাকে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তরিত করে। #2
উত্তরঃ
উদ্দীপকের বর্তনীটি ফুল আ্যডার নির্দেশ করে।মৌলিক গেইট দিয়ে ফুল আ্যডারের লজিক সার্কিটঃ
ফুল আ্যডারের সত্যক সারণি থেকে লেখা যায় যে, →#1
উত্তরঃ
উদ্দীপকের
বর্তনীটিতে একটি ইনপুটের সংখা হ্রাস করলে নতুন বর্তনীটি হবে হাফ আ্যডার।এই হাফ আ্যডারের
যোগফল ও ক্যারিকে ন্যান্ড গেইট দিয়ে বাস্তবায়ন করা হলো-