তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

C Programming

Question 1

22 + 52 + 82 + 112 + ….+ n2

উত্তরঃ

সি প্রোগ্রামিং ভাষায় সংরক্ষিত শব্দসমূহকে কী ওয়ার্ড বলে।#1

উত্তরঃ

ভেরিয়েবল ঘোষনার ক্ষেত্রে আনুসরনীয় পদক্ষেপসমূহকে নিচে দেওয়া হলো:

১. ভেরিয়েবলের নামে কেবল বর্ন, অঙ্ক এবং আন্ডারস্কোর চিহ্ন (_) ব্যবহার করতে হয়।

২. একই ফাংশনে একই নামে একাধিক ভেরিয়েবলের ঘোষণা করা যাবে না।

৩. ভেরিয়েবেলের নামের মাঝে কোনো ফাকা স্থানে থাকতে পারে না।

৪. ভেরিয়েবেলের নামের প্রথম আক্ষরটি অঙ্ক দিয়ে শুরু হতে পারে না ইত্যাদি।

এখানে,

২ টি পয়েন্ট লিখলে #1

৪ টি পয়েন্ট লিখলে #2

উত্তরঃ

উদ্দীপকের ধারাটির যোগফল নির্নয়ের ফ্লোচার্ট নিচে তৈরি করা হলো :

উত্তরঃ

উদ্দীপকের ধারাটির দশটি পদের যোগফল নির্ণয়ের জন্য C ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম রচনা করা সম্ভব নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো:

#include<stdio.h>

int main()

{

      int n=10;

      int a=2;

      int sum=0:

      for (int i=1; i<=n; i++)

      {

      sum= sum +a*a;

      a=a+3;

      }     

      printf(“Sum of the first %d terms:%d\n”,n,sum);

      return 0;

}

এখানে,

#include<stdio.h>

int main() কোড লিখলে #1

int n=10;

      int a=2;

      int sum=0;

variable declare কোড লিখলে #2

 for (….…)

      {

   …..…

      }  কোড লিখলে #3

printf(“Sum of the first %d terms:%d\n”,n,sum);

 return 0; কোড লিখলে #4

Question 2

নিচের চিত্র দুটি লক্ষ কর

উত্তরঃ

প্রতি সেকেন্ডে যে ডেটা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হয়, ডেটা স্থানান্তরের এই হারকে ব্যান্ডউইথ বলে।(#1)

উত্তরঃ

নিজস্ব ছোট কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে একটি বিশালাকার কম্পিউটার ভাড়া করে যথেচ্ছা ব্যবহার এবং যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সেই কম্পিউটারের সংরক্ষণের ধারণাটি হল ক্লাউড কম্পিউটিং। (#1)ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা সমূহ হলো-

১. তার যত সুবিধা প্রয়োজন হবে সেবা দাতা তত পরিমাণ সেবা দিতে পারবে।

২. ক্রেতাকে আগে থেকেই কোন সেবা সংরক্ষণ করতে হবে না।

৩. ক্রেতা যতোটুকু ব্যবহার করবে, শুধুমাত্র ততটুকু মূল্য পরিশোধ করবে।

৪. ক্রেতা ক্লাউড এর উপর চলছে এমন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবে। (#2)

উত্তরঃ

চিত্র-১ এর নেটওয়ার্ক টপোলজি টি হল রিং টপোলজি।(#1)

যে টপোলজিতে রিং এর ন্যায় কম্পিউটার নোডগুলো চক্রাকার পথে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে তাই রিং টপোলজি।

কাছাকাছি বা একই ভবনের বিভিন্ন কম্পিউটার কেবল দ্বারা সংযোগের ক্ষেত্রে রিং টপোলজি ব্যবহার হয়ে থাকে। (#2)ক্ষেত্রে কম্পিউটার নোডগুলো চক্রাকার পথে পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে নেটওয়ার্ক গঠন করে। এই বৃত্তাকার নেটওয়ার্কের প্রথম ও সর্বশেষ কম্পিউটার পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে এবং এতে কেন্দ্রীয় কোন ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়োজন হয় না। তারের পরিমাণ কম প্রয়োজন হয় বলে এর বাস্তবায়ন খরচ কম লাগে। তবে রিং টপ রশিতে কোন কম্পিউটার অকেজো হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক কি অকেজো হয়ে যায় এবং তাদের পরস্পরের মাঠে যেটা আদান-প্রদান ব্যাহত হয়। এতে করে ডাটা কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। (#3)

উত্তরঃ

উদ্দীপকে চিত্র -১ ও চিত্র-২ এর টপোলজি দুটি যথাক্রমে রিং টপোলজি ও মেশ টপোলজি। (#1)

রিং ও মেশ এর মধ্যে মেশ টপোলজি বেশি সুবিধা জনক। 

১. মেশ টপোলজিতে যেকোনো দুটি কম্পিউটারের মধ্যে দ্রুত ডেটা আদান প্রদান করা যায়। কিন্তু রিং টপোলজিতে ডাটা চলাচলের গতি কম এবং খরচে বেশি। 

২. মেশ টপোলজি তে কোন কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে অন্য কম্পিউটারে ডেটা আদার প্রধান কোন সমস্যা হয় না। কিন্তু রিং টকলজিতে কোন কম্পিউটার (১,২ ও৩ এর মধ্যে) নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে। (#2)

৩. মেশ টোপলোজির নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়। কিন্তু রিং টপোলজি যেকোনো সমস্যা নিরূপণ করা বেশি জটিল। 

৪. মেশ টোপোলজিতে এক নোড থেকে অন্য নোডে ডেটা সরাসরি স্থানান্তর করা যায়। কিন্তু রিং টপোলজিতে কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ালে ডেটা পারাপারের সময়ও বেড়ে যায়। 

উপরে বর্ণিত আলোচনার প্রেক্ষিতে এটি স্পষ্ট যে, রিং টপোলজির চেয়ে মেশ টপোলজি বেশি উত্তম।

(#3)

(#4) নম্বর পাওয়ার জন্য আরো কিছু তথ্য দিতে হবে।

Question 3

একজন যন্ত্র প্রকৌশলী বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে একটি মেমরি ডিভাইস তৈরি করেছেন যা আকারে ছোট কিন্তু তথ্য ধারণ ক্ষমতা বেশি। তিনি ডিভাইসটি উন্নত করার জন্য আরও একটি বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্যে কাল্পনিক ত্রি-মাত্রিক মডেল তৈরি করলেন ।

উত্তরঃ

মানুষের দৈহিক গঠন বা আচরণগত বৈশিষ্ট্য পরিমাপের ভিত্তিতে কোনো ব্যক্তিকে অদ্বিতীয়ভাবে শণাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিকে বায়োমেট্রিক্স বলে।  #1

উত্তরঃ

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তিতে সারা বছর আমের ফলন পাওয়া সম্ভব।জীবদেহে জিনোমকে প্রয়োজন অনুযায়ী সাজিয়ে কিংবা একাধিক জীবের জিনোমকে জোড়া লাগিয়ে নতুন জীবকোষ সৃষ্টির কৌশলই হলো জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং। #1 কোন উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন করতে চাইলে উক্ত উদ্ভিদের জিনোমের কোন একটি জিনকে পরিবর্তন করে দিতে হয়। যেহেতু জিনগুলো আসলে ডিএনএ’র সেই অংশ। তাই একটা জিনকে পরিবর্তন করতে হলে ল্যাবরেটরিতে ডিএনএ’র সেই অংশটুকু কেটে আলাদা করে অন্য কোনো প্রাণী বা ব্যাকটেরিয়া থেকে আরেকটি জিন কেটে এনে সেখানে লাগিয়ে দিতে হয়। এর ফলে একটি নতুন বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ কাঙ্খিত উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়। একই প্রক্রিয়ায় সারা বছর ফলন দেওয়া উপযোগী আমের উদ্ভাবন করা সম্ভব।#2

উত্তরঃ

উদ্দীপকে উল্লিখিত মেমারি ডিভাইস তৈরির প্রযুক্তিটি হলো ন্যানো টেকনোলজি (#1)নিচে এ প্রযুক্তিটি বর্ণনা করা হলো:

বিজ্ঞানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার আকৃতির কোনো কিছু তৈরি করা এবং ব্যবহার করা প্রযুক্তি হলো ন্যানোপ্রযুক্তি বা ন্যানো টেকনোলজি। ন্যানোপ্রযুক্তির দুটি পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়। যথা-ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ এবং বৃহৎ থেকে ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ পদ্ধতিতে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আণবিক উপাদান থেকে শুরু করে ধীরে বড় কোন জিনিস তৈরি করা যায়। অন্যদিকে বৃহৎ থেকে ক্ষুদ্র পদ্ধতিতে একটি বড় আকৃতির কিছু থেকে শুরু করে তাকে ভেঙে ছোট করতে করতে ক্ষুদ্রতিক্ষুদ্র আকৃতিতে পরিণত করা যায় (#2) ন্যানোপ্রযুক্তি বহুমাত্রিক, এর সীমানা প্রচলিত সেমিকন্ডাক্টর পদার্থবিদ্যা থেকে অত্যাধুনিক আণবিক স্বয়ং-সংশ্লেষণ প্রযুক্তি পর্যন্ত আণবিক কাঠামো নিয়ন্ত্রণ থেকে নতুন বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ ন্যানো পদার্থের উদ্ভাবন পর্যন্ত বিস্তৃত। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে বৃহৎ স্কেলে পণ্যোৎপাদন সম্ভব হচ্ছে এবং উৎপাদিত পণ্য আকারে সূক্ষ্ম ও ছোট হলেও অত্যন্ত মজবুত, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, টেকসই ও হালকা হয়।(#3)

উত্তরঃ

উদ্দীপকে উল্লিখিত ডিবাসটি উন্নত করার জন্য কাল্পনিক ত্রিমাত্রিক মডেল তৈরি। অর্থাৎ ডিভাইসটি উন্নত করার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তিটি হলো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি(#1)। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে নানা ক্ষেত্রে এ প্রযুক্তির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। যেমন – 

১. বিনোদন ক্ষেত্রে: ভার্চুয়ালিটি এক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত। আজকালকার প্রায় প্রতিটি চলচ্চিত্রে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ব্যবহৃত পরিলক্ষিত হচ্ছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে নানা ধরনের কম্পিউটার গেম তৈরি করা হচ্ছে। মিউজিয়াম ও ঐতিহাসিক স্থানের দৃশ্য তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে। 

২. যানবাহন চালান ও প্রশিক্ষণে: বিমান, মোটরগাড়ি, জাহাজ ইত্যাদি চালানোর প্রশিক্ষণের সংশ্লিষ্ট সিম্যুলেটর ও মডেলিং সফটওয়্যার এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ -সংশ্লিষ্ট কৃত্রিম পরিবেশ তৈরি করে বাস্তবে ন্যায় প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়। #2

৩. শিক্ষা ও গবেষণায়: শিখন-শেখানো কার্যক্রমে জটিল বিষয়গুলোকে সিমুলেশন ও মডেলিং করে শিক্ষার্থীদের সামনে সহজবোধ্য ও চিওাকর্ষভাবে উপস্থাপন করা যায়। গবেষণালব্ধ ফলাফল বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন, জটিল অনুর আনুবিক গঠন,ডিএনএ গঠন সিম্যুলেশন এর মাধ্যমে দেখা যায়। 

৪. চিকিৎসা ক্ষেত্রে: জটিল অপারেশন কৃএিম অঙ্গ -প্রত্যঙ্গ সংযোজন ডিএনএ পর্যালোচনা ইত্যাদি সহ শল্য চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ ও রোগ নির্ণয়ের ব্যাপক হারে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহৃত হয়। #3

৫. সামরিক প্রশিক্ষণে: ভার্চুয়াল রিলেটির মাধ্যমে সত্যিকারের যুদ্ধক্ষেত্রে আবহ তৈরি করে সৈনিকদেরকে উন্নত ও নিখুঁত প্রশিক্ষণ প্রদান করা যায়। 

৬. ব্যবসা-বাণিজ্য: উৎপাদিত ও প্রস্তাবিত পণের গুণগতমান, গঠন, বিপণন, সম্ভাব্যাতা যাচাই, মুল্যায়ন, বিপণণ কর্মী প্রশিক্ষণ ইত্যাদি সব ধরনের কার্যক্রমের সিমুলেশন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। 

উপরের আলোচনার আলোকে বলা যায় আমাদের জীবনে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির প্রভাব অনেক গুরুত্বপূর্ণ।(#4)

Question 4

 নিচের উদ্দীপকটি লক্ষ কর-

উত্তরঃ

ফ্রিকোয়েন্সিয়াল সার্কিট ইনপুট এ দেওয়া পালসের সংখ্যা গুনতে পারে তাই কাউন্টার। →#1

উত্তরঃ

এনকোডার বর্তনীতে 2n সংখ্যক ইনপুট হলে n সংখ্যক আউটপুট হয়। #1

এনকোডার হল এমন এক ধরনের সার্কিট যা আলাদা আলাদা লাইনের সিগন্যাল কে এনকোড করে আউটপুট হিসেবে বাইনারি সংখ্যা প্রদান করে। এনকোডার যে কাজটি করে তাকে এনকোডিং বলে। এনকোডার এর সাহায্যে আলফা নিউমেরিক বর্ণকে অ্যাসকি কোড, ই বি সি ডি আই সি কোড ও বিসিডি কোড এ পরিণত করা যায়। এন কোডারে অনেকগুলো ইনপুট থাকে যার মধ্যে মাত্র একটি activated থাকে অর্থাৎ যে কোন মুহূর্তে একটি মাত্র ইনপুট 1 ও বাকি সব ইনপুটে 0 থাকে। #2

উত্তরঃ

চিত্র -1 হতে প্রাপ্ত X সরলীকৃত মানকে NAND গেট দ্বারা বাস্তবায়ন করে দেখানো হলো:

উত্তরঃ

উদ্দীপকের চিত্র-২ হলো হাফ অ্যাডার। #1

হাফ অ্যাডার দ্বারা পূর্ণ যোগের বর্তনী করা সম্ভব। নিচে তা দেখানো হলো:

 

প্রথম হাফ অ্যাডারের ক্ষেত্রে-

S1=AꚚB  এবং

C1=A.B

 

ফুল অ্যাডারের ইনপুট A, B ও Ci  এবং আউটপুট যোগফল S ও ক্যারি Co হলে ফুল অ্যাডারের ক্ষেত্রে,

S = S1+S2                                                            Co=C1 +C2

     = S1+ S1ꚚCi 

   = S1ꚚCi = AꚚBꚚCiচিত্রঃ হাফ অ্যাডারের সাহায্যে ফুল অ্যাডারের সার্কিট বাস্তবায়ন

Question 5

উত্তরঃ

ইন্টারনেটে ওয়েবের ফাইলগুলো কোনো সার্ভারে রাখাই হলো ওয়েব হোস্টিং।#1

উত্তরঃ

ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবসাইট কে ডোমেইন নেইম বা আইপি আ্যাড্রেস এর সাহায্যে অনুসন্ধান করা যায়। ডোমেইন নেইম হলো টেক্সট আ্যাড্রেস অপরদিকে আইপি অ্যাড্রেস হলো সংখাবাচক অ্যাড্রেস। #1প্রতিটি আইপি আ্যাড্রেসের বিপরীতে থাকা ডোমেইন নেম মনে রাখা অপেক্ষাকৃত সহজ কিন্তু আইপি অ্যাড্রেস মনে রাখা কষ্টকর। প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি অদ্বিতীয় ডোমেইন নেম থাকে। তাই বলা যায় ডোমাইন নেইমের গুরুত্ব অপরিসীম।#2

উত্তরঃ

দৃশ্যকল্প-১ এর জন্য প্রয়োজনীয় HTML কোড নিচে লিখা হলো:

<!DOCTYPE html>

<html>

      <body>

             <ol type=”1″>

             <li>ICT Book Writer Name:</li>

             <ul type=”circle”>

                    <li>Mr. X</li>

                    <li>Mr. Y</li>

           </ul>

                    <li>Bangla Book Writer Name:</li>

             <ul type=”square”>

                    <li>Mr. A</li>

                    <li>Mr. B</li>    

             </ul>

             </ol>

      </body>

</html>

উত্তরঃ

ওয়েব সার্ভারে রাখা ফাইলে ওয়েব পেইজ বলে। ওয়েবপেইজ তৈরির জন্য এইচটিএমএল (HTML) ব্যবহার করা হয়। এইচটিএমএল এর মাধ্যমে ওয়েবপেইজের মূল কাঠামো তৈরি করা হয়। সুতরাং, এইচটিএমএল এর মাধ্যমে দৃশ্যকল্প-২ এর টেবিলটি তৈরি করে ওয়েবপেইজে প্রদর্শন করা সম্ভব। নিচে এইচটিএমএল ব্যবহার করে দৃশ্যকল্প-২ এর টেবিলটি তৈরি করে দেখানো হলো।

<!DOCTYPE html>

<html>

      <body>

             <table border=”1″ cellspacing=”0″ width=”20%”>

             <caption><b>Marks sheet</b></caption>

             <tr align=”center”>

                    <td rowspan=”2″>Roll<br>No.</td>

                    <td colspan=”2″>Bangla</td>

                    <td colspan=”2″>English</td>

             </tr>

             <tr align=”center”>

                    <td>1st</td>

                    <td>2nd</td>

                    <td>1st</td>

                    <td>2nd</td>

             </tr>

             <tr align=”center”>

                    <td>001</td>

                    <td>85</td>

                    <td>67</td>

                    <td>58</td>

                    <td>70</td>

             </tr>

             <tr align=”center”>

                    <td>002</td>

                    <td>65</td>

                    <td>75</td>

                    <td>60</td>

                    <td>55</td>

             </tr>

             <tr align=”center”>

                    <td>003</td>

                    <td>72</td>

                    <td>61</td>

                    <td>48</td>

                    <td>63</td>

             </tr>

             </table>

      </body>

</html>

Question 6

কাকলী, পলি ও কণা তিন বান্ধবী। কাকলী ও পলি মার্কেটে গিয়ে নিজেদের জন্য একটি করে পোশাক কিনলো। পরবর্তীতে কণা তাদের পোশাকের দাম জানতে চাইলে কাকলী বলল (167)8 টাকা ও পলি বলল (79)16টাকা ।

উত্তরঃ

কোন সংখ্যা পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা বোঝানোর জন্য সর্বমোট যতগুলো অংক ব্যবহার করতে হয় সেটি হচ্ছে সংখ্যাটির ভিত্তি বা বেজ। (#1)

উত্তরঃ

বহুল প্রচলিত ৮ বিট কোডটি হলো EBCDIC. EBCDIC পূর্ণ নাম Extended Binary Coded Decimal Interchange Code. এটি একটি ৮ বিট বিসিটি কোড। (#1)

যে কোডে 0-9 অংকের জন্য 1111, A থেকে Z বর্ণের জন্য 1100 1101 ও 1110 এবং বিশ্বাস চিহ্নের জন্য 0100,0101,0110 ও 0111 জোন বিট হিসেবে ব্যবহার করা হয় তাকে ই বি সি ডি আই সি কোড বলে। এ কোডে 28 বা 256 টি বর্ণ, সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্ন কে এ পদ্ধতিতে কোড হিসেবে কম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগী করা আছে। এক কোটি সাধারণত আইবিএম এবং সমকক্ষ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। (#2)

উত্তরঃ

কাকলির পোশাকের দাম= (167)8= (?)

(167)8 = 1×82+6×81+7×80

=64+48+7×1

=64+47+7

=119   → (#1)

সুতরাং, (167)8= (119)10

পলির পোশাকের দাম= (79)16= (?)10

(79)16 = 7×161+9×160

=112+9×1

=112+9=121                —>  (#2)

সুতরাং, (79)16= (121)10

অর্থাৎ কাকলি ও পলির পোশাকের দাম ১০ ভিত্তিক সংখ্যায় (119)10 এবং (121)10।    —>(#3)

উত্তরঃ

‘গ’ হতে পাই,কাকলির পোশাকের দাম (167)8= (119)10